শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৯

চাঙমাউনর সুক কুধু আজি যেল

পুরনি আমলত আদামে আদামে গেংখুলি শুনিদাক রেত থিয়্যা, জুম ধান যক্যে গোলাত তুলনা সেচ অয়। সে গীদ’ সুরত রাজা, চাঙমাউনর জীংকানি কধা ফুদ উদিদ’। ফুদি উদে চাঙমা রেয্য সে জয় গচ্চে দিনুন। কন’ গাবুজ্যা - গাবুরি লাঙগ্যা - লাঙুনি কোচপানা কধা সে গীদ’ সুরত পোতপোত্যা গরি ফুদি উদে। ইক্যে সে গীত, সে গীদ’ সুর বাপ-ভেইয়্য তাজা লোত, মা-বোনর চোগর পানি গঙারে কুধু ভাজি যেল’?

কি এল’ সে গেংখুলি গীদত? কি এল’ সে বিজক (ইতিহাস) আ উপখ্যান? চাঙমা রাজার কধা, চাঙমা কন’ মিলে কধা, চাঙমা কন’ ভালেদি জীংকানি কধা। সক্যে চাঙমাউনর রাজা এল’, রেয্য এল’, সুক এল’ চাঙমাউনর জীংকানিত। মিলেউনর মুয়োত অনসুর আজি এল’, বুগত এল’ আঝা আ কোচপানা, চোগত এল’ পোতপোত্যা সবন। সক্যে কাজালং, চেঙে, মিঙিনি, শঙখ, বরগাঙ আ ফেনী এল’। সে গেংখুলি গীদ’ সুরত ফুদি উদি সে কধা, গাঙর কদা, মোন মুরহ্ কধা, মোন-মুরহ্ হ্’েইল তারুম ঝারর ফুল, পেইগ’ কধা আওজি মনে রিবেঙত্তুন কারি শুনেদাক। সক্যে বিঝু এল’, ফুল বিঝু, মুর বিঝু আ গয্যাপয্যা দিন। ফুল বিঝু দিনত বেগে চিদ’ সুগে, মন’ সুগে রেত সংভাগত ঘুমত্তুন উদি ফুল তুলি গঙামারে ভূজিদাক, বর মাগিদাক। মুর বিঝু দিনত রাঙা বেলাল মু ভেদা দেদে কুর’ আদার দিদাক, ঝাক ভুদি ভুদি বিঝু খেদাক, গীদে রেঙে। গয্যাপয্যা দিন বুরো-বুরিহ্’রে ঘাদেদাক। গাবুয্যা গাভুরি, গুর’-বুরহ্’ বেগে ঝাগে ঝাগে কিয়োঙত যেদাক। ফুল বাত্তিলোই বুদ্ধরে পূজিদাক। সাত বেইল সং ঘরত, ধিঙিসালত, গাঙত, কুর’- গরু ঘরত বাত্তি আঙে সয়সম্পত্তি বারিবাত্তে বর মাগিদাক। বেগ’ মঙ্গলত্যাই, গিরিত্তি ভালেদিত্যাই, আদাম ভালেদিত্যাই, সমাজ উজন্দিত্যাই বর মাগিদাক। নিজ’ মনর মানুচ্ছোরে তোগেদাক জুম’ থুপ থুপ সুধোগলাত, ঘোচ্ছে তাগাত, রিঝেং, ঝোরঝরিত সে ভাদ’ মাজ্যা পাগানা ধান সিজেত।

জুম’ ধান গোলাত তুলানা থুম অলে মিলেউনে বেইন বাজান, বেইন বুনন, খাদি, বেজোন বুনন। বেজোনত দোল দোল বট গাচ, কিয়োঙ আ চাঙমা ওক্কোরুন আঁগান। সে বেজোনানি তারা কোচপানা মানুচ্ছোরে বুকশিচ দ্যুন। যারে নিনেই তার সবন দেঘন- দোল এক্কা সংসার গরিবার তারে।

মোন-মুরহ্’ত চাগালা থিয়্যা জুম কাবন। কাদিমাচ জুম ফাঙ গরন। আওন-পুচ মাচ জুম কাবা ধরন। চোত মাচ জুম পুরন। আরা কারি, আনুনি সুলি বোজেক-জেতমাচ ঝর পরল্লে ধান কুজোন। গাবুজ্যা - গাবুরি জুম’ কাম গরন, সাজন্যা লামি এত্তে ঘরত ফিরন, গীত গেই গেই। যে গীদত কন’ দুক নেই, নেই কেলচ-আভিল্যাচ। ইআনি তারার সবন। ইত্তুন বেচ তারার দাঙর সবন ন’ এল’।  কাম গত্তে গত্তে এধক দুক পান ত্যুঅ তারার মুয়োত গান এল’, নাচ এল’, সুক এল’ জুম্মউনর জিংকানিত।  কিত্তেই, সক্যে হ্’েইল ঝার এল’, এল’ চিগোন - দাঙর ছরাহ্-ছুরিহ্ আ বানা জুম্মউন এলাক। তারা বাদে অন্য কন’ জাত ন’ এলাক এ রেজ্যত। সে পরে উত্তুন যেন এলাক অন্য মানুচ চাঙমাউনর জিংকানিত, মুরুল্যা জিংকানিত। এ সের ন’ পিয়ে দুগতয়্য তারার “মজুর” ন’ এল’ কন’ দিন। নিজ কাম নিজে গরিদাক। পোত্যা রাদা দাগত ঘুমত্তুন উদি ভাত রানি দিদাক মিলেউনে। পহ্’র ফাদি এত্তে ন’ এত্তে ভাত মোজা পুনত বানি বাগত লামিদাক মরত্তুন।  কন’ বান্দা (ব্যক্তি) কাম বোরে ন’ এলে তারা তারে বল দিদাক, এক লগে গীদে - রেঙে। কন’ গিরি বঝর ভাদে খেই ন’ পারল্লে তারে মন’ এজাল, ধন’ এজাল দিদাক। মাত্তর এচ্যে তারা “মজুর” অই যিয়োন। ঝার তারুম বেক ভচ যিয়ে, ছরাহ্-ছুরিহ্ শুগেই যিয়ে। ঝুরি মাধাত্তুন পানি ন’ থেপাই, থেপাই বানা মা-বোনর চোগ’ পানি, বাপ- ভেইয়োর লো। কাপ্তে গধা দিনেই চাঙমাউনর ঘর, বাগান, ভূইবেক ধুবি যিয়ে। ছিত্রিং-পাত্রাং অলাক চাঙমাউন। মা-বাপ, ভেই-বোন আ নেগে মোগে, পুয়ে-ঝি ফারক অই কন’ জনে ছিদি পরলাক অরুনাচল, মিজোরাম তিবিরে রেজ্যত আ বার্মাত। কাপ্তে গধা সুফল তারার কবালত ন’ মিলের। তারা এয’ পার্বত্য চুক্তি পরয়্য আন্দারত আঘন। জাগা জমি এয’ ফেরত ন’ পান। আলু কুরি খেবার ঝার নেই। চাদা দেদে তারার জিংকানি ভচ যার। কুধু লেঘা পরাহ্! ভান্তেউন নির্বান সবন দেঘেই দেঘেই দান নাঙে চাঁদা লদন। বৌদ্ধ নাঙ ভচ নেঘাদন। বৌদ্ধ জাগাত বন বিহার লেঘদন। রাজনীতি চেলাউনয়্য অধিগার পেবার নাঙে চাঁদা লদন। পত্থমে (বাস্তবে) কিচ্ছু নেই। মোন-মুরহ্ বেক সেটেলার বাঙাল, বিজিপি আ আর্মিউন আহ্’ঞ্জামে। মা-বোন জিংকানি ইক্যে বানা দুক আ দুক। জুমত যেবার, কাম গরিবার তারা আওচ নেই, খুজি নেই। অনসুর দরদর থরথর- কায় কুরে কন’ দি থেঙ্যা সেটেলার বাঘে ঝাবান নিনা।

ইক্যে মুরল্যা জিংকানিত কন’ সুক নেই। সিঙে, খেংগরঙর র’ নেই। নেই ধুদুগ’ র’। যে জাগানি, যে মোন মুরত জুম কাবি দোলে দোলে জিংকানি তোরেদাক ইক্যে সে মোন মুরহ্’ত পর্যটন অয়ে, আর্মি - বিজিপি ক্যাম্প অয়ে। যে আদাম নাঙান এল’ ফুলচান কাব্বারি পাড়া সিয়েন ইক্যে রসুলপুর নাঙ অই যেল’। নুয়ো নুয়ো পাকা পথ সে রসুলপুর আ ইসলামপুরত অই যেল’। কাপ্তাত জলবিদ্যুৎ অইনেই চাঙমাউনর কি লাভ অয়ে? কিচ্ছু নেই। যিয়োত আর্মি, বিজিপি ক্যাম্প, যিয়োত বাঙাল পাড়া, ইসলামপুর, রসুলপুর সিয়োত কারেন, সিয়োত পাক্কা পথ।

এচ্যে চাঙমাউনর জিংকানিত্তুন বেক আহ্’জি যেল’। দেচ আহ্’জি যেল’।  এধক্যে দুগত্তুন তারা মুয়োত আজি নেই, দাগ’ কধা, বানা, ভাচ,ওক্কোর, রিদিসুদোম বেক ভচ যার। সাচ লামি এলে আজু - বেবেহ্ পজ্জন শুনেদাক, ইক্যে তারার মুয়োত চিদে কধা বাদে কিচ্ছু নেই।

এচ্যে হিল চাদি গাঙত জুম্মউন থেবার কন’ ভ’ (পরিবেশ) নেই। হিলর ধক বেক বদলি যেয়ে। ঝার-তারুম ন’ থানার ছরাহ্-ছুরিহ্ শোগেই যেল’। সেটেলার বাঙাল, আর্মি, রবার বাগান, সাকগোন বাগান, ইটভাটাউনে হিল বুক জেলাঙ জেলাঙ গরি দিলাক। জুম্ম মিলেউন ইক্যে মোন-মুরহ্ ভাঙি ভাঙি পানি তুলদন,  চিগোন ছরাহ্- ছুরিহ্ শুগেই যানার। হিল আদি মানেউন অলাক পিত্তোমরা, দিককাভুল। রেত তোরেলে দিন্নোলই চিদে, দিন তোরেলে রেত্তোলোই চিদে। ওলোনসাল’ আহ্লালা দারবোসান আঙে বানা আঙে তারা বুক। এ হিল চাদিগাঙরে আধুনিক সভ্যতা কোচপানা দুর’ কধা। বেক ভচ গরি দের। ঝার-তারুম আ জুম্মউন এক্কান্নোই এক্কান ধরাধচ্যা সিআন আদুনিক বাংলাদেচ ইধোত ন’ রাঘায়। ইক্যে আর’ দেরি অই যার। ইক্যে জুম্মউনর জিংকানিত্তুন শিক্কে নেযা পরিব। ঝার-তারুম, ছরাহ্-ছুরিহ্, মোন-মরহ্, গাচ-বাচ, মেদেনিরে অতালিয়ে কোচপানা দিনেই যত্তন’ গরন বেগ’ মঙ্গলত্তেই, বেগর ভালেদিত্তেই। 

সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৯

ফেসবুকে ধর্ম বা নবীর অবমাননার গুজব তুলে বারবার সাম্প্রদায়িক হামলা, কৌশল একই



রাকিব হাসনাত বিবিসি বাংলা, ঢাকা
  • ২১ অক্টোবর ২০১৯
বাংলাদেশে গত আট বছরে কয়েকটি সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় প্রায় একই ধরণের কৌশল ব্যবহার করে এসব হামলার পটভূমি তৈরি করা হয়েছে।
এর মধ্যে এবারই প্রথম পুলিশ শুরুতেই জানিয়েছে, তারা এটি উদঘাটন করতে সক্ষম হয়েছে যে ভোলার বোরহানউদ্দিনে একজন হিন্দু ব্যক্তির বিরুদ্ধে মুসলমানদের নবী মোহাম্মদকে অবমাননার অভিযোগ তোলা হলেও এটি করেছেন দুজন মুসলিম।
ওই হিন্দু ব্যক্তি আগেই তার আইডি হ্যাকের কথা পুলিশকে জানিয়েছিলেন।
পুলিশ বলছে যে দুই মুসলিম ব্যক্তি একজন হিন্দু ব্যক্তির ফেসবুক হ্যাক করে নবী অবমাননাকর বার্তা দিয়েছিলেন তাদের আটক করা হয়েছে।
তবে হিন্দু বা বৌদ্ধদের ওপর এ ধরণের ভুয়া খবর প্রচার করে সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা এবারই প্রথম নয়।
২০১২ সালে কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধদের বাড়িঘর ও বৌদ্ধবিহারে হামলার ঘটনা পুরো দেশকেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছিলো।
তখনও ফেসবুকে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের একজনের নামকে যুক্ত করে দেয়া হয়েছিলো।
এবার সর্বশেষ ভোলাতেও সেই একই কৌশল দেখা গেছে। তবে এবার পুলিশ শুরুতেই জড়িত দুজনকে আটক করেছে।
বিপ্লব চন্দ্র বৈদ্য নামে একজনের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ঐ বার্তাটি বিভিন্নজনকে পাঠানো হয় বলে জানাচ্ছে পুলিশ।
কিন্তু এরই মধ্যে এর জের ধরে সংঘর্ষে নিহত হয়েছে চার জন এবং ইসলামপন্থীরা ফাঁসি দাবি করছে মি. বৈদ্যের।
পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে ভোলার বোরহানউদ্দিনের ঘটনার জন্য যে দুজন দায়ী তাদের আটক করা হয়েছে তারাই বিপ্লব চন্দ্র বৈদ্যের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ম্যাসেঞ্জারে নবী অবমাননাকর বার্তা দিয়েছে যেগুলো পরে স্ক্রিনশট নিয়ে বিপ্লব চন্দ্র বৈদ্যের বলে প্রচার করে।
মিস্টার বৈদ্য এর আগে থানায় উপস্থিত হয়ে তার আইডি হ্যাক করার কথা জানান ও তিনি এখনো পুলিশ হেফাজতেই আছেন।
এরপর তৌহিদী জনতার ব্যানার নিয়ে মাঠে নামে একদল ব্যক্তি ও যা পরে রূপ নেয় সংঘর্ষে।
ফেসবুক ব্যবহার করে ধর্ম বা নবী অবমাননার অভিযোগ তুলে একই কৌশলে হিন্দু বা বৌদ্ধদের বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটেছে আগেও।
কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধ পল্লির হামলা
সমুদ্র সৈকতের শহর কক্সবাজার জেলার রামুতে ২০১২ সালের ২৯শে সেপ্টেম্বর ফেসবুকে একটি ছবি ট্যাগ করার ঘটনা নিয়ে তুলকালাম কাণ্ড ঘটে যায়।
উত্তম বড়ুয়া নামে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের এক যুবকের ফেসবুকে কোরান অবমাননার ছবি কেউ ট্যাগ করে দেয়। এর জের ধরে রামুতে বৌদ্ধ স্থাপনা ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষের বাড়িঘরে হামলা করা হয়। দশটিরও বেশি বৌদ্ধ বিহার ও প্রায় ২৫টি বাড়িতে হামলা হয়েছিলো।
এর আগে প্রচার করা হয়েছিলো যে একটি কম্পিউটারের দোকান থেকে উত্তম বড়ুয়া নামে এক বৌদ্ধ তরুণের ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট থেকে ইসলাম ধর্ম, কোরান বা নবীকে অবমাননা করা হয়েছে।
কিন্তু যেই তরুণের নাম প্রচার করা হয়েছে তার খোঁজ পাওয়া যায়নি আর এবং এসব ঘটনায় কারও তেমন কোনো শাস্তির খবরও পাওয়া যায়নি।
ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়ার নাসিরনগরে আক্রান্ত হিন্দুরা
২০১৬ সালের ৩০শে অক্টোবর।
রামুর কায়দাতেই হামলাটি হয়, তবে এখানে আক্রান্ত হয় হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ। অভিযোগও সেই পুরনোফেসবুকে ইসলাম বিদ্বেষী ছবি।
এজন্য প্রচার করা হয় রসরাজ নামে এক হিন্দু ব্যক্তির নাম।
অভিযোগ তোলা হয়েছিলো যে মুসলমানদের কাবা ঘরের সঙ্গে হিন্দুদের দেবতা শিবের একটি ছবি জুড়ে দিয়েছিলেন রসরাজ।
এ ঘটনার জের ধরে তাকে পিটিয়ে পুলিশে দেয় স্থানীয়রা।
তবে ঘটনা তাতে থেমে যায়নি।
পরে ইসলামপন্থী কয়েকটি সংগঠন বিক্ষোভ সমাবেশ ডাকে ও সেখান থেকেই হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা শুরু হয়।
প্রায় তিনশো বাড়ি ভাংচুর করা হয়।
অথচ আড়াই মাস পর জেল থেকে বের হয়ে রসরাজ জানান তিনি ফেসবুক চালাতে পারেননা। এমনকি এর যে পাসওয়ার্ড বলে একটি বিষয় আছে তা নিয়ে তার কোনা ধারণাই নেই।
Image caption নাসিরনগরে হামলার ঠিক এক বছরের মাথায় রংপুরের গঙ্গাচড়ায় হামলা
রংপুরেও নাসিরনগর মডেল
নাসিরনগরে হামলার এক বছর পর ২০১৭ সালের ১০ই নভেম্বর রংপুরের গঙ্গাচড়াতে ফেসবুক থেকে ছড়ানো গুজবের জের ধরে এক জনের মৃত্যু হয়।
অভিযোগ সেই একইহিন্দু তরুণের ফেসবুকে থেকে নবীকে অবমাননার অভিযোগ।
পুলিশ তখন বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছিলেন, টিটু রায় নামে যে ব্যক্তির ফেসবুক পোষ্ট ঘিরে এই ঘটনা সেই টিটু রায়ের বাড়ি গঙ্গাচড়ায় হলেও তিনি নারায়ণগঞ্জে বসবাস করেন।
গঙ্গাচড়ায় কয়েকদিন মাইকিং করে হামলা হয়েছিলো হিন্দুদের বাড়িঘরে।
পর টিটু রায়কে গ্রেফতারও করা হয়েছিলো।
সিলেটের ওসমানীনগরেও সেই ফেসবুক স্ট্যাটাস
চলতি বছরের জুনে ইদের নামাজের পর হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটে সিলেটের ওসমানীনগরে।
সনাতন ধর্মের এক নারীর মৃত্যুর পর সৎকার নিয়ে হিন্দু ও মুসলিমদের কয়েক ব্যক্তির মধ্যে মত বিরোধ হয়।
পরে হিন্দু সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তির নামে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুলে এমন কিছু পোস্ট দেয়া হয় যা নিয়ে মুসলিমদের একটি অংশ ক্ষোভ প্রকাশ শুরু করে। এর জের ধরে কয়েকটি বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে।
ভাঙা মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে নীলিমা দত্ত

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...