শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০

শিলুন্যা আদামত চাঙমা লেঘা শেঘানা পোইদ্যানে এক্কো তেম্মাঙ খলা অই যিয়ে:



 সুনানু সুকেশ চাঙমা , সাবেক্কং এওজি, চাঙমা সাহিত্য: সাবেক্কং নান্যাচরর সাবেক্কং ইউনিয়ন শিলুন্যে নাঙে আদামত এচ্যে চাঙমা লেঘা শেঘানা পোইদ্যানে আদামর মাস্টর আহ্ মুরব্বীদাঘিলোই এক্কো তেম্মাঙ খলা অই যিয়্যা।

তেম্মাঙ খলাবো কধা পুচ্চোনিত এল’ চাঙমা সাহিত্য বাহ্ পত্রিকা সাবেক্কঙ ইউনিয়নর এওজি সুনানু সুকেশ চাঙমাদাঘি।মুলুক গর্বা ইজেবে এলাক্ আদামর্ প্রাইমারি স্কুলর হেড মাস্টর সুনানু সজীব চাঙমাদাঘি আহ্ ইউনিসেফ স্কুলর মাস্টর-সুনানু জমায়া চাঙমা আহ্ সুনানু রেমি চাঙমাদাঘি। দাঙর গর্বা ইজেবে আদামর কার্বারি সুনানু অনুনয় চাঙমাদাঘি থেবার আওচ গরলেয়্য থেই নপারে। তেম্মাঙ্ খলাবোর খলানানু ইজেবে আজিল এলঅ’ চাঙমা সাহিত্য বাহ্-নান্যাচর ধেলা ভান্ডালি কাবিদ্যাঙ সুনানু কাহিনী চাঙমাদাঘি। তেয়্য এ খলাবোত খলানানু।

আর’ আজিল এলাক্ আদামর মুরোব্বীলক্ আহ্ আদামর গাবুজ্যালক্। তেম্মাঙ খলাবোত বেগে মনত্তুন ছাগি তুলি কলাক “চাঙমা লেঘা, জাদর লেঘা শিঘানা সাতকাম।


খলানানু কাহিনী চাঙমাদাঘি কলাক,"করোনা দঙ্গাপিরে চলানায় স্কুল-কলেচ্ছানি বন্ধ আগে, সে ভিদিরে বেক্কুনে আমি আদামত আগি, আমা আদামত ইক্কে করোনা পিরে বলা মানুচ নেই । সেনে ইধু আঘিদে সময়ানত যুনি আদামর আওজিলক্কুনোরে চাঙমা লেঘা শেঘে পারিই সিয়ান আমার জাদর, সমাজর দাঙর মঙ্গল অভ।
এ কধা শুনি মাস্টর আহ্ মুরোব্বীলক্কুন বোঝান খুজি উয়োন আহ্ তারা জা জাগাত্তুন যা পারন এজাল্ দিবাক আহ্ চাঙমা লেঘা শিঘদে মান্যেরে উচ্চোমি তুলি দিবার বিলি জানেয়্যন। কধা অইয়ে,  এজেত্তে শুক্করবারেত্তুন ধরি শেঘানা কাম ফগদাঙ্ গরা অভ’। শিঘানাত্ পোরবো ইজেবে স্কুলঅ্ গুরোত্তুন ধরি গাবুজ্জে-বুড়ো বেক্কুনে সরিত অই পারিবাক্। শিঘানা কাম থুম অলে পুরিক্খে লোনেই পাশ গরিলে চাঙমা সাহিত্য বাহ্-তপ্পেত্তুন সার্টিফিকেট দিয়া অভ’।

শিঘেয়্যা মাস্টর ইজেবে থেবাক্ :
.সুনানু কাহিনী চাঙমা
.সুনানু বিকল্প চাঙমা
.সুনানু ললিতা চাঙমা
.সুনানু সুকেশ চাঙমা
.সুনানু তুষি চাঙমা





গুইমারার হাফছড়ি ইউনিয়নের পক্ষীমুড়ো এলাকায় নতুন সেনাক্যাম্প স্থাপনের পাঁয়তারা

সেনাক্যাম্প স্থাপন করার জন্য জায়গাটি বাঁশ দিয়ে ঘেরা দেওয়া হয়েছেখাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নের অন্তর্গত পক্ষীমুড়ো এলাকার হাতিমুড়ো নামক স্থানে পাহাড়িদের জায়গা জবরদখল করে নতুন একটি সেনাক্যাম্প স্থাপনের পাঁয়তারা চলছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
উক্ত জায়গাটি আগে মহালছড়ি উপজেলাধীন ছিল। বর্তমানে গুইমারা উপজেলায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
জানা গেছে, উক্ত জায়গায় ক্যাম্প স্থাপনের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে গত ২৮ - ৩০ জুন ২০২০ তিনদিন ধরে মহালছড়ি জোন থেকে একদল সেনা সদস্য সেখানে অবস্থান করে। এ সময় তারা পার্শ্ববর্তী গ্রামের কয়েকজন কার্বারীকে ডেকে নিয়ে ওই স্থানে ক্যাম্প স্থাপন করা হবে বলে জানায় এবং জঙ্গল সাফ করা ও মাটি কেটে সমান করার নির্দেশ দেয়। এছাড়া ওই জায়গায় কেউ যেতে পারবে না, এমনকি আশে-পাশে গরুও চরাতে পারবে না বলে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে। বর্তমানে ওই জায়গাটি চারপাশে বাঁশ দিয়ে ঘেরা দেওয়া হয়েছে।
টাঙানো হয়েছে লাল পতাকাস্থানীয়রা পাহাড়িরা এ প্রতিবেদককে জানান, যে জায়গায় ক্যাম্প স্থাপনের পাঁয়তারা চলছে ওই জায়গায় কয়েক বছর আগে তারা একটি বৌদ্ধ বিহার নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিলেন এবং টিলার মাটি কেটে বিহার তৈরির জন্য উপযোগী করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নানা কারণে তারা বিহার স্থাপন করতে পারেননি।
ধুতাঙ্ক ভিক্ষুকে খাবার দেওয়ার জন্য স্থানীয়দের তৈরি করা মাচাং ঘরতবে নতুন করে আবারো উক্ত জায়গায় বিহার নির্মাণের উদ্যোগ নিচ্ছিলেন জানিয়ে তারা আরো বলেন, গত কয়েকদিন আগে এক ধুতাঙ্ক বৌদ্ধ ভিক্ষুকে তারা সেখানে এনেছিলেন এবং তিনি কয়েকদিন পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেছিলেন। তাকে সোয়াইং (খাবার) দেওয়ার জন্য সেখানে তারা অস্থায়ী একটি ছোট্ট মাচাং ঘর তুলেছিলেন। সে ঘরটি এখনো রয়েছে।
তাদের এই নতুন করে বিহার নির্মাণে উদ্যোগ ভেস্তে দিতে ও জায়গাটি জবরদখল করতেই মূলত সেখানে সেনাক্যাম্প স্থাপন করা হচ্ছে বলে তারা অভিযোগ করেছেন।
এদিকে সেখানে সেনা ক্যাম্প স্থাপনের খবরে স্থানীয়রা নানা আশঙ্কার কথা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
Darbacha Changma, সংবাদ সফর এবং আরও 14 জন
3টি কমেন্ট
2 বার শেয়ার করা হয়েছে
লাইক করুন
কমেন্ট করুন
শেয়ার করুন


বৃহস্পতিবার, ২ জুলাই, ২০২০

লংগদু এসি (ল্যান্ড)’র আদেশ অমান্য করে চেয়ারম্যান কর্তৃক সেটেলারদের মধ্যে নবীনচানের জমি ভাগবন্টন

রাঙ্গামাটি: লংগদু উজেলার সহকারি কমিশনার (ভূমি) / এসি (ল্যান্ড)-এর আদেশ তোয়াক্কা না করে লংগদু উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল বারেক সরকার কর্তৃক নবীন চান চাকমার নামীয় হোল্ডিং নং আর-৫০ বন্দোবস্তীকৃত ৩.০ একর জায়গা মুসলিম সেটেলারদের মধ্যেভাগ বন্টন করে দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য যে, নবীন চান চাকমার নামীয় হোল্ডিং নং আর-৫০ বন্দোবস্তীকৃত ৩.০ একর জায়গা জবরদখল করে মুসলিম সেটেলাররা রাতের আঁধারে বাড়ি নির্মাণের জেরে লংগদু উপজেলা ভূমি অফিস থেকে জুম্ম ও সেটেলার উভয় পক্ষকে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেয়া হয়।
আরো উল্লেখ্য যে, গত ৪ জুন ২০২০ দিবাগত রাতে লংগদুর বগাচতর ইউনিয়নের নবীন চাকমার বন্দোবস্তকৃত ৩.০ একর জমির উপর একই ইউনিয়নের রাঙ্গীপাড়ার মো: আলী আহমেদ চৌধুরী ও আব্দুল আলিম সরকার নামের দুই সেটেলার রাতের আঁধারে একটি ঘর নির্মাণ করে। অবৈধভাবে নির্মিত উক্ত ঘরটি নবীন চাকমা ১৬ জুন ভেঙে দিয়ে ইউএনও বরাবর একটি আবেদন পেশ করেন।
আবেদনের প্রেক্ষিতে ২২ জুন ২০২০ এসি (ল্যান্ড) সঙ্গে পুলিশ ফোর্স, সার্ভেয়ার, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং বাদী-বিবাদী সকলকে নিয়ে জায়গাটি পরিদর্শ করেন এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উক্ত জায়াগাটিতে কোন প্রকার কার্যক্রম না করার নির্দেশ প্রদান করা হয়।
কিন্তু ভূমির মালিক নবীন চাকমা বিষয়টি মেনে নিলেও মুসলিম সেটেলাররা তা তোয়াক্কা না করে উক্ত জায়গায় জঙ্গল পরিস্কার ও ফলজ গাছ রোপন করতে থাকে। এপ্রেক্ষিতে নবীনচান চাকমা আবারো সহকারি কমিশনারকে বিষয়টি অবগত করেন।
পরে কমিশনার বাদী-বিবাদী সকলকে কাগজপত্র নিয়ে ২৫ জুন ২০২০ তার কার্যালয়ে দেখা করতে বলেন। উক্ত সভায় নবীন চাকমা রেকর্ডীয় সমস্ত কাগজপত্র দেখাতে সক্ষম হলেও সেটেলাররা জমি ক্রয়ের সাদা কাগজে একটি দলিল ছাড়া আর কিছুই দেখাতে পারেননি।
সে সময় উপজেলা চেয়ারম্যান সেটেলারদের পক্ষ হয়ে সমঝোতার জন্য আরো ২/৩ দিন সময় পিছিয়ে নেয়ার প্রস্তাব করেন। তত্‌প্রেক্ষিতে এসি (ল্যান্ড)-ও তার সাথে সম্মতি প্রদান করে ২৯ জুন সমঝোতার দিনক্ষণ নির্ধারণ করে দেন।
গত ২৯ জুন ২০২০ জায়গাটি আাবারো সরেজমিনে পরিদর্শনের কথা থাকলেও আব্দুল বারেক সরকার সেখানে না গিয়ে বগাচতরস্থ চৌরাস্তার একটি চায়ের দোকানে বসে জায়গাটি বগাচতর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মোঃ আলী সরদার, ১নং ওয়ার্ডের মোঃ আব্দুল আলীম সরকার, পিতা-মোঃ মজনু সরকার, এবং ৫নং ওয়ার্ডের আলী আহম্মদ চৌধুরী, পিতা-মৃতঃ নজু মিয়া চৌধুরী নামে তিনজন সেটেলারদের মাঝে ভাগ করে দেন।
এ নিয়ে এলাকায় তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে উপজেলা চেয়ারম্যানের এই অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে এখনো লংগদু উপজেলা ভূমি প্রশাসনের পক্ষ গ্রহণ করা হয়নি।

১৫ জন চাঙমা বিসিএস নকবাচ- ২০২০

গেল্লে মঙ্গলবার ৩০ জুন ২০২০ ইং বেল্যা মাধান ৩৮ পিড়ি বিসিএস পরিক্কে ফল ফগদাঙ গরা অইয়ে। পিএসি’(সরকারি কর্ম কমিশন)র এক্কো তেম্মাং খলাত ২২০৪ জনরে কাম দিবাত্যা নকবাচ গরা অইয়ে।
৩৮ পিড়ি বিসিএস মৌখিক পরিক্কেত সরিত অহ্’লাক ৯ আজার ৮৬২ জন।

৩৮ পিড়ি বিসিএ ‘র নানাঙ ক্যাডাররে পল্লে নকবাচ গরা অইয়ে ২৫ জন আদিবাসী। তা সেরে চাঙমা ১৫ জন। জা হিলচাদিগাঙত দাঙর এক্কান সবন পুরন। 


.ডিভাইন চাকমা (আইবিএ,ঢাবি) - ফরেন ক্যাডার (পানছড়ি, খাগারাছড়ি)
.মিলন চাকমা (চবি) - প্রশাসন ক্যাডার (পানছড়ি, খাগারাছড়ি)
.মিল্টন চাকমা (চবি) - প্রশাসন ক্যাডার (বাঘাইছড়ি, রাঙামাত্যা)
.হিল্লোল চাকমা (কুয়েট) - প্রশাসন ক্যাডার (মহালছড়ি, খাগাড়াছড়ি)
.ঝন্টু বিকাশ চাকমা (চবি) - প্রশাসন ক্যাডার  (বাঘাইছড়ি, রাঙামাত্যা)
.জুয়েল চাকমা (বুয়েট) - পুলিশ ক্যাডার (বাঘাইছড়ি, রাঙামাত্যা)
.তুহিন চাকমা - হিসাব নিরীক্ষা ক্যাডার (বাঘাইছড়ি, রাঙামাত্যা)
.সুগ্রীব চাকমা - হিসাব নিরীক্ষা ক্যাডার (জুরছড়ি, রাঙামাত্যা)
.অলিন চাকমা - সিভিল সার্ভিস -আনসার ক্যাডার (জুরছড়ি, রাঙামাত্যা)
১০.প্রসেনজিৎ চাকমা (চবি) - কর ক্যাডার 
১১.অনুদেব চাকমা - ক্যাডার অজানা
১২. এন্টনি চাঙমা- স্বাস্থ্য ক্যাডার (বাঘাইছড়ি, রাঙামাত্যা)
১৩.শর্মিষ্ঠা চাঙমা - আয়কর ক্যাডার (বাঘাইছড়ি, রাঙামাত্যা)
১৪. জানাথ চাঙমা - অজানা
১৫. শংকর চাঙমা বিজয় - অজানা
তথ্য: অনলাইন

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...