বুধবার, ১০ জুলাই, ২০১৯

দুখ্যে অহ্’রক

দাঙগু ইনজেব চাঙমা
এক দিন-
আগাজর লক্খ কোটি তারা সান অনসুর ঝিমিত ঝিমিত জ¦লচ ম’ বুগত।
জুম’ সুদ’গোলা ফুদে সান ফুদি থেদে মত্তিক (মৃত্তিকা) মানেইউনর বুগত।
অহ্’র অহ্’রে মাদে যেদে সুভুল চাঙমা ভাঝে।
সক্যে-
গাঝ’ তারুম এল’, এল’ ছড়া-ছড়ি, মোন-মুড় হ্’েইল তারুমত
পিবির পিবির বোইয়েরত নালত গাঝ’ ছাবাত ধনপুদিদাঘী
কধক মাদে দাক তরে, রিবেঙত্তুন ছাগী তুলি,
রাধামনে লেঘিদ’ ধনপুদিরে চিদি।
তুই এলে কধক সুগি।

ইক্যে-
এ্যাইল তারুম ঝার নেই, ধাঙদাঙ্যে অই আরসাল্লো অল’
তরে ন’ চিনন ইরুক পিড়ি, উদি যেল বেক দয়ে ম্যায়ে;
জাত্তো জাঙারে ধরি ভেদন (ভাঙন) অই, রহো (নির্জন) পরম (শ্রেষ্ঠ)
অঝাপাত তুই আগচ মঙ্কু (বিষণœ) গরি।

দুখ্যে অহ্’রক অঝাপাত তুই ভারি মেধাওয়িনী (প্রজ্ঞাবতী)
এধক হে্’লাফেলা গরানা পরয়্য আমারে ন’ যেলে ইরি।
সমক খেই কঙর মুই-
ন’ সারিম, কিয়েত এক ফুদ’ লো থাক্কে
কটুক (তীব্র) ত’ পিরেহ্ সারি দি সিদি দিম
অনিকেত (দেশহীন) বন্দা (ব্যক্তি) মুয়ে মুয়ে,
সক্যে সু-দিন, সু-মাধান এব’ ফিরি।






চাকমাদের দুঃখিনী বর্ণমালা

প্রথম প্রকাশ: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ দৈনিক সমকাল  

রাজীব নূর
চাকমা ভাষা বলতে পারলেও লিখতে পারে না এন্তি চাকমা। রাঙামাটি সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী এন্তির সঙ্গে আলাপ হলো বরকল থেকে রাঙামাটি ফেরার পথে লঞ্চে। পড়াশোনায় ভালো বলে এন্তিকে বরকল থেকে রাঙামাটি পাঠিয়েছেন তার মা-বাবা। বরকলে সম্প্রতি একটি কলেজ প্রতিষ্ঠিত হলেও সেখানে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ার কোনো সুযোগ নেই। নিজের ভাষার বর্ণমালা জানা নেই বলে একটু লজ্জিত
হলো এন্তি। কিন্তু খানিক পর পাল্টা প্রশ্নে জানতে চাইল_ চাকমা ভাষা তার জীবনে কোন প্রয়োজনে লাগবে?
ভাষিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে সংখ্যাগতভাবে বাংলাদেশে বাংলার পরেই চাকমা ভাষার অবস্থান। পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসীদের মধ্যেও চাকমারা সংখ্যাগরিষ্ঠ। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, চাকমা জনগোষ্ঠী ৪ লাখ ৪৪ হাজার। বাংলা ছাড়া বাংলাদেশের অন্য ভাষাভাষীদের মধ্যে যাদের নিজস্ব বর্ণমালা রয়েছে, তাদের একটি হলো চাকমা ভাষা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সৌরভ সিকদার বলেন, চাকমা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের একটি ভাষা। চাকমা ভাষার লেখনরীতি 'মন খমে'র অনুরূপ। ড. জিএ গ্রিয়ারসন চাকমা ভাষাকে ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর প্রাচ্য শাখার দক্ষিণ-পূর্বী উপশাখার অন্তর্ভুক্ত করেছেন। ভাষাটিকে গ্রিয়ারসন 'ব্রোকেন ডাইলেক্ট অব বেঙ্গলি' বলে আখ্যায়িত করেছেন। তবে সৌরভ সিকদার নিজে গ্রিয়ারসনের এ বক্তব্য মানতে রাজি নন বলে জানান। তিনি বলেন, আমি গবেষণা করে দেখেছি, চাকমা ভাষা বাংলা থেকে একেবারে স্বতন্ত্র একটি ভাষা।
চাকমাদের নিজস্ব বর্ণমালার সংখ্যা নিয়ে মতভেদ রয়েছে বলে জানালেন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের সহকারী পরিচালক পুলক বরণ চাকমা। তিনি বলেন, ১৯০০ সালের শুরুতে ড. জিএ গ্রিয়ারসন তার 'লিঙ্গুয়েস্টিক সার্ভে অব ইন্ডিয়া' গবেষণায় চাকমা ভাষায় ৩৩টি বর্ণমালার কথা উল্লেখ করেছিলেন। সতীশ চন্দ্র ঘোষ আবার ১৯০৯ সালে প্রকাশিত তার 'চাকমা জাতি' বইয়ে ৩৭টি বর্ণমালার কথা বলেছেন। অন্যদিকে, নোয়ারাম চাকমা ১৯৫৯ সালে তার 'চাকমা বর্ণমালার পত্তম শিক্ষা' নামক শিশুপাঠ্য বইয়ে ৩৯টি বর্ণমালার কথা উল্লেখ করেছেন। তবে বর্তমানে চাকমা ভাষায় ৩৩টি বর্ণমালা ব্যবহৃত হচ্ছে বলে তিনি জানান।
সরেজমিন ১৪ থেকে ২৩ জানুয়ারি পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ির প্রত্যন্ত জনপদ ঘুরে এন্তি চাকমার মতো অনেক চাকমাভাষীর দেখা মিলল, যারা নিজের ভাষার বর্ণমালাটাও জানেন না। এমনকি চাকমা সমাজের সর্বজনমান্য অনন্তবিহারী খীসা, জনসংহতি সমিতির এমএন লারমা গ্রুপের প্রধান সুধাসিন্ধু খীসা, পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির সভাপতি ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গৌতম দেওয়ান, জনসংহতি সমিতির তথ্য ও প্রচার সম্পাদক মঙ্গলকুমার চাকমা, জুম ঈস্থেটিকস কাউন্সিলের সভাপতি মিহির বরণ চাকমা, সহ-সাধারণ সম্পাদক গঙ্গামানিক চাকমা, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক তুষারশুভ্র তালুকদার, মোনঘর শিশুসদনের শিক্ষক ও লেখক মৃত্তিকা চাকমা, সাংবাদিক-লেখক হরিকিশোর চাকমা, সাংবাদিক বুদ্ধজ্যোতি চাকমা, আদিবাসী বিষয়ক গবেষক তন্দ্রা চাকমা, আদিবাসী নেতা দীপায়ন খীসা, শিল্পী কালায়ন চাকমা ও ইউপিডিএফের সংগঠক রিকু চাকমাসহ শতাধিক শিক্ষিত চাকমা নর-নারীর কাছে নিজের নামটি নিজের ভাষায় লিখে দিতে বললে মাত্র দু'জন সক্ষম হলেন। এই দু'জনের একজন শিক্ষক ও লেখক মৃত্তিকা চাকমা, অন্যজন ইউপিডিএফ নেতা রিকু চাকমা।
অনন্তবিহারী, সুধাসিন্ধু ও গৌতম দেওয়ান ছোটবেলায় বর্ণমালা শিখেছিলেন বলে জানালেন। দীর্ঘ দিনের অনভ্যাসে বিদ্যানাশ হয়েছে বলে তাদের দাবি। রিকু অবশ্য সরল স্বীকারোক্তি করে বলেন, নিতান্তই কৌতূহল থেকে বর্ণমালা শিখেছিলেন। এ ভাষায় লেখালেখি করার কোনো অভিজ্ঞতা তার নেই। তবে মৃত্তিকা নিজেদের ভাষায় যথেষ্ট জ্ঞানী বলে চাকমা সমাজে পরিচিত। ইতিমধ্যে তার ১৫টি বই প্রকাশ হয়েছে, যেগুলোর মধ্যে বাংলায় প্রকাশিত একটি কাব্যগ্রন্থ ছাড়া সবই চাকমা ভাষায় লেখা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে উচ্চতর শিক্ষা শেষ করে তিনি রাঙামাটিতে থিতু হয়েছেন। বর্তমানে আদিবাসী শিশুদের জন্য প্রতিষ্ঠিত আবাসিক বিদ্যালয় মোনঘরে শিক্ষকতা করেন।
মৃত্তিকা চাকমা বলেন, নিজের ভাষার প্রতি ভালোবাসা থেকে ভাষাচর্চা অব্যাহত রেখেছেন। সাহিত্য করার জন্যও নিজের ভাষা অবিকল্প। তবে নতুন প্রজন্মের কাছে ভাষার উপযোগিতা তৈরি করা না গেলে এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করা কঠিন। একই সঙ্গে ভাষার লিখিত চর্চা না থাকলে ভাষার বিকাশ ও শ্রীবৃদ্ধি ঘটে না। আদিবাসীদের সাহিত্যচর্চা বাংলা হরফে হলেও অনেক ক্ষেত্রে উচ্চারণগত সমস্যার সমাধান বাংলা হরফে সম্ভব নয়। তাই বাংলা হরফে চাকমা সাহিত্যচর্চা করতে গেলে ভাষার মূল উচ্চারণ পরিবর্তিত হয়ে অর্থও বদলে যাওয়ার যথেষ্ট ঝুঁকি রয়ে যায়।
মোনঘরের প্রধান শিক্ষক ঝিমিত ঝিমিত চাকমা বলেন, মোনঘরে এক সময় বেশ কয়েকটি আদিবাসী ভাষায় শিক্ষা দেওয়া হলেও বর্তমানে কেবল চাকমা ভাষাটাই শেখানো হয়। তার মতে, আগের প্রজন্ম নিজের বর্ণমালা না জানলেও ভাষাটা জানেন। নতুন প্রজন্ম ভাষা ও বর্ণমালা দুটিই রপ্ত করছে। কারণ এরই মধ্যে অনেক উন্নয়ন সংস্থা রাঙামাটির প্রত্যন্ত অঞ্চলেও বিকল্প শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করেছে।
আদিবাসী গবেষক তন্দ্রা চাকমা বলেন, আশার আরও অনেক দিক আছে। এরই মধ্যে কম্পিউটারে চাকমা বর্ণমালার সফটওয়্যার তৈরি হয়েছে। সুগত চাকমা সত্তরের দশকের শুরুর দিকেই চাকমা বাঙলা কধাতারা নামে একটি চাকমা-বাংলা অভিধান রচনা করেছেন। ওটিই চাকমা ভাষার প্রথম অভিধান। ২০১০ সালে প্রণীত জাতীয় শিক্ষানীতির মাধ্যমে আদিবাসী শিশুরা মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষা লাভের অধিকার লাভ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় চাকমাসহ আদিবাসীদের পাঁচটি ভাষায় প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষাদানের প্রস্তুতি চলছে। তার আশা, নতুন প্রজন্ম শিখবে নিজেদের বর্ণমালা, লিখবে নিজেদের ভাষায়।

সোমবার, ৮ জুলাই, ২০১৯

চাঙমা সাহিত্য আগাজত এক্কো ধকধক্যে বোম্বা, লেঘিয়ে, কবি আ গবেষক দাঙগু আনন্দ মোহন চাঙমার জনম দিনত চা.সা.বাহ্ ফুল্লোই কোচপানা গজেল


আক কধা: এ পিত্তিমী নাঙে গ্রহবোত পত্তিক বস্তুও নিজর সেদাম অন্য মঙ্গলত্যাই বিলেই দ্যুন। মোম বাত্তি সান নিজে আঙি পহ্’র সিদি দ্যুন চেরো পালা। এক্কো মানুচ পিত্তিমীত জনম অনার সমারে তা জীংকানিত নানাঙ কাম’ সমারে মিজি থান। এ মানেই কুলত এলে মানুচ দোল দোল কাম গরি নিজর নাঙ সিদি দিবার চান। তারার কাম’ গুনে বাজি থান বিজগর পাদাত। এ সভ্যতাত চাঙমা জাদর অঝাপাত, ভাচ, সাহিত্য, রিদিসুদোম ভালেদি এযানা পোইদ্যানে আমা সমাজর লেঘিয়্যা, কবি, সাহিত্যিক আ সমাচ ভালেদি কাম্মোউন অবদান আঘে। সেধক্যে এক্কো দাঙর, অজল, কাবিল, চাঙমা সাহিত্য আগাজত এক্কো ধকধক্যে বোম্বা, লেঘিয়ে, কবি আ গবেষক দাঙগু আনন্দ মোহন চাঙমা (আনন্দ ময়) জনম অয় ৮ জুলাই ১৯৫৭ ইংরেজি মিঙিনি চাগালাত বাঘাইছড়ি দুঅর নাঙে এক্কান আদামত। তা বাবা নাঙান চিত্রজিৎ চাঙমা আ মা’বো নাঙান রঞ্জিতা চাঙমা।
শিক্কে আমত (ঘর): জ্ঞানাংকুর বৌদ্ধ বিহার পালি টোল, উদল বাগান প্রাইমারি ইক্কুল, বাবুছড়া হাই ইক্কুল।
কাম জীবন: ২৮ মে ১৯৭৩ ইংরেজি ধনপাতা চন্দ্রমনি কার্বারী পাড়া স: প্রাইমারি ইক্কুল এজাল সাত্থুয়া ইজেবে সরিত অয়। পরে উদাল বাগান স: প্রাইমারি ইক্কুল, ২ নং বাঘাইছড়ি স: প্রাইমারি ইক্কুল আ শেজে চিত্রজিৎ-রঞ্জিতা স: প্রাইমারি ইক্কুলত্তুন ২০১২ ইংরেজিত সাত্থু (শিক্ষক) জীবন থুম গরে।
সমাচ ভালেদি কাম: বানা সাত্থু চাগুরিলোই মিজি ন’ থেই নানাঙ সমাচ ভালেদি কাম গরি যেয়্যা, যার নিআলঝি গরি। এ সমাচ ভালেদি কামত্যাই এক্কান থেঙ আহ্’রেনেয়্য তে ধঙে ন’ যেই চাঙমা জাদর এক্কোই দাঙর কিত্তে (উদাহরণ) অই আঘে।
১৯৯৪ সাল: নিজ’ আদামত “চাঙমা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী” নাঙে এক্কো চাঙমা সাহিত্য সংস্কৃতি জধা বানেয়্যা নিজ’ আওজে, জাদত্যাই, দেঝত্যাই কিঝু গরিবার। এ জধাবোত এয’ দাঙর কাবিল কাম্মো (পরিচালক) ইজেবে আঘে।

১৯৯৫ সাল: জুম্ম ফুল অনাথ আশ্রম থিদ’ গচ্ছে (হনচুকচুক্যা দিনমাধানত্যাই সিবে বন্ধ অই যিয়ে)।
২০০৫ সাল: উদল বাগান হাই ইক্কুলত ম্যানিজিং কমিতি জধানানু ইজেবে এয’ সং কাম গরি যার।
২০০৮ সাল: ২৬ জুলাই ইউএনডিপি সার্বিক ব্যবস্থাপনালোই বাংলাদেচ চাঙমা ভাষা পরিষদত গবেষক সাবাঙ্গী ইজেবে কাম গচ্ছে।
২০১২ সাল: ২০১২ সালত্তুন ধরি এব সং চিত্রজিৎ-রঞ্জিতা স: প্রাইমারি ইক্কুলত ম্যানিজিং কমিতি জধানানু ইজেবে কাম গরি যায় নিআলঝি গরি। আ সে বঝর ৪ জানুয়ারী নিজ’ আদামত “আনন্দ বাজার” নাঙে এক্কান বাজার থিদ’ গচ্ছে সমারে বজার’ জধানানু ইজেবে এয’ কাম গরি যার। আ দীঘিনালা পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বি আর ডি বি) আহ্’ঞ্জামে কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতিত চেয়ারম্যান পদতয়্য এয’ সং আঘে।
২০১৩ সাল: দীঘিলানা নাট্যদলত সার্বিক তত্ববধায়ক ইজেবে কাম গরের।
২০১৫ সাল: প্রাথমিক আ গণশিক্ষা মন্ত্রনালয়র আহ্’ঞ্জামে নকবাচ গচ্ছে জাতীয় শিক্ষাক্রম আ পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেচ এ বহু ভাষিক মাতৃভাষার লেঘিয়্যা সাবাঙ্গী ইজেবে আঘে।
২০১৭ সাল: বাংলাদেঝর নিধুকতুক্যা জধা “চাঙমা সাহিত্য বাহ্’ত সল্লাদার ইজেবে নকবাচ অইয়ে।
শেজে কধা: পরাধীন জাদর সাহিত্য সংস্কৃতি জগত এক্কো বোম্বা ইজেবে বেগ’ আকমলিক অই মিঙিনি চাগালা নাঙ ফোতফোত্যা গরি রাঘেই সে অজল দাঙর বোম্বাবো জনম দিনত আমি তারে কিচ্ছু গরি ন’ পারির। জীংকানিত লাভ-
ক্ষতি তলবিচ ন’ গরি জাত্তোত্যাই দাঙগর রত্ন দি যেল’ সে এক্কো নাটক- “কার্পাচ্চোই সেপ খেলং- ১৭৮৫”(আগরতলা- ১২ ফ্রেব্রুয়ারি ১৯৯৪), “চাঙমা জাদর বিজক”(বুদ্ধ পূর্ণিমা- ২০ মে ১৯৯৬), আ চাঙমা লেঘা বাল্য শিক্কে- “পগোন পাদা”(১৩ এপ্রিল ২০০৬)।
আমি তা এ জীংকানিত্তুন ইআনয়্য শিক্কে পেই- দেচ্ছানত্তুন কন’ কিজু আঝা ন’ গরি দেঝত্যাই, জাদত্যাই কিঝু এক্কান গরিযানা। জীবনানরে দোল গরিবাত্যাই নিজ’ ভালেদ’ কধা ত্যাগ গরা পরে। সক্যে দোল এক্কান সমাজর মু দেঘে। শেজে চাঙমা সাহিত্য বাহ্’ তার ইয়োত লাম্বা আ কন’ অসুক - বিসুক ন’ ওক এ তবনা গরির।

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...