মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০১৭

দিঘীনালায় তিন দিন ব্যাপী চাঙমা লেখা প্রশিক্ষণ




বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মাতৃভাষাকে মায়ের দুধের সাথে তুলনা করেছেন শিশুর জীবন ধারণ বৃদ্ধির জন্য যেমন মায়ের দুধ অপরিহার্য তেমনি নৈতিক, মানসিক আত্মিক বিকাশের জন্য মাতৃভাষার কোন বিকল্প থাকতে পারেনা বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর দীর্ঘ সংগ্রামের ২০১৭ সালের দেশের পাঁচটি আদিবাসী শিশুরা নিজ নিজ মাতৃভাষা বই হাতে পেয়েও নিজ নিজ ভাষায় পড়া লেখা শিখতে পারছেনা এমন বস্তবতায় চাঙমা সাহিত্য বা সাঙু পাঠাগার খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা সহ দেশের বিভিন্ন স্কুল কলেজ ও বিশ্ব বিদ্যালয়ে চাঙমা লেখা ২০০৩ সাল হতে বর্তমান পর্যন্ত স্বউদ্যোগে শিক্ষার্থীকে শিখে যাচ্ছে।প্রশিক্ষণ সমাপণী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, “দেশের দ্বিতীয় ভাষা হচ্ছে চাঙমা ভাষা। তাই সবাই চাঙমা ভাষাকে বিশ্বদরবারে প্রতিষ্ঠা করেতে প্রতিটি প্রশিক্ষণার্থীকে সপ্তাহে দুই ঘন্টা সময়র দেশের জন্য ও জাতির জন্য ব্যয় করার আহ্বান জানান।”
গত ২৩ জুলাই ২০১৭ইং সম্মানীত শতরূপা চাঙমা (সদস্য, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ)র আর্থীক সহযোগীতায় ২নং বোয়াল খালী ইউনিয়ন পরিষদ মিলনাযতনে তিন দিন ব্যাপী চাঙমা বর্ণমালা ও ভাষা প্রশিক্ষণ কোর্স তিন দিন ব্যাপী আয়োজন করেন, চাঙমা সাহিত্য বা ও সাঙু পাঠাগার।প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বৌদ্ধ ধর্মীও প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়ে চাঙমা লেখা কোর্স চালু করা।এতে এক ঝাঁক সাহিত্য কর্মী ও চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা প্রতিনিধিরা চাঙমা বর্ণমালা প্রশিক্ষণে অংগ্রহণ করেন।অংশগ্রহন প্রতিনিধিরা হচ্ছেন, দাঙগু সুমন চাঙমা, লক্ষীছড়ি উপজেলা, দাঙগুবী সনিকা চাঙমা ও দাঙগুবী কনিকা চাঙমা মাটিরাঙ্গা উপজেলা, দাঙগু সুমঙ্গল চাঙমা, পানছড়ি উপজেলা, দাঙগুবী অপ্রমিয় চাঙমা, খাগড়াছড়ি মহিলা কলেজ, দাঙগু সুদর্শন চাঙমা, খাগড়াছড়ি সরকারী কলেজ, দাঙগু সুফল চাঙমা, লংগদু উপজেলা, ১নং মেরুং ইউনিয়ন হতে দাঙগু শ্যামল চাঙমা, দাঙগু ভূমিত্র চাঙমা ও দাঙগুবী ইনিকা চাঙমা, বাবুছড়া উপজেলা হতে, দাঙগু রিকন চাঙমা, দাঙগুবী শ্রেয়সী চাঙমা, বাবুছড়া কলেজ হতে দাঙগু সোনামণি চাঙমা, ৪নং দিঘীনালা হতে দাঙগুবী জুইঁ চাঙমা, দাঙগুবী এমি চাঙমা ও দাঙগু নিকালাশ চাঙমা, উদল বাগান হাই স্কুল হতে দাঙগুবী প্রত্যাশা চাঙমা ও দাঙগুবী জেকি চাঙমা, ২নং কবাখালী ইউনিয়ন হতে দাঙগুবী রিয়া চাঙমা ও দাঙগু নভেল চাঙমা, দিঘীনালা সঃ উচ্চ বিদ্যালয় হতে দাঙগু জিনিয়েট চাঙমা, দিঘীনালা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে দাঙগুবী কালজয়ী চাঙমা, দিঘীনালা কলেজ হতে দাঙগুবী লাকী চাঙমা, খাগড়াছড়ি হতে দাঙগু বিকেন চেগে ও দাঙগু পরেশ চাঙমা ও দিঘীনালা উপজেলা হতে দাঙগু এলিয়েন্স চাঙমা প্রমুখ।
প্রশিক্ষন চলাকালীন পরিদর্শন করেন ২নং বোয়ালখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান দাঙগু চয়ণ বিকাশ চাঙমা, খাগড়াছড়ি সঃ মহিলা কলেজের লেকচারাল দাঙগু কৃতি চাঙমা ও বাংলাদেশ আদিবাসী কবি পরিষদের সভাপতি দাঙগু কে.ভি. দেবাশীষ চাঙমা প্রমুখ।
২৩, ২৪ ও ২৫ জুলাই ২০১৭প্রশিক্ষণ কোর্সে ট্রেনার ছিলেন দাঙগু বিদ্যুৎ জ্যোতি চাঙমা, ম্যানেজার, জাবারাং কল্যাণ সমিতি ও সাঙু পাঠাগার প্রতিষ্ঠতা ও চাঙমা সাহিত্য বা সদস্য সচীব দাঙগু ইনজেব চাঙমা চারু।
প্রশিক্ষণ শেষে দাঙগু ইনজেব চাঙমা কৃতজ্ঞতা জানাই যারা প্রশিক্ষণের জন্য আর্থীক ও শারীরিক সহযোগীতা করেছেন তাঁদেকে। বিশেষ করে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পড়িষদের সদস্য দাঙগুবী শতরুপা চাঙমা, দিগীনালা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দাঙগু নবকমল চাঙমা ও দিঘীনালা রিবেং যুব সঙঘ সভাপতি দাঙগু রিপন চাঙমা সহ সবাইকে।


  

মঙ্গলবার, ৬ জুন, ২০১৭

এসো হে বীর জুম্ম


২জুন ২০১৭ লঙগদু জে এস এস অফিস সহ ২৫০ অধিক চাঙমা ঘর আগুন দেয় সেটেলার বাঙ্গালীরা

এসো হে বীর জুম্ম, বীজলীর মতো
ঘরের কোণে বসে থাকো না আর সুপ্ত মতো।
প্রভাত যখন এসে থাকে আধার যায় দূরে
সূর্য্য উঠিলে সকলকে আলোদান করে।
এসো জুম্ম বীর, তোমরা জুম্ম জাতীয় প্রাণ
রক্ত দিয়ে মাতৃভমির রাখিবে জাতীয় মান।
সুপ্ত বীজের মতো শুয়ে থাকনা ঘরের কোণে
জ্ঞানের প্রদ্বীপ জ্বালিয়ে তোমরা থাকাও মাতৃভূমির দিকে।
অত্যাচারে জর্জরিত নিপিড়নে কত?
নির্যাতনে অবহেলীত আছে জুম্ম জাতি যত।
এসো বীর জুম্ম বীরের পরিচয় দাও,
বীর বলে গর্ব করে বসে না থেকো।
বাঘের বাচ্চা বাঘ হয়, হয়না তো শৃগাল,
চিংড়ি বাচ্চা চিংড়ি হয় সেতো না মৃগাল।
জুম্ম জাতীয় মান জুম্ম জাতীয় প্রাণ
চাপা দিয়ে রাখিয়াছে বাংলার উগ্র মসুলমান।
ভয় নাই ভয় নাই এসো হে,
বীর জুম্ম জাতির জোয়ান,
রক্তের বদলে আনি আমরা স্বাধীনতামান।



বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০১৭

একটি বাস্তব কথা লিখেছে দাঙগু তুগুন চাঙমা

ক্যাপশন যোগ করুন
আসুন আমাদের নিজস্ব মাতৃভাষাকে শিখে নিই।
সময়ের প্রয়োজনে আমরা কতই কি না করছি কিন্তু কখনো কি খেয়াল করেছি আমাদের নিজস্ব মাতৃভাষার প্রতি!!!
আমরা সবাই জানি যে, একটি জাতিকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সেই জাতির ভাষা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যগুলো সংরক্ষণ তথা বাচিঁয়ে রাখতে হয়।
এখানে আমার প্রশ্ন হচ্ছে, শুধু সংরক্ষন করে রাখলে কি একটি জাতির ভাষা বেঁচে থাকবে?
এখানে বলতে চাই, প্র্যাকটিক্যালি চর্চা ছাড়া কোনো জাতির ভাষা বেঁচে থাকা সম্ভম নয়। আপনারা জানেন, আমাদের "চাকমা ভাষার" অনেক বই আছে কিন্তু বাস্তবে আমরা কতজন চাকমা ভাষায় লিখতে ও পড়তে পারি? গুটিকয়েক জন আছে মাত্র যা বর্তমান সময়ের প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। বিশেষ করে যাদের জানার কথা, লিখতে ও পড়তে পারার কথা সেই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত জুম্ম শিক্ষার্থীরাই পারি না। যাদেরকে নিয়ে জাতি স্বপ্ন দেখছে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ইত্যাদি দিক দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার আজ তারা অধিকাংশই নিজস্ব মাতৃভাষা লিখতে ও পড়তে জানে না।
আমরা যতই উচ্চ শিক্ষিত হই না কেন, আমাদের নিজস্ব মাতৃভাষা শেখার ছাড়া কোন বিকল্প নেই।
আমাদের আগে নিজ মাতৃভাষাকে রক্ষা করতে হবে তারপর অন্যকিছু।
হঠাৎ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহর এক কবিতার লাইন মনে পড়ল-
আর্য্য ঋদ্ধি মানব জ্যোতি নিজ বর্ণমালা লিরখছে।
' মাগো, ওরা বলে,
সবার কথা কেড়ে নেবে
তোমার কোলে শুয়ে
গল্প শুনতে দেবে না।
বলো, মা, তাই কি হয়?
এই থেকে বুঝতে পারি, বাংলাদেশর স্বাধীনতার আগে নিজস্ব ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল।
শুধু "চাকমা" ভাষা কেন বন্ধু?
আমাদের দেখতে হবে চাকমা ছাড়াও অপরাপর যে আদিবাসী জনগোষ্ঠী রয়েছে তারাও যেন তাদের নিজস্ব মাতৃভাষা শিক্ষা গ্রহণ থেকে বন্ঞিত না হয়।
বলতে দ্বিধা নেই যে, এই শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠে এসে আমরা অনেক কিছু শিখতেছি, জানতেছি। যেমন- রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ইত্যাদি। এই প্রতিষ্ঠানে "আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট" থাকায় আরও বিভিন্ন দেশের ভাষা শিখে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছি এবং শিখতেছিও। প্রতিবছর যখন "আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট" থেকে বিভিন্ন ভাষার ভর্তির যে আবেদন চাওয়া হয় তখন দেখতে পাই আমাদের জুম্ম শিক্ষার্থীরা অধিকাংশই ৫০০ টাকা করে ফরম কিনে নেই এবং অনেকেই ২/৩ টা ভাষা থেকে কিনেও নেই। আমি এটাকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। বর্তমান সময়ে এটা খুুবই প্রয়োজন রয়েছে।
এখানে প্রশ্ন রাখতে চাই, আপনী কখনো ভাবছেন কি আপনার নিজস্ব ভাষার প্রতি? আপনার যে আগে নিজের মাতৃভাষাকে শিখতে হবে? আপনী তো কত বাংলা, ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলে যেতে পারেন কিন্তু আপনী কি নিজের মাতৃভাষাতেই লিখতে, পড়তে জানেন?
কোন বন্ধু বা যে কেউ জিজ্ঞেস করলে, ভাই তোমাদের কি নিজস্ব ভাষা আছে? হ্যাঁ আছে। একটু লিখে দেখাবেন কি? ভাই আমাদের চাকমা ভাষা খুবই কঠিন, তাই পারি না যে। এই হলো আমাদের বাস্তবতা।
যাহোক চাকমা ভাষার এই বইগুলো আমার হাতে ৫০ কপি পৌঁছেছে।
চাইলে যে কেউ সংগ্রহ করে নিতে পারো।
দাম মাত্র ২০ টাকা।
এত অল্প খরচে নিজস্ব মাতৃভাষা লিখার ও পড়ার সুবিধা পাচ্ছি এটাই আমাদের যথেষ্ট বলে মনে করি।
আর এই চাকমা ভাষা বইটি প্রকাশে যারা ত্যাগ ও শ্রম দিয়েছেন তাদের সবাইকে জাতির পক্ষ থেকে শশ্রদ্ধা জানাচ্ছি কারন এই মানুষগুলো আমাদের প্রয়োজন পড়বেই। একদিন এই হাল আমাদেরকে ধরতেই হবে।
এটা ব্যবসা নয়। সময় বলে দিচ্ছে আমাদের নিজস্ব মাতৃভাষাকে আয়ত্ব করা উচিত।

রবিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৭

হিলর পচ্জনঃ ও দেজ তুই কার?



মাত্তে মাত্তে মারে ফেল্লোন আর্মিউনে

একদিন। গুরগুচ্যা আন্দারেত্। এক ঝাক আত্যারবলা(ঝারবো) মানুচ আমা ঘরান ঘিরিলাক। দুঅর খুল দিবাত্যা ক’ধন। ম’ ঝি’বু দুয়োর খুলি দিলে তারে এক ঠেলাত মাদির মুরগোজে ফেলে তিন চের জন ঘরভিদিরে সোমে মরে বানি নেযাদন। আ একদিনে মুই চাঙমা লেঘা শিঘেবাত্যাই লক্ষীছড়ি যাঙর। যাদে যাদে মানিকছড়ি মআমনিত লামিলুঙ। সিযোত ১০/১২জন আর্মি আগন। তারার মদি গদি গম নেই দিঘি মুই যাদি যাদি লক্ষীছড়িত গাড়িত উদিবার চাঙর। এই অক্তত এজন আর্মি মরে শাহ্দত কলারত ধরি গাড়িত্তুন লামে ল। মুই সে আর্মিবুত র’ গিরগিচ্যাগরি পুজোর গজ্জোং: ‘‘মর কি দুষ কবে নি?’’ তারাতাঙরি তেহ্, কল: ‘‘অন কধা ন কবে। তুই চাঙমা ইয়ান ত দুষ।’’

 ও পর্বোয়া লক! ইয়ান মর বুগত ডরসম্যে এক্কান সবন। পত্থমে নয়। তবে এদক্যে ঝর্-বোয়ের গম যিয়ে। বার আজার টিক্কে মোবাইল হারি নেযেয়োন আঃ আজার আজার টেঙা জরিমানা ইজেবে দি’পিয়োং। রেত্ সংভাগত ঘরত এ্যাই ডর লাগান। দি’বজর সং ফোন লারছার গরি ন’পাঙ। সিত্যাই মুই কঙ, তারা রাজনীতি ন’গরন, পেটনীতি গত্তন। মানচেচার চিমত্মা-চেদনা ন’বুচ্ছে গরি বানা বানা একজনে কলে অমুকে অমুক্কোই পুরমারামারি(যোগাযোগ) গরে। তারা সিয়ান অমহদ গরি বিশ্চেস যেই দ্বি’ আঙুল্যা এক্কান কাগোজ দ্যুন। লাখ লাখ তেঙা জরিমানা ধরন। ধগে ন অলে পরানে মারেফেলান। এধক্যে দিন মাধান গঙে দেদন ইক্যে হিলর মানেউন।  একজনে গুরুবিজিলে তাত্তুন আজার তেঙা খুধোর গরি মাগন। আদামে আদামে লাখ লাখ তেঙা খুধোর লোনেই এয ন সুচোন। আঃ শুকুনর কধা দ কোই ন’ যার। অনসুর প্যাস থোগে থোগে থান। জু ফেলে পাচ বজস্যা গুরবুরে বাদ ন দ্যুন, ঝাপাদন। জাল শিল বানে জাগা জমি হারি লদন। সাদাসিদে সে চাঙমাবু সাঙেত ন পার কাররে। ইন্দি গেলে মু নেই উন্দি গেলে মু নেই। হিঙরি বাজানা হিঙিরি? কধা আগে ‘‘অ’ কপাল্যা যেন্দি যায়, মরা শামুক্কু উদি যায়।’’ এস্যে চাঙমাউন ধক এধক্যে উয়ে। মকউনর আগে ‘‘মারমা উন্নয়ন সংসদ’’, তিবিরেউনর আগে ‘‘ত্রিপুরা উন্নয়ন সংসদ’’। চাঙমাউন ভাবি আগন বানা আমা রাজনীতি চেলাউনর মু’য়ানি চেই। সিত্যেই চাঙমাউন দিন দিন বজ যাদন। তারা এস্যে নানু মরা।


গেলদে ৫ এপ্রিল ২০১৭খ্রি: রমেল চাঙমারে নানিয়েচর বাজারত্তুন আর্মিউনে ধরি নেযেই ১৯ এপ্রিল ২০১৭খ্রিঃ বানা ছলঙান গজে দ্যুন। দুগর কধা কলদে অনজনে তারে আহ্দ আগুন দি ন’পান। পেট্রোল ঢালি দিন্যাই আর্মিউনে পুরি ফেলে দ্যুন বিলি ফেসবুক স্ট্যাটাসত্তুন খবর পা যিয়ে। ইয়ান বানা এস্যে নয়। বাংলাদেজ নাঙে এক্কান রেজ্য জনম লনার পর হিলত এধক্যে ঘটনা গমি যার। এ পরে কা’ মাধান বাজ ভাঙে সিয়ান দ খবর পা ন’যার। সুদোমরীতিলোই কো যার,  এস্যে রমেল, ইল্লে মুই.... ... এধক্যে গরি অন রাজনীতি আঃ জাদর কধা কন তারা একজনয়্যু বাদ ন যেবাক। বানা যারা দুল ধরি জানন তারা বাজি থেবাক। সিত্যাই অক্ত এইযিয়ে আমাত্তুন মুরত পুরি ভাবিবার, আমল গরি চিদে গরিবার। তুমি কি সিয়েন গরিবা? মর বিশ্চেস, যুনি জাত্তুরে কোচ প তুমি একজধা অই রাজ পদত লামিবা, জে.এস. এস, ইউপিডিএফ নয় বেক্কুন আমি জুম্ম সেনা নাঙে পতাকা তলে।  সক্যে জাদর পাত্থলি এম এন লারমা মনান সুখ পেব। মা’ মেদেনী মুহত অজি ফুদিব পার্বত্য চুক্তি বাসত্মবায়ন অলে। ন অলে রমেল চাঙমাসমুত্তু বেক শহীদত্তুন লো মিজে অব।

ও পর্বোয়া লক! তুমি চ, যুনিয়্যু আমি সরকার্য্যারে দুষ দি দি থেলে কি লাভ অব? ইয়ান দ আমা দুষ। আমি সং অই ন পারি। দেঘা যিয়ে একদাগী সুয়োল(প্রতিবাদ) গত্তে আর একদাগী চোক এরে এরে চেই থেই।  দোকনত বোই লালি মারি। নানাঙ মন ভাঙালা কধা কোই। ঝরামাল গরি থেলে আর সচ্ পেবাক। ইয়ানি আমত্যাই শুভ নয়। আমার ইক্যেেএকজধা অই সুয়োল গরিবার অক্ত। না অয় পিত্তিমীত্তুন বজ যেবং।


রবিবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৭

ভাইবু তুই কুদু?



কি দোল পোতপত্যা জুন পহ্র
মনত কি উদের মর;
চেরো কিত্যে অলর
বানা জুন পহ্র।

কি দোল তারাউন
 ঝিমিত ঝিমিত গরি জলন সিউন।
আগাজ্জান কদক দোল
এর জীবনর ভাইবু কুদু পরি রোল।
এর জীবনর ভাইবুরে লাগত মুই পেদুঙ
এন দুগ কধা বেক্কানি ভাঙি কদুঙ।

গাই গাই মুই আগন
ইয়ান্যা দোল জুন পহ্রত্,
ঈরান বিরম্নং বিরম্নং গরে
উদের কি মনত।
চের কিত্তে রিনি চাং
কন কিজ্জু ন পাং।
ইন্দি উন্দি চাঙ, মনে মনে চাং
তুঅ তরে ইনান্যা দোল জুন পহ্রত্
তোগেই ন’ পাং।

                    -চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা(সাত পয়ধে)

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...