শনিবার, ৮ আগস্ট, ২০২০

চাঙমা সাহিত্য বাহ্ নুঅ গরা কমিতি আরা অয়্যা

 চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ২০৫১ ভিশন পত্থমে গরিবাত্যা গেল্লে ০৮আগস্ট ২০২০ ইং রেত ০৮:০০ টায় চাঙমা সাহিত্য বাহ্ নীতিনির্ধারণী কমিতি চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরা কমিতি, সল্লাদার কমিতি, পাবলিসার্শ কমিতি ফগদাং গচ্ছে।তারার মেয়াদ ০৮-০৮-২০২০ -০৮-০৮-২০২২ ইং সং।

কোই যায়- গেল্লে ১৩ জুলাই ২০২০ইং কবি, লেঘিয়্যা জনাব মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীররে সল্লাদার কমিতি বানা পোইদ্যানে সোসাল জগদত নানান কধা উদি এযে। সে পোইদ্যানে ১৭ জুলাই ২০২০ ইং বেল্যা মাধান তিনতা বাজি নীতিনির্ধাণী কমিতি চাঙমা সাহিত্য বাহ্ কামানি বন্ধ গরি দেয়। থিক ২১ দিন পর গেল্লে কেল্যা নুঅ কমিতি ফগদাঙ গরানা সমারে সমারে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ বেক কাম গরিবার কোই অইয়ে।

সুনানু ইনজেব চাঙমারে জধানানু, সুনানু প্রজ্ঞা আলো তালুকদাররে দাঙর কাবিদ্যাঙ আ সুনানু রিমি চাঙমারে ভান্ডালি কাবিদ্যাং বানেনেই ১১ জনর সাবাঙ্গীদাঘিরে নিনেই নীতিনিধার্ণীয় কমিতি জধানানু সুনানু দেবপ্রিয় চাঙমা দস্তগে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ২০৫১ ভিশন পত্থমে গরিবাত্যা এ কমিতিবো বানা অইয়ে কধা কো কোইয়ে।

বুধবার, ৫ আগস্ট, ২০২০

মানুষের জীবন মান উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি হলো “পরিশ্রম ও সদাচারন”- চঞ্চল কান্তি চাঙমা

চঞ্চল কান্তি চাকমা
গ্রাম: কামুক্কো ছড়া, ইউনিয়ন: বোয়ালখালী, উপজেলা: দিঘীনালা, জেলা: খাগড়াছড়ি, পার্বত্য জেলা।
পিতা: মৃত নিরতা রঞ্জন চাঙমা, মা: সুনীতি বালা চাঙমা। ১৯৭৫ সালে এসএসসি পাশ করে দরিদ্র পরিবার পক্ষে পড়া-লেখা চালানো সম্ভব না হওয়াতে  ১৯৭৬ সালে ০১ জানুয়ারি কেপিএম চাকুরিতে যোগদান করেন। এর পর ১৯৭৯, ২০ ডিসেম্বর মহিলা অধিদপ্ত (রাঙ্গামটি) যোগদান করে সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৮ ইংরেজিতে অবসর গ্রহণ করেন।
প্রত্যেক ব্যক্তি তার নিজ অবস্থান থেকে অন্যের মঙ্গলের জন্য চাইলেই কিছু করতে পারেন, এক্ষেত্রে ব্যক্তির সদিচ্ছাই যথেষ্ট। এই  কথাটি আরেকবার প্রমাণ করেছেন খাগঢ়াছড়ি পার্বত্য জেলার দিঘীনালা উপজেলার উত্তর কামুক্কোছড়া গ্রামের ৬১ বছর বয়সী চঞ্চল কান্তি চাকমা। সম্প্রতি হিসাবরক্ষক হিসেবে রাঙ্গামাটি জেলার মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে অবসর নিয়েছেন।
 চাকুরীজীবন থেকেই একটা ইচ্ছা ছিল অসহায় মানুষের জন্য কিছু করার। চাকুরীর ব্যস্ততায় সবসময় সুযোগ করে ইঠতে পারেন নাই কিন্ত স্বপ্নকে লালন করেছেন সযত্নে। অবসর জীবনে প্রথমে শুরু
করলেন বাবা-মাকে সেবা দিয়ে। তাদের জন্য গড়ে তুললেন ‘অবসর ভবন’। কাজ করতে গিয়ে উপলব্ধি করলেন বয়স্ক ব্যক্তিদের শারীরিক এবং আর্থিক দুর্দশার কথা। তিনি দেখলেন, এই অসহায় মানুষদের চিকিৎসা করানোর সঙ্গতি নেই বা কোনো একটা প্রয়োজনীয় জিনিসও কেনার সামর্থ্য নেই।বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য কিছু করার ভাবনা থেকেই তিনি গড়ে তুললেন ‘পেনশন’ নামে একটি সংগঠন এবং নিজের অবসর ভাতা থেকে চালু করেন বয়স্ক ভাতা। ১ অক্টোবর ২০১৯ সালে দিঘীনালা উপজেলা ভবনে বিশ^ প্রবীণ দিবসে অংশগ্রহণ করে জনসক্ষে তার এই বয়স্ক ভাতা দেয়ার ঘোষণা দেন। চঞ্চল কান্তি চাকমা অন্যরাও যাতে উদ্ধুদ্ধ হন এবং প্রবীণদের সহায়তায় এগিয়ে আসেন। বর্তমানে প্রতিমাসে নিজের অবসর ভাতা বাবদ পাওয়া অর্থ থেকে ৫ জন প্রবীবণকে প্রতিমাসে ৫০০ টাকা করে (মোট ২৫০০ টাকা) তিনি প্রদান করছেন।
চঞ্চল কান্তি চাঙমা মনে করেন মানুষের জীবন মান উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি হলো “পরিশ্রম ও সদাচারন”। চঞ্চল কান্তি চাঙমার এই মহতী প্রচেষ্টা ইতোমধ্যেই   দশব্যাপী বহুল প্রশংসিত হয়েছে। বিভিন্ন দৈনিক প্রত্রিকা তাঁকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশের জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান “ইত্যাদি” তাদের অনুষ্ঠানে চাঞ্চল কান্তি চাঙমাকে বিশেষ সম্মাননা ও ১ লাখ টাকা পুরস্কার প্রদান করেছেন এবং গত জানুয়ারি ১৪, ২০২০ ইংরেজি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট- ঢাকা মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন “মানবাধিকার পদক” প্রদান করেন।
 
সরকারী চাকুরী জীবন শেষে পেনশনের টাকার শুধুমাত্র নিজের সুখের কথা চিন্তা না করে পেনশনের টাকা নিয়ে প্রবীণ অসহায় মানুয়ের পাশে দাঁড়ানোর এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে একটি মহৎ প্রচেষ্টা। 

সোমবার, ৩ আগস্ট, ২০২০

চাঙমা সাহিত্য বাহ্ পাবলিসার্শ উদ্যোগে চের দিনর ফটোগ্রাফি কামর কোর্স থুম

এক্কো দোল সামচ থিদব্বরিত্যাই চাঙমা সাহিত্য বাহ্ কুরি বঝর সং নানাঙ অনটনর সেরে সেরে নিআলচি গরি কাম গরি জার। চাঙমা সাহিত্য বাহ্ বিশ্চেচ গরে- আহ্’দে কলমে শিঘানা। সেনে এগানাগারে ১৬ বঝর সং অঝাপাত- ভাচ শিঘানা সমারে নানাঙ কাম আহ্’দত লোয়ে। সে নানাঙ কামর মধ্যে ফটোগ্রাফি এক্কান কাম। জনি দি’ দিন অয়। তবে পরেদি দোল সময়ত এক্কো দাঙর কোর্স গরা অভ’ ভিনেল নীতিনিধারণী কমিতি জধানানু দেব প্রিয় চাঙমা চাঙমা সাহিত্য পত্রিকারে কল’। সমারে চাঙমা সাহিত্য বাহ্’ত্তুন কোণা-ঘোণা ভিদিরে পুঅ/ছাউনরে তুলি আনিবার শিক্ষাবৃত্তি ২০২১ সালত্তুন চালু গরিবার আঝা আঘে ভিলে কল’।

গেল্লে ৩১ জুলাই আ ০১ আগস্ট ২০২০ খ্রিঃ দিঘীনালাত, ০২-০৩ আগস্ট পানছড়ি উপজেলাত দি’ দিন ফটোগ্রাফি কাম শিঘানা এচ্যে থুম অইয়ে।  

তবে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ মনে গরে এ কামানি সম্ভর অহ্’র বেগর এজালে। চাঙমা সাহিত্য বাহ্ আঝা গরে মুজুঙে জে কন’ দিন বেক্কুনরে কায় পেব।  

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...