মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০২২

পার্বত্য চট্টগ্রাম এয’ অভেদর জাগা, খিলে ভূই আঘে যা সেটেলার বাঙালুন পুনর্বাসন গরা যেব’: মাচাং কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (এমপি)


বাংলাদেঝর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এমপি, পুলিশ লাইন্সে ১৮ এপিবিএন রাঙ্গামাটি, ১৯ এপিবিএন বান্দরবান আ ২০ এপিবিএন খাগড়াছড়ির সদর দপ্তর আ ডিআইজি, এপিবিএন (পার্বত্য জেলাসমূহ) এ কার্যালয়র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন গরিবাত্যা রাঙামাত্যাত এলে এ পোইদ্যানে ২৬ মে ২০২২ খ্রি. এক্কো তেম্মাং খলা অহ্’য় । এ তেম্মাং খলাবোত কধা কলাক, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়র মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, এমপি; ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি; খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার, এমপি; সংরক্ষিত নারী আসন-৯ এর সংসদ সদস্য বাসন্তি চাকমা, ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মোঃ সাইফুল আবেদীন, RAB মহাপরিচালক (অতিরিক্ত আইজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আশরাফ উদ্দিন, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মোঃ আনোয়ার হোসেন বিপিএম (বার), খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদর চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদর চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদর চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, বোমাং সার্কেলর সার্কেল চিফ উ চ প্রু চৌধুরী, মং সার্কেলের সার্কেল চিফ সাচিং প্রু চৌধুরী আ চাকমা সার্কেলর সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়দাঘি।
আ এ দাঙর তেম্মাং খলাবো খলানানুগিরি গচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়র জননিরাপত্তা বিভাগর সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেনদাঘি।

এ খলাবো ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (এমপি) কোইয়ে, ………….. বাঙ্গালিরা যেবাক কুধু। ……………গুচ্ছ গ্রামত কধক, কধক চ্যালেঞ্জ মধ্যে থেবাক। ………………… পার্বত্য চট্টগ্রামত এয’ বহুত খিলে ভূই আঘে। সিয়ানি তারারে পুনর্বাসন গরিবার প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ইধু তুদি (আবেদন) গচ্ছে (তথ্য: Hilar Songbad-হিলর সংবাদ 26 মে2022 •)।
ব্রিটিশউনে পার্বত্য চট্টগ্রামান শাসন গরিবাত্তে ১৯০০ সালত পার্বত্য চট্টগ্রাম ম্যানুয়েল বানেলাক। সে পার্বত্য চট্টগ্রাম ম্যানুয়েলত ৩৪ নং ধারা মজিম দেঘা যিয়্যা, পার্বত্য চট্টগ্রামত কন’জনে ২৫ একরত্তুন বেচ জমি বন্দোবস্তি বা দঙল গরি ন’ পারিবাক বা ন’ পেবাক। সক্যে পার্বত্য চট্টগ্রামত মুদেমাদে মানুচ এলাক বানা ১,২৪,৭৬২ জন।
পাকিস্তান আমলত ৬০ দশকর পল্যাদি বরগাঙ উগুরে গধা দেনা কাম থুম অহ্’নার পর পার্বত্য চট্টগ্রামত মুদেমাদে কৃষি ভূই ৪০ ভাক অর্থাৎ ৫৪ হাজার একর ভূই গধা পানিত তলে ধুবি যায়। ইয়োত ১ লাখ মানুচ অর্থাৎ সে অক্তত এত তৃতীয়াংশ করোল্লো (ক্ষতিগ্রস্থ) অহ্’ন। এ একলাখ মানজ্যারে পুনর্বাসনর জু গরি দিবাত্তে আর’ পার্বত্য চট্টগ্রাম ম্যানুয়েলও সোর (সংশোধন) গরা অহ্’য়। সোর গচ্ছে বিধিত আঘে, কন’ গিরি (পরিবার) ১০ একরত্তুন বেচ কৃষি জমি বন্দোবস্ত বা কিনিবার জু দিয়্যা ন’ অহ্’য়। তারপরও এক লাখ করোল্লো (ক্ষতিগ্রস্থ) মানুচউনরে বেক্কুনরে পুনর্বাস গরি পারা ন’ যায় জমি অনতনে। সেনত্তেই পুনর্বাসন গরি ন’ পারানার ৪০ হাজার মানুচ ভারদত ধেই যান।
বাংলাদেচ অহ্’নার পর আর’ পার্বত্য চট্টগ্রাম ম্যানুয়েলও সোর গরিলাক আ ইক্যে বানা পত্তিক গিরি ৫ একর সং কৃষি জমি রন্দোবস্ত পেব( চাকমা, শেখর শরদিন্দ, আমরা এদেশের নাগরিক এ দেশেই থাকতে চাই)।
ইরুক বহুত গাঙ পানি গঙে যেল’। পার্বত্য চট্টগ্রামত আগত্তুন বহু গুণ মানুচ বারি যেলাক। ইরুক সেটেলার বাঙাল কমেদি ৯ লাখ অবাক। সালেন, সুনানু খাগড়াছড়ি (আস- ২৯৮ নং) এমপি মাচাং কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাদাঘি কোন চোগেদি, কন’ ইনজেবদি সেটেলাব বাঙালুনরে হিলত পুনর্বাসন গরিবার সুনানু প্রধানমন্ত্রী আ মন্ত্রী ইধু তুদি গরে।
এ খলাবোত চাঙমা রাজা ব্যারিষ্টার দেবাশিষ রায় বাদে চুক্তি বাস্তবায়ন পক্ষে কন’ জনে কন’ কধা ন’ কোই নানাঙ ধক্যে গরি হুমকি দি যেলাক।
যা ওক যারা এ কধানি কলাক তারার কনজনর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ আদর্শ নেই, নেই বঙ্গবন্ধু চিন্দেবাচও। যনিও তারা বঙ্গবন্ধুর গুণ গান গেই গেই বেড়ান। কিত্তেই?
সক্যে রাঙামাত্যা জেলা প্রশাসক জিন্নত আলী সুপারিশ মজিম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে যুনিও পার্বত্য চট্টগ্রামত ১০ লাখ সেটেলার বাঙাল ভরে দিবার হুমকি দি থায়, সিয়ান পরেদি ভুল ভাঙি দি রাঙামাত্যা জেলা প্রশাসক আবদুল কাদের আ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এ.কে.এম ফজলুল হক মিঞাদাঘি। তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে বোঝে পাচ্ছুন পার্বত্য চট্টগ্রামর আদিবাসীউন অমহদ’ সহজ সরল। বানা সাধিনতা যুদ্ধত ত্রিদিব রায় আ অংশু প্রু চৌধুরীদাঘি পাকিস্তানর পক্ষে যেনেই বেক জুম্ম জাত্তোরে বাংলাদেচ বিরোধী মনে গরিবার কন’ যুক্তি নেই। পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে সেটেলার বাঙাল আনিবার প্রস্তাব নাকচ গরি দিয়্যা। পার্বত্য চট্টগ্রামর আদিবাসীউনলাই দোল এক্কান মন জাগে তুলি পার্বত্যচট্টগ্রামর আদিবাসীউনর পুঅ/ঝিউনত্যাই “বঙ্গবন্ধু স্টাইপেন্ড” চালু গচ্ছে। মাত্তর, বঙ্গবন্ধুরে মারে ফেলানার “বঙ্গবন্ধু স্টাইপেন্ড”ও মুরি যেল’।
মাত্তর, আহ্’ভিল্যাঝর কধা, ইরুক পার্বত্য চট্টগ্রামর আওমী লীগর নেতাউন বানা নিজর স্বার্থত্তেই পার্বত্য চট্টগ্রামত জাগুল পাদেবার কধা কন। যিয়েন বঙ্গবন্ধু চিদে ন’ গরে আ গম ন’ পায়। আজল ভেজাল কুত্তন উদিল, পার্বত্য চুক্তি মজিম বাস্তবায়ন অহ্’লে, সে ভেজালানি চিদে গরিলে পার্বত্য চট্টগ্রামত শান্দি ফিরি এব’ তার আঘে নয়।
আমি চেই শান্দি আঘে, সে পরে উন্নয়ন। উন্নয়নে শান্দি ন’ এব’ যুনি পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন ন’ অহ্’য়।




 

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...