বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০

“তুমি বানা কন’ এক্কো বন্দা/ব্যক্তি নয় আ বানা এক্কান আদাম-চাগালার এওজি/প্রতিনিধি নয়, নয় তুমি গোদা হিলচাদিগাঙর এওজি/প্রতিনিধি, তুমি লক্ক, লক্ক/লাখো, লাখো পর্বোয়ার/শিক্ষার্থীর অঝা-সবনর এওজি”


এওজি দিঘীনালা: “চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ফাউন্ডেশন শিবচরণ শিক্ষা বৃত্তি- ২০২১:  চাঙমা সাহিত্য বাহ্ এক্কো অরাজনৈতিক, অলাভজনক, সাহিত্য ও সংস্কৃতি ভালেদি স্বেচ্ছাসেবী জধা। যা ২০০০ সালত ১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসত থিদ অয়্যা। থিদ’ অনার সমারে সমারে তারা দেচ-জাত সাহিত্য আ সংস্কৃতি ভালেদি বহুত কাম গরি এচ্চোন আ গরদন।
১.    ১০০০ চাঙমা লেঘার কীবোর্ড বানানা অইয়ে।
২.    ৭৮৮৩ জন মানজোরে চাঙমা লেঘা শেঘানা অইয়ে (২০০৪-২০১৯)।
১.    চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা ১৯ সংখ্যা সং, জুম- ২ সংখ্যা, হিল চাদিগাং- ২ সংখ্যা, মেদিনী, বিজক নাঙে সাহিত্য ম্যাগাজিন ছাবা অইয়ে আ ৩০০আন চাঙমা লেঘা চার্ট বানা অইয়ে।
২.    দাঘকধা ১৪০০, ছড়া ৭০ বো, বানা ৫০ আন, পালা ২ বে থুবানা অইয়ে।
৩.    আর কিজু মানজো ইদু----আমা সবনান পার গত্তে দেনা। ইক্কে কিজু মানুচ আমা সান চাঙমা লেঘার উজন্দি সবন দেঘন।
৪.    চাঙমা লেঘার নীতি নির্ধারন গত্তে আর সরকারর নানান কামত যেমন: ল্যাংগুয়েজ ব্রিজিং) অবদান রাঘানা।
৫.    পিএইচডি ক্যান্ডিডেটরে পিএইচডি গবেষণাত এজাল দেনা
এচ্যে সং ১০ আজার পর্বোয়ারে চাঙমা লেঘা শেঘানা সমারে এচ্যে ২০ বঝর সং তারা নানান জাগাত কাম গরিনেই বুঝি পাচ্ছোন বহুত গম গম, দোল দোল মেধাবি পুর্বোয়া তেঙা অভাবে লেঘা-পড়া গরি ন’ পারন বা উচ্চ শিক্ষা লোই ন’ পারন। এধক্যে চিদে-চেদনত্তুন গেল্লে  এপ্রিল ৬, ২০২০ ইং সালত চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ফাউন্ডেশন ফগদাঙ গরা অয়। যার উদ্দেশ্য পত্তিক পর্বোয়ার (শিক্ষার্থী) নিরাপত্তা, সুরক্ষা আ শিক্কে নিশ্চিত গরি দোল এক্কান পিত্তিমী থিদ গরানা। ইরুক পর্বোয়াউনর পিত্তিমীআন ফুলে-ফলে সাজি তুলিবার শক্তি আঘে, আঘে আদর্শ আ মুজুঙ দিনর দোল  আঝা-সবন/সম্ভাবনা। এ শক্তি আ আদর্শআনরে কামত লাগে ন’ পারি, সালেন তারা লুদুংমরা, পিত্তোমরা আ দিক কাভুল ওই সহিংস অই উদিবাক। এধক্যে চিদেত্তুন “চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ফাউন্ডেশন শিবচরণ শিক্ষা বৃত্তি- ২০২১” ফগদাঙ গরা অহ্’ল।

হিলচাদিগাঙত আ দেজ’ বিদেজর যারা গম-দোল চিদে গরন, শিক্ষানুরাগী বিদ্যোৎসাহী, মানবতাবাদী যারা গায় গায় অতালিয়ে ধারাজে আওজিমনে/স্বেচ্ছায় স্বতস্ফূর্তভাবে এ মানবিক কামত মুজুঙে উজে এবাক; তারার দিয়্যা তেঙা এজাল অভ’ “চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ফাউন্ডেশন শিবচরণ শিক্ষা বৃত্তি- ২০২১” এর নিধুকতুক্যা/একমাত্র উৎস। এই শিক্ষা বৃত্তি চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ফাউন্ডেশন কতৃর্ক বাস্তবায়ন করা হবে। ২০২১-২০২২ এ অর্থ বঝরত্তুন ধরি “চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ফাউন্ডেশন শিবচরণ শিক্ষা বৃত্তি- ২০২১” চালু গরা অভ’ ভিলে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরা কমিতি জধানানু সুনানু ইনজেব চাঙমা জানেয়ে। 
তে আর’ বেক্কুনরে কুজোলী গচ্ছে, “তুমি বানা কন’ এক্কো বন্দা/ব্যক্তি নয় আ বানা এক্কান আদাম-চাগালার এওজি/প্রতিনিধি নয়, নয় তুমি গোদা হিলচাদিগাঙর এওজি/প্রতিনিধি, তুমি লক্ক/লাখো পর্বোয়ার/শিক্ষার্থীর অঝা-সবনর এওজি। এ কামান দোলে দোলে উভে পারানা  বেক্কনরে সরিত অভার  তুদি/আবেদন গচ্ছে।
খরব নিনেই জানি পাচ্ছেই “চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ফাউন্ডেশন শিবচরণ শিক্ষা বৃত্তি- ২০২১” পল্লেদি ৫০০ + প্রাইমারি আ হাই ইক্কুল, কলেজ- ৫০, বিশ্ব বিদ্যালয়- ২৫ জন পর্বোয়ারে বৃত্তি দিবার আওচ গরের।

বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০২০

পানছড়িতে বিজিবি কর্তৃক অস্থায়ী বাজারের দোকানপাট ভাংচুর

 

২৬ আগস্ট ২০২০, খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার ২নং চেঙ্গী ইউনিয়নের তারাবন গীর্জা এলাকায় একটি অস্থায়ী বাজারের দোকানপাট ভাংচুর করেছে বিজিবি সদস্যরা। করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে এলাকাবাসী অস্থায়ীভাবে এ বাজারটি স্থাপন করেছে।

এ সময় বিজিবি সদস্যরা বাজারে আসা লোকজনকে তাড়িয়ে দেয় এবং সেখানে বাজার বসানো যাবে না হুমকি প্রদান করে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ ২৬ আগস্ট ২০২০ বুধবার সকাল ৮ টার সময় বিজিবি পানছড়ি জোনের লে. কর্নেল মোঃ রুবায়েস আলম-এর নেতৃত্বে একদল বিজিবি সদস্য উক্ত অস্থায়ী বাজারে হানা দেয় এবং ১৫-২০টি দোকান ভাংচুর করে।

পানছড়ি বাজার ও লোগাং বাজার ব্যতীত অন্য কোথাও কোন বাজার বসানো যাবে না বলে বিজিবি সদস্যরা হুমকি প্রদান করে। তারা লাঠিসোটা হাতে মারমুখি হয়ে বাজারে আসা লোকজনকে তাড়িয়ে দেয় এবং জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। ফলে বাজারে আসা লোকজন যার যার বাড়ি ফিরে যেতে বাধ্য হন।

বিজিবি’র এমন অমানবিক আচারণে এলাকার জনগণ অসন্তোষ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

লংগদুতে সেটেলার কর্তৃক প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জমির মালিকের বিরুদ্ধে মামলা


হিল ভয়েস, ২৬ আগস্ট ২০২০, রাঙ্গামাটি: রাঙ্গামাটি জেলার লংগদুর বগাচতর এলাকায় দুই ভূমিদস্যু মুসলিম সেটেলার উপজেলা ভূমি প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে উল্টো জমির মালিক দুই জুম্মর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

তবে এর পরপরই উপজেলা প্রশাসন উক্ত দুই ভূমিদস্যু মোঃ আবদুল্লাহ ও মোঃ আল আমিনকে গ্রেফতার করে এবং নবীনচান চাকমার মালিকানাধী জায়গার উপর অবৈধভাবে তাদের নির্মিত বাড়িটি অপসারণ করে দেয়।

পরে উপজেলা প্রশাসন মোঃ আবদুল্লাহ ও মোঃ আল আমিনের কাছ থেকে লিখিত মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা সত্তেও সম্প্রতি রাঙ্গীপাড়ার মুসলিম সেটেলার মজনু সরকারের দুই ছেলে মো: আবদুল্লাহ ও মো: আল আমিন নবীনচান চাকমার জায়গার উপর অবৈধভাবে বাড়ি নির্মাণ করে।

নবীনচান চাকমার পক্ষ থেকে বিষয়টি প্রশাসনকে অবগত করা হলে, প্রশাসন অবৈধভাবে নির্মিত বাড়িটি ২০ আগস্ট ২০২০ তারিখের মধ্যে অপসারণের নির্দেশ প্রদান করে। কিন্তু সেটেলার বাঙালিরা বাড়িটি অপসারণ না করে তারা উল্টো জায়গার মালিক নবীন চান চাকমা ও তার উত্তরাধিকারী দেবেন্দ্র চাকমার নামে রাঙ্গামাটি জেলা জজ আদালতে একটি মামলা দায়ের করে।

তবে গত ২৫ আগস্ট ২০২০ সকাল ১১.০০ টার দিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ক্যথোয়াইপ্রু মারমা, সার্ভেয়ার মোঃ খোরশেদ আলম পুলিশসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে অবৈধভাবে নির্মিত বাড়িটি অপসারণ করে দেয় এবং মো: আবদুল্লাহ ও মো: আল আমিনকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।

একই দিন পরে পুলিশ বিরোধীয় জায়গায় আর কোন ধরনের স্থাপনা নির্মাণসহ সম্প্রীতি নষ্ট হয় এমন কোন কাজ করবে না এবং নবীনচান চাকমা ও দেবেন্দ্র চাকমার নামে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার করে নিবে মর্মে অঙ্গীকার নিয়ে তাদেরকে জামিনে ছেড়ে দেয়।

উল্লেখ্য, বেশ কিছুদিন ধরে লংগদু উপজেলার বগাচতর ইউনিয়নের রাঙ্গীপাড়া মুসলিম সেটেলার বাঙালিরা পার্শ্ববর্তী নবীনচান চাকমার নামে রেকর্ডভুক্ত ৩.০ একর পরিমাণ জায়গাটি বেদখল করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

তারই অংশ হিসেবে গত ৪ জুন ২০২০ দিবাগত রাতে রাঙ্গীপাড়ার মো: আলী আহমেদ চৌধুরী ও আব্দুল আলিম সরকার নামের দুই সেটেলার বাঙালি নবীনচান চাকমার উক্ত জমির উপর রাতের আঁধারে একটি ঘর নির্মাণ করে।

পরে নবীনচান চাকমার আবেদনের প্রেক্ষিতে ২২ জুন ২০২০ সহকারী কমিশনার (ভূমি) সঙ্গে পুলিশ ফোর্স, সার্ভেয়ার, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং বাদী-বিবাদী সকলকে নিয়ে জায়গাটি পরিদর্শ করেন এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উক্ত জায়াগাটিতে কোন প্রকার কার্যক্রম না করার নির্দেশ প্রদান করা হয়।

কিন্তু ২৪ জুন ২০২০ আবারও বাঙালি সেটেলাররা সদলবলে নবীনচান চাকমার মালিকানাধীন উক্ত বিরোধপূর্ণ জায়গায় জঙ্গল পরিষ্কার করে চারা রোপণের উদ্দেশ্যে গর্ত তৈরি করে।

এরপর সহকারী কমিশনার বাদী-বিবাদী সকলকে কাগজপত্র নিয়ে ২৫ জুন ২০২০ তার কার্যালয়ে দেখা করতে বলেন। উক্ত সভায় নবীনচান চাকমা রেকর্ডীয় সমস্ত কাগজপত্র দেখাতে সক্ষম হলেও সেটেলাররা জমি ক্রয়ের সাদা কাগজে একটি দলিল ছাড়া আর কিছুই দেখাতে পারেননি বলে জানা যায়।

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...