শুক্রবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৭
বুধবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৭
অবুঝ হৃদয়েরর লিপিটুকু
ওগো মোর ছিজী, তুমি আমাকে ভুল বুঝলেও আমি তোমাকে ভুল বুঝিনি। তুমি আমকে
যতদূর সরাও পারবেনা । ছিজী, কেন তুমি আমার এত স্নেহ ভালোবাসা দিলে, কেন আপন জন
ভেবে নিয়ে ঠাঁই দিলে তোমার বুকে। সেই মায়া মমতাময়ী তুমি এত নিষ্ঠুর! কেন? কেন?
কেন?
ছিজী তুমি স্নেহের ডিঞ্জির কেটে চলে গেছ।
বেশ করেছ। আমিও এই জন কোলাকল হতে দূরে বহু দূরে লতা-পাতা ঘেরা নির্জন কোন এক
বনবীথি তলে একখানি ছোট্ট কুড়ে ঘরের বাস করতে পারলে বাঁচতাম। কিন্তু বনের পাখি ধরে
এনে পিঞ্জরী বদ্ধ করলেও তার বন্য স্বভাব যায়না, সব সময় দৃষ্টির খাঁচার দুয়ারটির
দিকে।
আমি জানিনা ছিজী, তুমি আমার শুধু আমার -
আমার পাশে থাকবে। অন্যেও কাছে যাবে কেন? আমি কখনো অসহায় পঙ্গুর মত দু’চোখে
তা সহ্য করবো না; মেনে নিতে পারিনা। ছিজী,
ওগো মোর প্রাণের ছিজী আমার, অমত্মরে কত আশা ছিলো তোমাকে নিয়ে সুখের নীড়
বাধবো। রচনা করবো প্রেমের স্বর্গ, যেখানে থাকবেনা কোন সমস্যা, সেখানে থাকবে
শামিত্মর বাতায়নে আনন্দের জোয়ার। স্মরণ করো ছিজী, কেঁদে কেঁদে বিছানায় তোমার বুকে
হাত রেখে তোমাকে প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছিলাম, আমি চিদিন তোমর হয়ে থাকবো। জানা- অজানা
অবস্থা মনের অগোচরেকত দুঃখ দিয়েছি, আমার জন্য কত শরীরিক মানসিক আঘাত সহ্য করেছো,
সমস্ত অপরাধ তুমি ক্ষমা করে দিও।
ছিজী, তোমাকে আর্শীবাদ করি তোমার জীবনে বয়ে আনুক হিমালয়ে চির অনাবিল
শামিত্মর সুবাতাস। আকাশ বরিষণ করম্নন তোমাকে পুষ্প বৃষ্টি। ছিজী, তোমার কাছে আমার
একামত্ম অনুরোধ, আমাকে ভুল বুঝনা ছিজী। আমার স্মৃতি তোমার পবিত্র অমত্মর থেকে মুছে
দিওনা কোন দিন। জানি তোমাকে আর পেলামনা ইহকালেতবু তোমার প্রতিশ্রম্নতি দিচ্ছি যদি
বেঁচে থাকি আপদে-বিপদে চিরদিন তোমার পাশে থাকবো। যদিও তুমি এখন আর আমার পাশে নেই, কিন্তু তোমার হাজারো স্মৃতি, হাজারো
কাহিনী আকাশে নিভু নিভু তারার মতো আমার অমত্মরে জ্বলবে। আমাকে প্রেমিক রূপে বরণ
করে নিয়ে নারী হিসেবে যে সতীতব আছে তা সব আমার জন্য বিলিয়ে দিয়ে ছিলে। কোন দি
ব্যতিক্রম করনি। আমার কত অশ্রম্ন তুমি মুছে দিতে, আমাকে শামত্মনা দিয়ে ছিলে,
‘‘দাদা, তুমি যদি সত্যি আমাকে ভালোবেসে থাকো তোর বুকে দুঃখ বেদনা মুছে যাবে।’’ আজ
আমার কেউ নেই সে শামত্মনা বাণী শোনাতে। কেউ নেই, নেই কেউ আমার। জীবনে যা কল্পনা
করেনি কিন্তু বাসত্মবতায় আমার বুকে চাপা দিয়ে রয়েছে। শ্বাস আমা রম্নদ্ধ হচ্ছে,
চারিদিকে দেখছি কুয়াশা ঘেরা অমানিশা রাতে ঘোর অন্ধকার।
কল্পনা তমি এত নিষ্ঠুর এত নির্মম?
তুমি কল্পনা কল্পনা ক...ল্প....না.....।
ছিজী, তোমার সাথে আমার পবিত্র প্রেমের পরিনতি রেখাপাত
হলো। এলো যুবনিকা। প্রেমের বিরহ বেদনা বুকে নিয়ে শুধু ঘুরছি আর ঘুছি। যে দিকে যায়
সেদিকে কেবল তোমার প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়, মরিচিকার মত। হায়ওে অবুঝ মন বুঝনা কেন!
শত চেষ্টায় শত আর্তনাদে, শত কান্নায় ফিরে আসবেনা ছিজী, প্রাণের ছিজী। পাষাণে গড়াব
স্ত্তর মাঝে বিলিন হয়ে গেছে আমার মন মাতানো হৃদয় জুড়ানো রম্নপসী ছিজী। জ্বলুক আমার
অন্তেরের শুধু আগুন আগুন। না আর কিছু বলব না শুধু বলব তুমি মোর স্মৃতি, ভালোবাসা
শেষ কোথায়?
ওগো চিজী, সমসত্ম কিচু ওজন করা যায় কিন্তু ভালোবাসা
ব্যথা, প্রেমিকা হারানো ব্যথা ওজন করা যায়না। পর্বতের চেয়ে ভারী সাগরের চেয়েও গভীর
- অটল। প্রেমের বিরহ বেদনা হৃদয়ে বিদায়ক মর্ম স্পর্শী তুলনাহীন। তার চেয়ে অধিক
যন্ত্রনা দায়ক ব্যর্থ প্রেম, ব্যর্থ ভালোবাসা, সে কালের এটম বোমা বর্তমান সভ্যযুগে
পারমাণবিক বোমার চেয়ে উপ্তত্ত বিষাদের।
ওগো পুষ্প ছিজী, ভুল বুঝে তুমি তোমার হৃদকে আমার থেকে
সরিয়ে আনতে পারবে, লিপ্সা রূপের মোহে পেশী
শক্তির বলে অর্থের অহংকার দেখিয়ে মানুষকে হীরন এবং নগণ্য মনে করে একজন পবিত্র
প্রেমিকের কাছছ থেকে পবিত্র ভালবাসা ওপর আঘাত হেনে প্রেমিক প্রেমিকা হাজারো স্মৃতি
প্রেমের সংলাপ প্রেমের করম্নন ইতিহাস কেড়ে নেয়া যায় না প্রেমের জ্বলমত্ম শিখা,
জ্বলমত্ম আগুন।
সৃষ্টিকর্তা বিশব মানবহিতের জন্য তাদের মঙ্গলার্থে
আমাদের মাঝে প্রেমপ্রীতি ভালবাসা সৃষ্টি করেছিলেন। বিলিয়ে দিয়েছেন মানবের মাঝে।
যারা এই ধ্রম্নব সত্যকে অস্বীকার করেন প্রেমিক প্রেমিকা ভালবাসার মাঝে অমত্মরায়
নরাধম-নর পশাসদেও ধিক্কার জানায়। তাদেও অপকর্মে বিচার হবে প্রেমের সমাধিতে।
হায়রে বিধি! হায় নিয়তি! কল্পনা তুমি কি সত্যই কল্পনা নও। সকালে পূর্ব দিকে
উদিত হয়ে পশ্চিম দিকে অসত্ম যায়। আসে সন্ধ্যা জনমানব সব ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু আমি
শুধু তোমার কল্পনায়। যেন দিনকে মনে হয় যুগ রাতকে মনে হয় শতাব্দী। ঘুমিয়ে যায়
পৃথিবী। শামত্ম পৃথিবী, জোনাকীরা মিট মিট আলোর মাঝে সারা রাত ঝি-ঝি পোকা ডাকে।
তুমি যে ঝিঝি পোকার মত কল্পনা। তুমি কখনো ঘুমিয়ে পড়োনি। শ্রাবনে মেঘগুলো মতো,
হেমমেত্মর সেই সাদা মেঘ টুকরো মতো সারাক্ষণ
আমার দু’নয়নে ভেসে থাকো। এমতাবস্থায় তোমার নরম তুলতুলে হাতে লেখা চিঠি পড়ি বার
বার। তার কয়েকটি অংশ এখানে লিখলাম।
তোমাকে ছাড়া এখন অন্য
কাউকে ভাবতে ঢেলে দিও না ডাস্ট বিনের ময়লার মত করে।
দাদা, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর কিভাবে থাকবো তোমাকে ছেড়ে। ভেবে দেখো
পরান। I
Love you. I Love you. I Love
you.
বিদ্র: One by one two by two kiss me
one I Love you.
I Love you. I Love you. I Love
you.
ইতি
@টু
হায়রে বিধি লিপি! এতো ভালোবাসার সত্বেও আমার
হৃদয়ে স্থান হলো না। তুমি জান না ছিজী, আমি তোমাততৈরি কওে রেখেছি। আমি যে তোমাকে
সবচেয়ে বেশী ভালবাসি।
ওগো চিজী স্বপ্নের বোনটি আমার, এত কিছু প্রতিশ্রম্নতি
দেওয়ার সত্ত্বেও এত কিছু বলার, করার ও লিখার স্বত্ত্বেও কেন আমাকে এড়িয়ে চলো। আমি
কি তোমার কাছে অন্যায় করেছি? যদি ভহলে কোন অন্যায় করে থাকি ক্ষমা করে দিও। প্লিজ। বারবার মনে পড়ে সেই অতীতে
স্মৃতির কথা। দু’জনে তুমি আর আমি নলকূপে গোসল করা, পরীক্ষা কেন্দ্রে আসা-যাওয়া আর রিক্সায় করে স্টেশনে ঘুরা ইত্যাদি
হৃদয়ে আমার আজো দোলা দেয়। আর সবচেয়ে স্মৃতিময় দু’জনে গভীর রাতে বের হয়ে জোনাকি
পোকা সাথে খেলায় মেতে গেলাম। স্মরণ হয় কি তোমার? যা শত চেষ্টা করেও ভুলতে পারছি
না। আজ কি এক মুহুর্তের তোমার সে পুরোনো স্মৃতিগুলো মনে আছে? না, তুমি সব ভুলে
গেছ। যদি ভুলে যাবে তবে কেন আমাকে ভালবাসিলে? কেন???
রবিবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৭
অবুঝ হৃদয়ের লিপিটুকু ইনজেব চাঙমা
২য় পরে:
এ সংসারে যতদিন বেঁচে থাকি ততদিন ছিজী বিউটি তুমি আমার
হৃদয়ে আকাশে ধ্রম্নবতারার মত স্মৃতি হয়ে
জ্বলবে। বস্ত্ততঃ পক্ষে ছিজী আমাকে ভুলে
যেতে পারেনি কখনো ভুলে যায়নি। জানিনা এত আঘাত, এই নীরবতা। তাই এই পরিণতি। কিন্তু ছিজী, তোমার আমার
ব্যবধান ৩০-৩৫ কিঃমিঃ। অথচ এই ৩০-৩৫কিঃমিঃ ব্যবধানে মাঝে তুমি আমার হৃদয়ে
মন্দিরে, দু’নয়নে সারাক্ষণ ভেসে থাকো।
মনে হয় যেন আঁকাশে উদিত পূর্ণিমার চাঁদ। ছিজী, এত কিছু বাধা বিপত্তি থাকার
সত্ত্বেও আমি যেমনি ছিজী তোমাকে ভুলে যেতে পারিনি, আমার পবিত্র ভালবাসাকেও তুমি
কখনো অমত্মর থেকে মুছে ফেলো না।
হায়! ছিজী..... তুমিম এত নিষ্ঠুর, আমাকে এত সহজে তুমি দূওে সরিয়ে দিলে। মনে
পড়ে না, সে রাতের কথা? মনে পড়ে বলেছিলে ‘‘দাদা, তোমাকে ছাড়া আমার কিছুই ভালো
লাগেনা। তুমিহীন আমার অমানিশা ঘোর অন্ধাকার। তোমাকে পেলে ভাঙ্গা ঘরে থাকলের মনে
করবো স্বর্গে বাস করছি।’’
বিশ্বাস করো সেদিন কেন জানিনা আমার দু’চোখে জলে ভরে উঠেছিল আমার এই ছন্ন
ছাড়া জীবনে সেণহ মমতা প্রেম ভালোবাসা এক আশ্চার্য ভাবে। তোমার উৎসাহে, তোমার
কল্যাণময় মায়া-মমতায় আমি ধন্য। ভুলবোনা কোন দিনও।
হয়তো তুমি ভুলে যাবে, কিংবা মনে রাখবার চেষ্টা করবেনা। যদি তোমার বিবেক বলে
কোন জিনিস থাকে তাহলে তোমার মনকে প্রশ্ন কর তাহলে উত্তর পাবে।
তুমি কি জাননা ছিজী, আমি কী চেয়েছি তোমার কাছ থেকে শুধু বিশ্বাস, সেণহ আর
শাসন। করম্ননা নয়, দয়া নয়। তুমি এমন বদলে গেলে কেন? স্মরণ হয় কি একদিন তুমি
বলেছিলে, ‘‘দাদা, তোমার সঙ্গে আমার পরিচয় ভগবানের রহস্য। শুধু তাই নয়, আমি পালিয়ে
গেলেও তুমি আমাকে বেঁধে রাখবে কঠিন শাসনে। এই বিশাল পৃথিবীতে তোমাকে আমার নিজের
মনে করেছি।’’ আর বলেছ, ‘‘আমি আজীন তোমার কাছে থাকবো ছায়ার মতন।’’
তবে কি আমি গরিব বলে বলেই এত অবহেলা! হায়রে! ছিজী, তোমাকে বলেছিলাম হিসাবে
আমি বাহিওে অর্থে চেয়েও বড় আমার মন। আমার মন তুমি হারিয়ে দিওনা। মনে নেই তোমার।
আমি এক দিন বলেছিলাম তুমি বলেছিলাম তুমি আমার জীবনে শেষ নারী। নিজের প্রাণে চেয়ে
বেশী দেখি। তোমাকে ভালোবেসে যদি আমার অপরাধ হয়, তাহলে তুমি আমাকে শাসিত্ম দাঙ।
কিন্তু অবহেলা করোনা।
কিন্তু মানুষের মন বড় অশামত্ম। বড় চঞ্চল। নদীর মত। তোমাকে ঠোকাতে মন চায়না।
ভুলে গেলেও কি ভুলে থাকা যায়। কেমন কওে ভুলব তোমাকে। ছিজী, সেই নলকূপে সণান করতে
গিয়ে তুমি আমাকে দিয়ে ছিলে প্রেম ভালোবাসা এক স্বপ্ন, দিয়ে ছিলে তোমার পরিচয়, জেনে
নিলে আমার বংশের পরিচয়, কেড়ে নিলে আমার অমত্মর। কে জানে স্বপ্ন ভরা সেই সব স্মৃতি
আর আসবেনা আমার জীবনে।
ওগো ছিজী নয়নের
কাজল আমার, আমি গরীব হতে পারি কিন্তু তাই বলে কি আমার কোন অধিকার নেই? যে সাহস, যে
অধিকারর দাবী তুমি আমাকে দিয়েছো তারই দাবীতে বলব, সহজ হয়ে যা, মান অভিমান ত্যাগ
কওে আগের মত হতে পারনা? আমি চাই তুমি যে আমাকে শাসন করবে ভালবাসা কোন স্বার্থ নিয়ে
নয়। কেন তুমি আমাকে ভুল বুঝেছ। জানো একটা ভুলের জন্য আমার মনে কোন পাপ নেই। শুনুন
একটি বার, তাকান আমার দিকে। শুধু একটিবার বলুন আমার প্রতি তোমার কোন রাগ নেই।
[চলবে]
অবুঝ হৃদয়ের লিপিটুকু ইনজেব চাঙমা
ও গো মোর প্রাণের পুষ্প বিউটি, এই আমর ক্ষুদ্র নগণ্য লিপিটি পড়লে জানি ভাটা পড়া সাগরের তরঙ্গ মালা প্রবল ভাবে তোমার হৃদয়ে জোয়ার বয়ে আসবে। তবুতো না লিখে পারলামনা লক্ষীটি। শুধু কি তাই? আরো বেশী অমত্মরের দোলা দেয় তোমার কোমল নরম তুলতুলে হাতে লেখা বেদনা ভরা প্রেমের গান গুলো। যা তুমি লিপির সাথে সংযুক্ত করেছিলে:
যদি আকাশ ধওে রাখে ঐ নীলকে
সাগর বেঁধে রাখে ঐ নদীকে(২)
তবে আমিও রাখবো বেঁধে তোমাকে
এইবুকে এইবুকে\
ফুলের যেমন গন্ধ আছে পথ হারাতে সুখ
তেমনি তুমি আমারী আছো থাকো যত দূর(২)
পারবোনা বুলে যেতে তোমাকে আমি
আঁকবো তোমার ছবি দু’চোখ\
নদী যেমন ঝর্ণা আছে মেঘের আছে নীল
তুমি আমার শুধু আমার হবে দু’জনার মিল(২)
পারবেনা কেড়ে নিতে কেউ তোমাকে
থাকবো দু’জন সুখে-দুঃখে\
কাল সারা রাত দু’টি চোখেতে
ঘুম আসেনি ভেবে তোমাকে
তুমি আমার জীবন তুমি আমার মরণ
আছো সুখে-দুঃখে ছায়ার মতন(২)
দিন কেটে যায় রাত কাটেনা
তুমি ছাড়া কিছুউ ভালো লাগেনা
মন ছুটে যায় তোমার কাছে
আছো তুমি আমারী বুকেরী মাঝে
তুমি আমার জীবন................
..........................ছায়ার মতন\
স্বপ্ন আমার তোমকে ঘিরে
থেকো পাশে আমারী যেওনা দূরে
যাবনা আমি তোমকে ছেড়ে
রাখবো বুকের মাঝে তোমাকে ধরে।
তুমি আমার জীবন................
..........................ছায়ার মতন\
ও গো বিউটি আদরের বোনটি আমার, জানিনা কী অপরাধ করেছি বা
কী দোষ আমার? তবুও ক্ষমা চাইছি। যেখানে
প্রীতি টান সেখানে ক্ষমা চাইতে নেই।
জানিনা এমন কেন হলো। হয়তো আমার কোন ব্যবহার বা কথায় আঘাত পেয়েছ, যার জন্য তোমার এই
নীরবতা, এত অনাদও, এত নিষ্ঠুরর মুক্ত কণ্ঠে স্বীকার করি যদি াপরাধ কওে থাকি তাহলে
নিজ গুনে ক্ষমা কওে দিও। আমাকে হারালে
তোমার কোন ক্ষতি হবেনা। আমাকে ভুল
বুঝনা। ভল বুঝে চলে যাওয়ার চেয়ে ভুল ভেঙ্গে দেওয়ার ভাল। মধর বিচ্ছেদ সটাও মধুর।
তুমি আমার অমত্মওে পরিচয় পাওনি?
মানুষ যাকে দেবতা আসনে বসায় তার কাছে আঘাত পেলে সহ্য করা
হয় কঠিন। আমি না গেলে তুমি ভুল বুঝবে। ভাববে রাগ করছি। না, রাগ নেই । তবে আমার
াভিমান আছে। যদি কিছু বলে থাকি বা অভিমান কওে থাকি সে ত তোমার কাছেই করেছি। তুমিই
তো আমাকে সাহস দিয়েছ। আমি চাই যদি আমি কোন অপরাধ কওে থাকি তাতে তুমি কঠোর ভাবে
বিচার করম্নণ। যদি বলো তুমি আর এসোনা, আসবোনা কোন দিনই। শুধু ভাবব আমার সততা, আমার ভালোবাসা ধুলোর মিশে গেছে।
ছিজী বিউটি, তুমি আমার জীবনে একদিন প্রেমে শতদল হয়ে
ফুটেছিলে আর তুমি দীর্ঘ দিন ধওে নিষ্ঠুর প্রেমের অভিনয় কওে পালিয়ে যাচেছা। শুধু
প্রতিদানে দিয়ে যাচেছা ব্যর্থতা ছবি। আর সে ব্যর্থতা অনলে আমার বুকের মধ্যে গুমওে
কেঁদে উঠে। তবুও ভালবাসা এমন দুর্গম যে ভোলা যায়না, যাবেনাওনা। তাই ভুলে যেতে
পারিনি তোমাকে। শুধু তোমার মঙ্গল কামনা করছি প্রতি মুগহুর্তে।
ছিজী, আমার জীবনটাই একটা নাটক। কেন তুমি আমাকে নিয়ে
ছিনিমিনি খেলতে যাচেছা। পালিয়ে যাচেছা কেন? আর সে ভুল বোঝার মামুল দিতে হচ্ছে
আমাকেই। তুমি জানো, আমি হিসাব করেনি কোন দিনই।
ও গো সোহাগী বোনটি আমার, তোমার কত স্মৃতি আমার মনে পড়ে।
মনে পড়ে তোমা শ্রম্নতি মদুর কণ্ঠে গাওয়া প্রেমের গানগুলির কথা। মনে জাগে তোমার
দেওয়া প্রীতি উপহার। সে প্রীতি উপহার আমাকে তোমার সমসত্ম স্মৃতি জাগারিত কওে দেয়।
খুলে দেয় প্রেমের উমক্ত হাওয়া। সৌনালি বাতায়নে শীতল কওে দেয়ু আমার অশামত্ম মনকে,
নিভে দেয় বুকের জ্বলমত্ম আগুন; তাই তো তুমি সত্যি পবিত্র পেমিক হয়ে থাকবে তোমার পবিত্য
ভালবাসা আমার হৃদয় মন্দিওে তুমি মোরস্মৃতি, তুমি মোর প্রথম, তুমি মোর শেষ। কে
বলেছে তুমি আমার পাশে নেই, আমার মন বলেছে তুমি আছো, তোমার স্মৃতি উজ্জ্বল হয়ে
জ্বলছে আমার হৃদয়াকাশে।
হে ভগবান, তুমি
কেন বিদায় শব্দটি সৃষ্টি করে ছিলে! বিদায় শব্দ শুনাবার আগে আমাকে কেন মৃত্যু
দিলেনা কেন? কেন? কেন?
প্রতিদিন বিছানায় শুয়ে শুয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ি। বিভিন্ন
চিমত্মায় সারা রাত ঘুম হয়না। অনেক জল্পনা-কল্পনা উদয় হয়। একমাত্র মনকে শামত্মনা
দিই, চিজী! তুমি আমাকে বুলে গেলেও আমি
আ---মি তোমাকে ভুলে যেতে পারিনি, পারবোনা।
[চলবে]
[চলবে]
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
সবাই বাঙালি : বিদ্রোহের সূচনা
আমরা বাঙালি না বাংলাদেশি ? জিয়াউর রহমান যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় , তখনই এই বিতর্কের সঙ্গে মানুষ পরিচিত হলেন। বাম এবং আওয়ামী বুদ্ধ...

-
"পার্বত্য চট্টগ্রাম রেগুলেশন-১৯০০" চিটাগং হিল ট্র্যাক্ট (পার্বত্য চট্টগ্রাম) রেগুলেশন ১৯০০ এখনো কার্যকর একটি আইন। এ রেগুলেশনটির ...
-
১ বাবুছড়া ক্যাম্পের অপরিসর আঙিনায় সৈনিকরা জলপাই রঙের ম্যাট বিছিয়ে রাইফেল পরিষ্কারে ব্যস্ত। প্রতিমাসে একবার গোটা ক্যাম্প জুড়ে চলে পরিষ্কার ঘষ...
-
বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...