বুধবার, ২ জুন, ২০২১
সোমবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২১
ভাইরাল - সুনানু ইনজেব চাঙমা
![]() |
ছবি: ফেসবুক |
বানা একবার দেঘা সে নাকশা লগে সুবুলর। নাকশা প্রেমত পরি যেল সুবুলে। রাঙামাত্যা কলেজত পড়ে সুবুল আ নাকশা খাগাড়াছড়ি কলেজত। এইচএসসি ২য় বর্ষ, এ বঝর পরিক্কে দিবাক। মাত্তর, কভিড-১৯ বা দাংগা পিড়ে করোনাত্যা গেল্লে ১৮ মে ২০২০ ইঙত্তুন ধরি ইক্কুল-কলেজ বন্ধ। সরকারে দাংগা পিড়ে করোনাত্যা লকডাউন দিল। এ জুয়োত তারা চাঙমা লেঘা শিঘদন। সুবুলে যুনিও রাঙামাত্যা কলেজত পড়ে তা ঘর খাগাড়াছড়ি মোনতলা আদামত আ নাকশা ঘর দিঘল ছড়া আদামত। অদামানি কায়-কুয় অলেও বেড়ান-চেরান ন’ থানার সেধক চিনপচ্যে নেই। দিঘলছড়া আদাম প্রাইমারি ইক্কুলত “চাঙমা সাহিত্য বাহ্” নাঙে এক্কো ভাঝা-সাহিত্য উজন্দি গরিয়্যা জধা এক্কো “চাঙমা লেঘা সার্টিফিকেট কোর্স” জুগল গল্লে তারা দি জনর চাঙমা লেঘা জু অয়।
সুবুলা মা-বাপ চাগুরি গরিলেও নাকশা নাধা মানজোর ঝি, চের বোন তারা। ভেই নেই। কন বাবত্যা গরি বেন্যা-বেল্যা ইদে পাদা ফেলাদন। বেগ দাঙরবো নাকশা। আ সুবুলদাঘি দ্বি ভেই বোন। বেগ দাঙর বো সুবুলে। নাকশা যুনিও খাগাড়াছড়ি শহরত থেদ’ মাত্তর, তে অন্য মিলেসান বিরিকবারাক নয়। নুদি ন’ গরে। সিয়ানি গম ন’ পায়। রাঙা গরি লিপ্টিক গুলনা, নানান বাবত্যা গরি সাজানা সিয়ানি তে ন’ গরে। পিনোন খাদি বাদে অন্য কন’ ড্রেস উরিহ্-পিনিবার তার আওচ নেই। অনসুর পিনোন পিনি থায়। সেনে তা সমাজ্যাউন তারে বুড় মিলে কোই কোই রজনা গরন। সে দিন, চাঙমা লেঘা শেঘা যেনেই কালা পিনোন রাঙা খাদি পিনি যিয়ে। এ রাঙা খাদি আন দিলে বুক্কো এধক্যে গরি জলে বেল‘ ছদক্কানও ধীমে ধীমে অয়।
চাঙমা লেঘা ক্লাজত তারা দিজনে কায় কুয় গরি বজিলাক। মাত্তর, কধা নেই। বেল্যা ঘরত যেনেই সুবুলনে নাকশা নাঙে ফেসবুকত তোগেই চাই মাত্তর, উদিচ গরি ন’ পারে তা নাকশা উব’। তা কেল্যা সুবুলে বেগত্তুন আগে ক্লাজত যেল আ পল্যে যে জাগানত বলাক সে জাগানত বল’। তার আঝা নাকশা সে জাগানত বব’। মাত্তর, নাকশা বেগ’ জেরে লুমনার তলেদি বোই পেল।
পরে নাকশা খবর পেল সুবুলে তারে কোচপায়, বানা কি সুবুলে? নাকশারে কোচ ন’ পান কন’ গাভুজ্যা নেই। নাকশা সিয়ানি বুঝি পারে। মাত্তর, নাকশা কারলোই লকফক (সম্পর্ক) অদ’ ন’ চাই। তে ভাবে, বিএ পাস গরিলে বো চেলে বো যেম। কারলোই লকফক গরি নয়।
চাদে চাদে থুম অল চাঙমা লেঘা কোর্স। মাত্তর, সুবুলে কোই ন’ পারিল নাকশারে কোচপানা কধা। যে দিন কোর্স থুম সে দিন চাঙমা লেঘা মাস্টস্যা নাকশাত্তুন পুজোর গরের- “কিত্তে চাঙমা লেঘা শিঘর?”
নাকশা কল’- “আমি এক্কো তজিমপুর জাত। আমার ওক্কোর আঘন, ভাচ আঘে অর্থাৎ এক্কো তজিমপুর জাদর যা থানা দরগার সিয়ানি বেক আমার আঘে। যা পিত্তিমীত দাঙর দাঙর জাদত্তুন নেই। মাত্তর, মুই চাঙমা লেঘা ন’ পারং। চাঙমা অইনেই চাঙমা লেঘা ন’ পারানা এক্কান লাজর কধা। সেনে মুই চাঙমা লেঘা শিঘঙর।”
এ কধানি কধে চলাত ভিডিও গরা অয়্যা। বেল্যা চাঙমা সাহিত্য বাহ্ পেজত্তুন আপলোড দিলে ভিডিওবো ভাইরাল অয়। বেগে চাঙমা লেঘা শিঘিবার আওচ আ উচ্চোমি উদি গেল। মাত্তর, দুগর কধা নাকশারে কোচ পেদ আর এক্কো পুঅ। তে এক্কা এক্কা রাজনীতি ভেইল দিদ’। তা নাঙান বিজক। নাকশাদাঘি আদামত্তুন। নাকশারে কয়েকবার বো চেবাত্যা তা মা-বাপ্পোনে খু ধরিলাক। নাকশা মা-বাপ্পুনেও বৌ দিবার চান। মাত্তর নাকশা যদক্কন বিএ পাস গরি ন’ পারে তদক্কন বৌ যেদ’ ন’ চাই। নাকশা তা মামারে কোই দিল’– “মরে বলে বলে বৌ দিলে ম’ মরা মুয়ান চেই পেবা।” তা সে কধা তা মা বাপ্পুনে আওজি মনে গজি নিলাক। কিত্তে, নাকশা অন্য মিলেসান সিবিলিক ছাবালাক নয়। আদামত প্রাইভেট পোড়ে পোড়ে তা খরচ তে গরে আ বোনুনরেও খরঝর এজাল দের। ইক্যে তারে বৌ দিলে ডেন আহ্ত ভাঙে পা অভ।
চাঙমা সাহিত্য বাহ্ পেজত্তুন পিয়ে ভিডিও বোত্তুন নাকশা ছবি এডিট গরি ফেসবুকত আপলোড দিল বিজগে। এডিট গরা অয়্যা এক্কো বাঙাল্লোই ছবি উত্তে (সেলপি)। আ সিয়োত ক্যাপসন লেঘা অয়্যা- “এ মিলেবোরে আগে ধরি ব্যাবস্থা ন’ গরিলে বাঙালে সমারে ধেই যেব।” এ এডিট গরা ছবিবো এমন শেয়ার আ কমেন্ট গরা অয়্যা কারর চোগত ন’ পরে কন’ মানুচ নেই। ত্যুঅ খবর ন’ পায় নাকশা। কিত্তে, তে ফেসবুক ন’ লারে। ফেসবুক সুলি খান না পুরি খান খবর ন’ পায়। তার কন ফোন নেই। তা বাবা ফোনান্নোই কাররে দরগার থেলে কধা কয়। এধক্যে এক্কো মিলেরে ফেসবুগত ভাইরাল অনা সুবুলে বিশ্চেচ ন’ গরে।
সে দিন্যা বেল্যা মাধানা নাকশা কুও গাঙত গেল। তার আগে কয়েক জন সমাজ্যা কুও গাঙত যেলাক। তারা কোই-কি গত্তন- “নাকশা ভিলে এক্কো বাঙাল্লোই প্রেম গরের।” আর’ একজনে কয়- “নাকশারে দ’ সেধক্যে ন’ লাগে।” তারাতাঙুরি আর একজনে কল- “ফাপাক্যে মানচ্যে জাল মারে সুধু আহ্ত্যা এযে, নিম্মো মানচ্যে জাল মারে ধুলত ভরে আনে।” ইয়ানি নাকশা শুন্নে। নাকশারে দেঘি এক্কা ধীমে ধীমে অলাক। নাকশা পুজোর লল’- কি কোই গরর নিনা বোন? একজনে কল- “তুই ভিলে বাঙাল্লোই প্রেম গরত্তে বোন। ফেসবুকত ত’ ছবি ভাইরাল অয়্যা। সে কধা কোই-কি গরির।” কধায়ান শুনি নাকশা আগাচ ভাঙি পরিল। ভাবিনেই কুল ন’ পার। কি অল’! মাত্তর, নাকশা মন বল আঘে তে কারলোই এয’ ছবি ন’ উদে। কারলোই প্রেম ন’ গরের। যুনিও মান বল থায় মাত্তর, তা সমাজ্যাদাঘিলোই আর কন’ কধা কোই ন পারে। জোপ বন অই এল। জীবন সেধক্যে কধা এয’ ন’ শুনে। এচ্যে শুনিল’। ধাবা ধাবা ঘরত এল’। তা মামা তা ধক বুঝি পাচ্যে। তা বাবে শুন্নে সে কধা। বিজগে এক ঝাক গাভুজ্যা পাদেল। তারা কলাক্কি তা ঝিবো বৌ দিলে যাদি বৌ দোক। ন’ অলে দাঙর লাচ পেব। নাকশা বাবে বিশ্চেচ যেই ন’ পারে। কিত্তে, তা ঝি খবর তে পায়। মানচ্চো সান কন’ তিনেংপালাং নয়। এ যাবত কন’ মরত্তোই কধা কধে চোগত ন’ পরে। তা দগে তে থায়। পরে তারে সে ছবিবো দেঘেলাক। দেঘিনেই আমক!
রাক উদি গেল। নাকশা মারে দাগের। ইয়েন কি দেঘঙর নাকশা মা। সিত্তেই বো যা কলে বৌ ন’ যায়। ইয়ানি গরিবাত্তে। নাকশা আর দেরি ন’ গরি এক্কান দাঙর কাজি লোই কুও গাঙ মুখ্যে চুর গরি ধেই যেল। ইন্দি নাকশা আ নাকশা বাবে কোজ্জে বাজেলাক।
বিজগে দুরত্তুন তারার কধা শুনি আঘে। মনে মনে ভাবের এবার বৌ যে পেবে। মরে লোই পেবে। কুধু যেবে এবার নাকশা। মুই বাদে তরে কন জনে ন’ লবাক।
ইয়ান গচ্ছে বিজগে। কিত্তে, তে ভাবে নাকশালোই সুবুলে প্রেম গত্তন। ইয়ান যুনি ন’ গরে তে নাকশা ন’ পেব। সুবুলররে লব। সুবুলর মা-বাপ বেক চাগুরি বলা।
বেল্যা সাচ লামি রেত অল’। নাকশা এয’ দেঘা নেই। বেগর সন্দেহ বাঙাল্যালোই ধেই যিয়ে। মাত্তর, বানা নাকশা মা বিশ্চেচ ন’ গরে, নাকশা বাঙাল লব’ ভিলেন। কিত্তে, নাকশা তা মামালোই বেক শেয়ার গরে, তা সবন কধা কয়। বেগে তগাদন নাকশারে। বেগর এক্কান কধা নাকশা কুধু যেই পারে? বেক জাগানিত ফুরমারিলাক। নেই কন জাগাত ন’ পেলাক। রেত গমি যেই পহ্’র অল’। নাকশা দিবে বোন গাঙত যেনেই এক্কো গাঝত তারার বেবেহ্’রে তাঙা তাঙা গরি দিলাক। নাকশা সে লাজত্তুন বাজিবাত্যা তার দোল,সবন-আঝা থুম গরি দিল।
তে এক্কান চিদি লেঘি যিয়্যা-
মা, আহ্’ভিল্যাচ ন’ খেইয়ো। তোমার আর’ তিন্নো ঝি আঘন। তারারে নিনেই তমা সবনাননি তজিম পুর গরি পারিবা। এ সমাচ মরে জাদর সবন আ তমা সবনানি পত্থমে গরিবার ন’ দিল। এ সমাজত গমত জাগা নেই। মিজে বতনাঙ পানাত্তুন মরি যানাআন গম। সেধক্যে এক্কান মর চিদে বুগত সম্যে সেনে তমা কোচপানা বুগত গরি মুই পর পারত যাঙর মা।
ঝু ঝু
তমা কলঙ্গিত
নাকশা
১৭ বছর ধরে স্বেচ্ছাশ্রমে চাকমা বর্ণমালা শেখাচ্ছেন ইনজেব চাকমা (মাছরাঙ্গা এর রাঙা সকাল)
১৭ বছর ধরে স্বেচ্ছাশ্রমে চাকমা বর্ণমালা শেখাচ্ছেন আমাদের আজকের অতিথি ইনজেব চাকমা। তাঁর উদ্যোগের ফলে এরই মধ্যে ১০ হাজারের বেশি মানুষ চিনেছে চাকমা বর্ণমালা। ২০০৪ সাল থেকে বর্ণমালা শেখানোর কাজ তিনি চালিয়ে নিচ্ছেন আনন্দচিত্তে। যুক্ত রয়েছেন ‘চাঙমা সাহিত্য বা’ নামে একটি সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে। সংগঠনের সভাপতি হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে তাঁর নেতৃত্বে সংগঠনের ৪৫ সদস্য চাকমা বর্ণমালা শেখানোর কাজ করে যাচ্ছেন। চাঙমা সাহিত্য বা সংগঠন থেকে ২০০৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১৫৩টি কেন্দ্রে ১৬৩টি ব্যাচে ১০ হাজার ৩ জনকে চাকমা বর্ণমালা শেখানো হয়েছে। ৪ হাজার ৮৩ জনকে সনদ দেওয়া হয়েছে। শুধু দীঘিনালার ৯৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে চাকমা বর্ণমালার পাঠদান দেওয়া হয়ে থাকে। তিনি চাকমা বর্ণমালার বই ‘সাঙু’, ‘পত্তম আদি পুদি’ প্রকাশ করেছে। শুধু বর্ণমালার বই নয়, চাকমা সাহিত্য পত্রিকাসহ গল্প, ছড়া ও কবিতার বইও প্রকাশ করে থাকে তিনি।
রাঙা সকাল’
পর্ব: ৩২৪৪
প্রসারিত: বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ ২০২১ইং, ২৬ ফাগোন ১৪২৭ বাংলা) সকাল ৭.০০টায়
অতিথি: শিক্ষানুরাগী ইনজেব চাকমা ও সংগীতশিল্পী ফারজানা ববি লিনা
প্রযোজক: রকিবুল আলম রুশো ও জোবায়ের ইকবাল
গ্রন্থনা ও গবেষণা: জাহিদুল ইসলাম জিন্নাহ্ ও সানজিদা সুলতানা
উপস্থাপনা: কিবরিয়া ও নন্দিতা
রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১
চাঙমা সাহিত্য বাহ্ অনলাইন তেম্মাং:
সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১
“বিঝু” - সুনানু ইনজেব চাঙমা
![]() |
ফুল বিঝু দিনে গঙ্গামা উদ্দেশ্য ফুল পূজা ও প্রার্থনা রত |
ফুল বিঝু: চৈত্র মাসের ২৯ তারিখ দিনটিকে “ফুল বিঝু” হিসেবে পালন করে। ছেলে মেয়েরা খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে ফুল সংগ্রহ করে এনে নদীতে গোসল করতে যায়। গোসল/স্নান শেষ করে গঙ্গামা উদ্দেশ্য করে সে সংগৃহীত ফুল কলা পাতায় সুন্দর করে সাজায়। তারপর নদীর তীরে সাজানো ফুল দিয়ে নতজানু হয়ে বসে হাত জোড় করে প্রার্থনা করে থাকে। এরপর গ্রামে যদি বিহার থাকে বিহারে গিয়ে বুদ্ধকেও ফুল পূজা দিয়ে প্রার্থনা করে। তারপর বাড়িতে এস ফুল দিয়ে বাড়িকে নানান ফুল দিয়ে সাজায়। দুপুরে পাহাড়ে- নদীতে পাজন তরকারি সংগহে দল বেধে যায়। বিকালে সবাই নানান খেলা খেলে সময় পাড় করে থাকেন। কোন কোন গ্রামে গেংখলি আসর বসে।
মুর বিঝু: চাঙমারা চৈত্র শেষ দিন “মুর বিঝু” পালন করে থাকে। এ দিনে অন্ততঃ পাঁচ পদেও তরকারির উপকরণ মিশ্রিত বিশেষ ধরণের “পাজন তরকারি” রান্না করা হয়। এ ছাড়া প্রায় ঘরে ঘরে বিভিন্ন ধরণে পিঠা- সান্দি পিঠা, বরা পিঠা, কলা পিঠা, বেং পিঠা, খৈ, বিনিভাত ঘাত্তে, কোন ভাত প্রভৃতি তৈরি করা হয়। সকালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হাঁস মুরগিকে খাবার (চাঙমা ভাষায় আদার) দেয়া পর বিঝু খাওয়া শুরু হয়। মুর বিঝুতে প্রধান আকর্ষণ হলো পাজন, মদ-জগরা খেয়ে আনন্দে সহিত বাড়ি বাড়ি গিয়ে গান বাজনা করে পুরান বছরকে বিদায় দেয়। সন্ধ্যা হলে বাড়ির প্রধান দরজায় (সাঙু দুয়োর), বিহারে, ঢেঙি শাল, কুরো ঘর, গাঙে, গোয়াল ঘরে প্রদ্বীপ জ¦ালি সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রার্থনা করে থাকে। কেউ কেউ রাত ভর ফুর্তি করে থাকে।
গেজ্যে-পজ্যে দিন: নতুন বছরের প্রথম দিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখকে গেজ্যে-পজ্যে দিন বলে। এই দিনে যুবক যুবতিরা দল বেধে গ্রামে বুড়-বুড়ি স্নান করিয়ে আর্শীবাদ গ্রহণ করে। এই দিনে কেউ কাজ করে না। সারা দিন গড়াগড়ি করে কাটিয়ে দেয়। তাদের বিশ^াস, বছরের প্রথম দিনটি ভালো খাওয়া দাওয়া করে হাঁিস গল্পে কাটাতে পারলে বছরের বাকি দিনগুলোও তেমনি ভালোভাবে কাটাতে পারা যায়। সে জন্য ঘরে ঘরে ভালো ভালো খাবার রান্না করে মা-লক্ষি মাকে পুজা দেয় এবং বুড়-বুড়ি/অথিতি নিমন্ত্রন করে।
শুক্রবার, ৫ মার্চ, ২০২১
নিজ’ লেঘালোই নিজ’ ভাচ রাঘেবং আমি ধরি, এয বেগে চাঙমা লেঘা আওচ গরি শিঘি: ঢাকা সাভার চাঙমা লেঘা সার্টিফিকেট কোর্স
![]() |
চা.সা.বা ঢাকা ধেলা জধানানু, সুনানু মোহন চাঙমা কধা কর: ছবি: জিকো চাঙমা |
২০৫০ ভিশন ভালেদি ওক-
শেজে ফিদে কাবি সাভার বন বিহার মুখাম ঝু পিয়্যা লাক ধর্মানন্দ মহাস্থবির ভান্তেদাঘি চাঙমা লেঘা কোর্স ফাংফগদাং গচ্ছে।ইয়োত আহ্’জিল এলাক পল্লীবিদ্যুৎ ধর্ম আ সমাচ্ কমিটির জধানানু (সভাপতি)সুনানু সুনীল চাঙমা,দাঙর কাবিদ্যাঙ (সাধারণ সম্পাদক) সুনানু সুখীময় চাঙমা, সাভার বন বিহারর গরা কমিটির বাহ্ কাবিদ্যাঙ (সাংগঠনিক সম্পাদক) সুনানু জগদীশ চাঙমা আ চাগালার গণ্য মান্য মুরুব্বিগুন। আহ্জিল এলাক "চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ঢাকা ধেলা" কমিটির জধানানু-সুনানু মোহন লাল চাঙমা,দাঙর কাবিদ্যাঙ সুনানু স্মৃতি বিকাশ চাঙমা, এজাল কাবিদ্যাং-সুনানু প্রবীণ চাঙমা(রতন),বাহ্ কাবিদ্যাং- সুনানু সুবর্ণা চাঙমা, ভান্ডালী কাবিদ্যাং-সুনানু তপন চাঙমা (মাস্টর), ফগদাং কাবিদ্যাং-সুনানু জিকো চাঙমা, শিক্ খে আ রিদিসুদোম কাবিদ্যাঙ- সুনানু রিটন চাঙমা(মাস্টর), দপ্তর কাবিদ্যাং- সুনানু রিট্যাইন চাঙমা দাঘি।
সোমবার, ১ মার্চ, ২০২১
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে ও পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে সন্তু লারমা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক By Hill Voice -মার্চ 1, 2021
সবাই বাঙালি : বিদ্রোহের সূচনা
আমরা বাঙালি না বাংলাদেশি ? জিয়াউর রহমান যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় , তখনই এই বিতর্কের সঙ্গে মানুষ পরিচিত হলেন। বাম এবং আওয়ামী বুদ্ধ...

-
"পার্বত্য চট্টগ্রাম রেগুলেশন-১৯০০" চিটাগং হিল ট্র্যাক্ট (পার্বত্য চট্টগ্রাম) রেগুলেশন ১৯০০ এখনো কার্যকর একটি আইন। এ রেগুলেশনটির ...
-
১ বাবুছড়া ক্যাম্পের অপরিসর আঙিনায় সৈনিকরা জলপাই রঙের ম্যাট বিছিয়ে রাইফেল পরিষ্কারে ব্যস্ত। প্রতিমাসে একবার গোটা ক্যাম্প জুড়ে চলে পরিষ্কার ঘষ...
-
বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...