রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৭

এসো হে বীর জুম্ম

এসো হে বীর জুম্ম, বীজলীর মতো
ঘরের কোণে বসে থাকোনা আর সুপ্ত মতো।
প্রভাত যখন এসে থাকে আধার যায় দূরে
সূর্য্য উঠিলে সকলকে আলোদান করে।
এসো জুম্ম বীর তোমরা জুম্ম জাতীয় প্রাণ
রক্ত দিয়ে মাতৃভমির রাখিবে জাতীয় মান।
সুপ্ত বীজের মতো শুয়ে থাকনা ঘরের কোণে
জ্ঞানের প্রদ্বীপ জ্বালিয়ে তোমরা তাকাও মাতৃভূমির দিকে।
অত্যাচারে জর্জরিত নিপিড়নে কত?
নির্যাতনে অবহেলীত আছে জুম্ম জাতি যত।
এসো বীর জুম্ম বীরের পরিচয় দাও,
বীর বলে গর্ব করে বসে না থেকো।
বাঘের বাচ্চা বাঘ হয়, হয়না তো শৃগাল,
চিংড়ি বাচ্চা চিংড়ি হয় সেতো না মৃগাল।
জুম্ম জাতীয় মান জুম্ম জাতীয় প্রাণ
চাপা দিয়ে রাখিয়াছে বাংলার উগ্র মসুলমান।
ভয় নাই ভয় নাই এসো হে,
বীর জুম্ম জাতির জোয়ান,
রক্তের বদলে আনি আমরা স্বাধীনতামান।


হে তরুন!


হে তরুন! তোমরা নিশ্চয় জানো
শোষণ মুক্ত আলোকজ্জ্বল কল্যাণময়
ন্যায় নিষ্ঠা জীবনই জীবন;
তবু কেন খাঁচায় আবদ্ধ পাখির মতো
জীবনকে করেছো তিলে তিলে ক্ষয়।

হে তরুন! তোমরা তো প্রাণ চাঞ্চল্যে ভরপুর
অফুরন্ত প্রাণ শক্তি অধিকারী,
অসত্য অন্যাকে পদদলিত করে
পরাধীনতা শৃঙখল ভেঙ্গে;
সত্য সুন্দর সমাজ গড়বে পৃথিবী।
হে তরুন! নদীর বহমান ধারা মতো
সামনে হেঁটে চলো অবিরাম,
তোমরা তো পৃথিবীর অবিচল শক্তি
দমে যেওনা স্থির হয়ে থেকোনা,
নির্যাতীতা শোষিত জুম্ম জাতিকে
দিতে হবে ত্রাণ।
হে তরুন! হাজার প্রতিকলতাকে দু’পায়ে মারিয়ে
দুঃসাহসিকতা সাথে দুর্জয়কে কর জয়,
বিপদ সংকুল অন্ধকার পেরিয়ে
জ্ঞানে মশাল জ্বালিয়ে
আলোকজ্জ্বল কর চট্টলাকে।
হে তরুন! তোমরা জাতির আশা ভরসা
জুম্ম জাতির শক্তির মূল উৎস
সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ জাতি সন্ধান দিতে
তুমিও একমাত্র হাতিয়ার।
(১৯৯৯খ্রিঃ ছাত্র জীবনে লেখা)

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...