শুক্রবার, ২৬ জুন, ২০২০

সমাজ সংস্কৃতি হারিয়ে যেতে বসেছে মাওরি ভাষা 21.10.2010



ক্যাপশন যোগ করুন
দীর্ঘ তেইশ বছর পর মাওরি ভাষা ইংরেজি ভাষার পাশাপাশি নিউজিল্যান্ডের সরকারি ভাষা হিসেবে যোগ দিলেও এই ভাষা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে৷

বয়স্ক মাওরিরা যারা এই ভাষায় অনর্গল কথা বলতে পারতেন তাঁরা ধীরে ধীরে মারা যাচ্ছেন৷ অল্প বয়সিদের এই ভাষা শেখানোর মতো এখন আর তেমন কেউ নেই৷ ঐতিহাসিকমাওরি অধিকার' নিয়ে সরকারের পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করে ওয়েটাংগি ট্রাইবুনাল৷ সম্প্রতি তাদের একটি প্রতিবেদনে এই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে৷
১৮৪০ সালে উপসাগরীয় দ্বীপটিতে ব্রিটেনের রানি ভিক্টোরিয়ার প্রতিনিধিরা বে অফ আইল্যান্ডস'এর ওয়েটাংগি'তে মাওরিপ্রধানদের সঙ্গে এক চুক্তি সই করেছিলেন৷ চুক্তিতে তারা লিখিতভাবে ভাষাসহ সকল মাউরি টায়োংগা বা সম্পদ রক্ষা কারার অঙ্গীকার করেছিলেন৷ এরপর কয়েক বছরে নতুন এই ব্রিটিশ উপনিবেশে অভিবাসীদের সংখ্যা বাড়তে থাকে৷ ১৮৫৮ সালেই প্রথম আদমশুমারিতে দেখা যায়, মাওরি জনসংখ্যা ছিল ৫৬ হাজার৷ মাওরি ভাষাকে পেছনে ফেলে দেয় ইংরেজি ভাষা এবং দিনদিন তা সংখ্যালঘুদের ভাষায় পরিণত হয়ে যায়৷
এর এক দশকেরও কম সময় পরেনেটিভ স্কুলস অ্যাক্ট' নামে এক অধ্যাদেশ জারি করা হয় যেখানে বলা হয়, একমাত্র ইংরেজিই হবে মাওরি শিশুদের শিক্ষার মাধ্যম৷

১৯৮৭ সালে যদিও মাওরি'কে অন্যতম সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়, মাওরি আদিবাসীদের বেতার স্টেশন ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত সম্প্রচার শুরু করতে পারেনি৷ এমনকি ২০০৪ সাল পর্যন্ত মাওরি টেলিভিশন চ্যানেলের জন্য সরকার কোনো অর্থবরাদ্দ দেয়নি৷
বিভিন্ন সাইন বোর্ড নোটিশে ইংরেজি মাওরি দু'টি ভাষা একসঙ্গে খুব কমই দেখা যায়৷ ওয়েটাংগি ট্রাইবুনাল বলেছে, আদিবাসী মানুষদের এই ভাষাকে বাঁচাতে হলে দেশটাকে দ্বিভাষিক করে তোলার ক্ষেত্রে সরকারকে আরও অনেক ব্যবস্থা নিতে হবে৷
মাওরি বিষয়ক মন্ত্রী পিটা শার্পল্স বলেছেন, সরকার অবশ্যই আরো অনেক কিছুই করতে পারে৷ তবে কিনা এই ভাষাকে পুনরুজ্জীবিত করা মাওরিদেরই দায়িত্ব৷ মাওরি শিক্ষাবিদ এনগাপুহি উপজাতির নেতা ডেভিড ব়্যাংকিন বলছেন, ‘‘পরবর্তী কয়েক প্রজন্মের মধ্যেই মাওরি ভাষা হারিয়ে যাবে৷ একে আর বাঁচানো যাবেনা৷ এমনকি আমাদের সন্তান নাতিনাতনিদের মধ্যে অল্প কয়েকজন যারা এই ভাষা শিখছে তারা ইংরেজি আরও ভালো পারে৷ এটাই মাউরির ভবিষ্যত এবং আমাদেরকে অচিরেই তা দেখতে হবে৷''
প্রতিবেদন: জান্নাতুল ফেরদৌস
সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক

বৈচিত্র্যময় কিছু জনগোষ্ঠীর কথাঃ মাওরি মে ২৬, ২০১৬

আদিবাসী, গোত্র বা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বলতে এমন এক ধরণের জাতিকে বোঝায় যারা কোন রাষ্ট্র গঠন করতে পারেনি কিন্তু রয়েছে তাদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, আচার, রীতি ইত্যাদি। সমগ্র পৃথিবী জুড়েই বিভিন্ন দেশে-মহাদেশে ছড়িয়ে রয়েছে এরকম অসংখ্য গোত্র বা জনগোষ্ঠী। নিজেদের সংস্কৃতি আর রীতিনীতি দিয়ে এরা একটা দেশের সমাজব্যবস্থাকে করে তোলে আরও বৈচিত্রময়। এরকম কিছু জনগোষ্ঠী নিয়েই এই আয়োজন। আজ জানবো নিউজিল্যান্ডের জাতিগোষ্ঠী ‘মাওরি’ সম্পর্কে।
নিউজিল্যান্ডের আদি অধিবাসীদের বলা হয় মাওরি। মাওরি জাতির উৎপত্তি হয় মূলত পূর্ব পলিনেশিয়ায়। ১২৫০ থেকে ১৩০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মাওরি জাতি কয়েকটা বাঁকানো নৌকা নিয়ে সমুদ্রপথে নিউজিল্যান্ডে প্রবেশ করে এবং সেখানেই স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে।
মাওরি ভাষায় ‘মাওরি’ শব্দের অর্থ প্রাকৃতিক অথবা সাধারণ। মাওরি জাতির স্বকীয় একধরণের সংস্কৃতি রয়েছে যা এখন ‘মাওরি’ নামে পরিচিত। এদের পোষাক অন্যান্যদের থেকে বেশ আলাদা। বাগান তৈরিতে এরা অদ্ভুত সব কৌশল অবলম্বন করে। হর্টিকালচারের উন্নয়নে এদের অবদান অসামান্য। অবশ্য পরে মাওরিদের মধ্যে ব্যতিক্রমধর্মী এক যুদ্ধ সংস্কৃতি গড়ে উঠে।
১৭ শতকের প্রথম ভাগে ইউরোপীয়রা নিউজিল্যান্ডে আসা শুরু করে। নিউজিল্যান্ড ব্রিটিশ উপনিবেশে পরিণত হলে মাওরিদের সাথে ইউরোপীয়দের সংঘাত বাধে। ১৮৪০ সালে ওয়েটাংগি চুক্তির মাধ্যমে এই সংঘাত শান্তিপূর্ণ ভাবে বন্ধ হয়। দুটি সংস্কৃতি পাশাপাশি বিদ্যমান থাকার সিদ্ধান্ত ছিল এ চুক্তির ফলাফল।
ইউরোপীয়দের বদৌলতে মাওরি জনগোষ্ঠী প্রথম আধুনিকতার ছোঁয়া পায়। এদের জীবনধারা এবং সংস্কৃতিতে ইউরোপীয় প্রভাব বাড়তে থাকে।
১৮৬০ সালে বাসস্থান এবং চাষাবাদের জমির বণ্টন নিয়ে মাওরিরা আবার ইউরোপীয়দের সাথে বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। মাওরিদের উপর অতিরিক্ত টোল আরোপ করা হয়। ফলশ্রুতিতে মাওরিরা রাজনৈতিক এবং আর্থসামাজিক দিক দিয়ে অনেক পিছিয়ে পড়ে।
বিংশ শতাব্দীর শুরুতে মাওরি জাতি তাদের অধিকার আদায়ে সোচ্চার হয়। অর্থনৈতিক এবং সামাজিক দিক দিয়ে নিজেদেরকে পূর্বের চেয়ে ভাল অবস্থানে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়।
মাওরিদের নিজস্ব ভাষার নাম ‘তে রেও মাওরি’ যা একটি পলিনেশিয়ান ভাষা। তবে এই ভাষার চর্চা এখন প্রায় নেই বললেই চলে। বেশীরভাগ মাওরিই এখন ইংরেজি ব্যবহার করে।
যেহেতু মাওরিরা পলিনেশিয়া থেকে এসেছে তাই এদের সংস্কৃতিতে পলিনেশিয়ার প্রভাবই বেশি। এদের ধর্মীয় বিশ্বাস ছিল সমুদ্রকে ঘিরে। তবে ইউরোপীয়রা আসার পর তাদের উপর খ্রিস্টান ধর্মের প্রভাব পড়তে শুরু করে। মাওরিদের নাচ খুবই আকর্ষণীয় এবং অনন্য। কাপা হাকা, পই, ওয়াইতা-আ-রিঙ্গা, ওয়াইতা করুয়া তাদের কিছু বিখ্যাত নাচের নাম। গায়ে রঙ মেখে বিকট সব অঙ্গভঙ্গি করে তারা এসব নাচ প্রদর্শন করে। গুরুত্বপূর্ণ কোন অতিথিকে তারা অভ্যর্থনা জানায় অদ্ভুত উপায়ে। তাইয়াহা নামক একধরণের অস্ত্র তাদের হাতে দিয়ে যুদ্ধে আমন্ত্রণ জানানো হয়। এর পরপরই তার হাতে একটি ফার্ন পাতা দিয়ে সন্ধি স্থাপন করা হয়।
২০১৩ সালের বিশ্ব জনসংখ্যা রিপোর্ট অনুযায়ী, নিউজিল্যান্ডে মাওরি জনগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় ৬ লক্ষ। সে অনুযায়ী মাওরিরা নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম জাতি যা মোট জনসংখ্যার ১৫%। রিপোর্ট অনুসারে অস্ট্রেলিয়াতে প্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার মাওরি বসবাস করে।
নিউজিল্যান্ডের অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর চেয়ে মাওরিদের জীবনমান অনেক নিম্নমানে। এরা রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়া। এর প্রভাবে মাওরিদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতার আধিক্য দেখা যায়।

মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০

মসজিদ নির্মাণে বরাদ্দ ৪৩১ কোটি টাকা, মন্দির গির্জা প্যাগোডা নির্মাণে বরাদ্দ নেই


আসিফ হাসান কাজল: হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক, অ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত বলেছেন, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে জেলা ও উপজেলায় ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপনে ৪৩১ কোটি সাত লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে অথচ ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য অনুরূপ মডেল মন্দির, প্যাগোডা, গির্জা ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপনে বাজেটে কোন বরাদ্দ নেই।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বাজেট বৈষম্য প্রসঙ্গে  বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ আয়োজিত সংবাদ সন্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, এবারের অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বাজেট ১ হাজার ৩৩৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা। যার মধ্যে উন্নয়ন বাজেট  ১০৭৪.৪৭ কোটি টাকা। উন্নয়ন বাজেটে  ১০০৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা শুধুমাত্র ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও ইসলাম ধর্ম বিষয়ক প্রকল্পে ব্যয় করা হবে।
রানা দাশগুপ্ত বলেন, সংবিধানের অঙ্গীকার অনুযায়ী ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব নাগরিককে সমভাবে দেখতে রাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এবারের ধর্ম মন্ত্রণালয় বাজেটে সংখ্যাগুরু জনগোষ্ঠীর মাথাপিছু বরাদ্দ যেখানে ১১ থেকে ১২ টাকা, সেখানে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠির মাথাপিছু বরাদ্দ মাত্র ৩ টাকা।
এবারের অর্থ বছরে মসজিদভিত্তিক শিশু শিক্ষা ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের জন্য ৩৮০ কোটি টাকা বরাদ্দ ঘোষণা করা হয়েছে। যার মধ্যে মাত্র ৬৫ কোটি টাকা সংখ্যালঘুদের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে।  মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমে ৬২ কোটি টাকা ও প্যাগোডাভিত্তিক প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষায় ৩ কোটি টাকা।
অনুন্নয়ন বাজেটে ২৬৩ কোটি ৬৫  লাখ টাকার মধ্যে  সংখ্যালঘুদের জন্য মাত্র ২ ভাগ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে  ১৭১ কোটি ৫৩ লাখ  টাকা বরাদ্দ থাকলেও এবারের বাজেটে টাকার অঙ্ক মাত্র ৭০.৫৪ কোটি টাকা। আনুপাতিক হার গতবার ১১ ভাগ থাকলেও এবার সংখ্যালঘুদের জন্য রয়েছে মাত্র ৫ ভাগ। মুসলিমদের জন্য হজ বিষয়কের জন্য ৬৯.৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের জন্য তীর্থ ভ্রমনের জন্য কোন বরাদ্দ নেই। এবারের বাজেটে বায়তুল মোকাররম মসজিদের জন্য ১.৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টানদের কেন্দ্রীয় উপাসনালয়ে কোন বরাদ্দ রাখা হয়নি।
বিশেষ কার্যক্রমে চালানোর জন্য ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমির জন্য  ২৩ কোটি ২ লাখ টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব রাখা হয়েছে কিন্তু হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানদের জন্য এ ধরণের কোন বরাদ্দ রাখা হয়নি।
এসময় বক্তারা ৬ টি দাবি জানিয়ে বলেন, আমরা মাথাপিছু বরাদ্দের অবসান চাই। আমাদের দেশে ভারতের অনুরুপ সংখ্যালঘু মন্ত্রনালয় হোক, আমরা চাই ভারতের অনুরুপ সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা হোক।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ড. নিমচন্দ্র ভৌমিক,  যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ। বাংলাদেশ বুদ্দিস ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক ভিক্ষু সুনন্দ প্রিয় প্রমুখ।

সোমবার, ২২ জুন, ২০২০

এওজি দাগনি: চাঙমা সাহিত্য বাহ্

এওজি দাগনি:
চাঙমা সাহিত্যরে বিশ্ব দরবাত লোমে দিবাত্তে আমি গেল্লে ১৭ জুন ২০২০ তারিগত ফেসবুগত এক্কান দাগনি দিলং। সে দাগনিত সমত (সাড়া) দিলাক-
  • সুনানু তপন চাঙমা, লক্ষীছড়ি সদর ইউনিয়ন, লক্ষীছড়ি, খাগাড়াছড়ি।
  • সুনানু শান্ত চাঙমা, মোবাছড়ি ইউনিয়ন, মালছড়ি, খাগাড়াছড়ি।
  • সুনানু জীবক চাঙমা, বাঘাইছড়ি সদর ইউনিয়ন, রাঙামাত্যা।
  • সুনানু সুকেশ চাঙমা, সাবেক্ষং ইউনিয়ন, নান্যাচর, রাঙামাত্যা।
ও আওয়জোর ভেই-বোনুন, তুমি খবর প’ আমি জাত ইজেবে খুউপ বলবলা এলং। মাত্তর সময়র গঙারে সে বল ভাঙি জার। এ বল ভাঙি জানার নানাঙ কিত্তে (কারণ) আঘে।
চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা এক্কান সবন, মা-ভাচ্চোই লিঘন (লিখন) শিল্পরে দরমর গরানা সমারে যুক যুক ধরি জে সুক-দুক গমি জিয়ে -জার সে বুরুং বুরুং ঘাম’ বাচ নিঘিলে সে মানেই লগর কায় জেই জেই তারার পচ্জন শুনি সিআনি থোবানা-সমুরি তনা আ ফগদাঙ গরানা।
তে জারা চাঙমা সাহিত্যত বা জাদর এ ভালেদি কামানত জারা অবদান রাঘেবার চ’ তারারে তুদি (আবেদন ) গরিবার কুজোলী থেল’।
জিআনি লাগিব:
১। তুদি (আবেদন)
২। এ কপি ছবি (পার্সপোস্ট সাইজ),
৩। বায়োডাটা।
[এজেত্তে ১৫ জুলাই ২০২০ ইং ভিদিরে খামাক্কাই তুদি গরা পরিব’ হিল চাদিগাঙর পত্তিক ইউনিয়নত্তুন তুদি গরি পারিবা, তলেদি সিভিআন পুরন গরি পাদে পারিবা]
কাবিদ্যাঙ
চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা
লারমা স্কয়ার, মিঙিনি কুল, চাঙমা সার্কেল, হিল চাদিগাঙ (দিঘীনালা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা)।
বিদ্র: জারা এওজি অভার চ’ তারা এ সিভিআন পুরন গরি পাদেবার কুজোলী থেল।
015 16 19 53 66, 0155 44 89 789, 018 76 49 21 50

 

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...