মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

আমি কি আমা ভাচ ওক্কোর শিঘানা পোইদ্যানে সচেদন? কাত: দাঙগু ইনজেব চাঙমা

আমি কি আমা ভাচ ওক্কোর শিঘানা পোইদ্যানে সচেদন? কাত: দাঙগু ইনজেব চাঙমা

চাঙমা জাত্তোসান পরাকবাল্যা জাত সংসারত আর আঘন নিনা মুই খবর ন’ পাঙ। যারাত্তুন ভাচ ওক্কোর থানার পরয়্য পর ভাচ্ছোই সাহিত্য চচযা গরন- নিজর ভাচ ওক্কোর লারছার ন’ গরন। অন্য কিত্তেদি চেলে চাঙমা জাত্তো সান বর কবাল্যা এ পিত্তিমী নাঙে গ্রহবোত আর কন’ জাত নেই। কি ন’ এল’ তারার? ধর্মআন বৌদ্ধ ধর্ম। যার সুদোম অহিংসা পরম ধর্ম। রাধামন এল পিত্তিমীত দাঙর কজাল (বীর), বিজয় গিরি এল’ পিত্তিমী পৈনাঙি রাজা, এল’ রেয্য, ভাচ, ওক্কোর, সাহিত্য, সংস্কৃতি আ শিক্কে দীক্কে। বেগত্তুন বেচ যিয়েন এল’ সিআন অলদে লোবিয়ত। এক্কো ফিরিং সাত ভেইয়ে ভাক গরি খান। তিন দিন্নে উপস্যা সাত দিন্নে উপস্যারে তোরান। এধক্যে বিজক চাঙমা জাদর শিরেই শিরে মিজি এল’। মাত্তর সময়র গঙারে বেক আহ্’রে ফেলেই কন গল্লেত পরি দিক কাভুল ওই কন’ কিত্তে কুলেই ন’ পাত্তন।
দেঘা যাই চাঙমা জাত্তো গোদা পিত্তিমীত ছিদি পচ্ছোন। শিক্কে দিক্কেই আগত্তুন আজার আজার গুনে মুজুঙে আক্কোই যিয়োন। যাক যাক পিএইচডি ডিগ্রি পাদন, পিত্তিমীত নাঙ ফুত্যা বিদ্যা ঘরত কাম গত্তন। এধক পানার (অর্জন) পরয়্য কিত্তেই পরাকবাল্যা কোই যায়? চাঙমা জাত্তো এক্কান পাজা আঘে, মানজ্যা এক্কা বাঙিনি গরলে তারা জাত পাত বেক কুরি ফেলা, আঙুল মাধালোই বেরান থেঙ’ মুরি ন’ বাজেই। নিজ’ জাদর কধা, নিজ’ বংশ কধা, জাদর পাজা (বৈশিষ্ট্য) কধা বেক স্বরসত্তিবো উরি নেযায়। তলেদি রিনি ন’ চান, চেলা মোজ’সান মু আলক গরি বেরান। সিত্তেই এচ্যে চাঙমা জাত্তো পরাকবাল্যা।
তারা কি লাগত ন’ পান? কি গমি ন’ যায় তারা মাধাত? দেবানে দেবানে কোল বাজেই বাইয়েচ মুউজ চাঙমা কাবি ফেল্লোন, রাজাকার কোই কোই আদাম থিয়ে গুলি গরি মারেফেল্লো। মিজিলিক দর, ডাগিদর দর, বাধি দর, ঘগুরুক বাহিনী দর, মুখেচ বাহিনী দর, বাঙাল দর, আর্মি দর, কুকি দর, বাঘ দর গমি যেল’। কাপ্তে গোধা বানি ধুবে দিল’ আজার আজার একর ভুই-বাগান। এ কাল এয’ গমি যার তারার। এয’ গমি যার তারা কিয়েত সে সুনামি সান দাঙর দাঙর ঝর বোইয়ের। ইক্যে জাত ভেইয়োর দর। সেনে এচ্যে তারা বেন্যা বেল্যা ভাত যেই খা পরে সিআনয়্য কুরি ফেলাদন। দিঘলী আদামত দিঘলী মা এক মাচ সং এক সাচ্যা ভাত্তোই আঘে। তারার এক্কো আওজর পুঅ জিত্তো শহরত্তুন এত্তে ঝারবোউনে আধা পদত গাড়িত্তুন লামে কুধু নেযেলাক কন’ খবর নেই। সেনে তা পুবোরে ফিরি পেবাত্তে দিঘলী মা ভাত মান্নে। এক সাচ্যা ভাত খেই খেই আগাথ্যা দিন তোরার। এধক্যে হ্’নসুচুক্যা দিন মাধনত আজু নানু পজ্জন শুনানা, বেন্যা অলে থাচসাল’ আগুনত পেত পেত জুম আলু পুরি খানা, মা লক্ষী মারে ভাত দেনা, থানমান গরি গীদে রেঙে মত ভাঙ খেই সে জুম’ গপ মাধানা, গাবুজ্যা গাভুরি ছরা ইজা যানা, ঘিলে পারি দিপজ্যা মাধাত পাগানা রোদত গাজ’ ছাবাত তলে ঘিলে খারা অনা, ঘিলে লুদিলোই বটগাজ’ ত’বেয়ে ধেলাত দোলন তাঙে দুলত দুলনা বেক কুরি ফেল্লোন। মাত্তর এক্কান দাঙর কধা অলদে দিঘলী মা এধক দুগত থানা পরয়্য তে তার মা ভাচ্চোই কধা কর, তে যে চাঙমা; চাঙমাত্তুন ওক্কোর, ভাচ, সাহিত্য, সংস্কৃতি আঘে সিআনি বেক আঝা গরি নিশুলি বুগত আভর কাবে আঘে। যারা এচ্যে যারা দেজে বিদেজে নাঙ বাজাদন কধন তারা চাঙমা জাদর মাজারানি, সুদোমানি বেক আহ্’রে ফেলেই পর জাদর সুদোম্মই আওজি মনে দিন তোরাদন। খবর ন’ লন জাত ভেইউন কেঝান আঘন, ইত্তো কুদুম্মোউন কেঝান দিন কাল তোরাদন। সিআন মুই কবার ন’ চাঙ, কবার চাঙ- তারা যে চাঙমা, পত্তিক জাদর আলাদা আলাদা পাজা থাই। তারা আমানর পাজানি ধরি ন’ রাঘেই পর’ পাজালোই আমনরে চিন পুচ্যা দেদন। বেগত্তুন দুগর কধা অলদে তারা সাহিত্য চচযা গরন পর ভাচ্ছোই। ভিন জাত্তুন চাদন চাঙমাউনরে কেনে কচ্চর বানেবাক। সেনে ভিন ভাচ্ছোই, ভিন ওক্কোলোই সাহিত্য চচযা গরলে তারে মান গজাদন। দাঙর দাঙর কেজ্জো গরি ফেসবুগত, পেপারত, টিভিত তা নাঙান ফগদাঙ গত্তন। সিত্তুন উচ্চমি পেই ইক্যে মুইয়্য ভিন ভাচ্ছোই সাহিত্য চচযা গরঙর। এধক্যে গরি আমি লারে লারে অন্য জাদর সমারে মিজি ন’ যেবং কন্না যেব’। কি মূল্য আঘে সালেন পার্বত্য চুক্তি? কি মূল্য আঘে এম এন লারমা সান আজার আজার বান্দা পরান দেনা? এচ্যে মোন মুড় যেন তাক কুল, ছড়া ছুড়ি চাজা অর সমারে আমা সাহিত্য সংস্কৃতি, ভাচ, ওক্কোরয়্য কি চাজা অভ’?
সেনে মুই আমা নুয়ো পিড়ি আ ইরুক পিড়িউন’ ইধু কুজোলী গরিম- মাইকেল মধুসুদন সান আমাত্তুন ওই পরিব’। আঘে আমনর ভাচ-ওক্কোলই সাহিত্য চচযা গর’। ইআনর অর্থ এ নয় যে আমি ভিন জাদর ভাচ ন’ শিঘিবং।

নুয়ো পিরিহ্ জাগি উত্তন

গেল্লে জুন মাচ এল’ আমার চাঙমা লেঘা শেঘানা মাচ। বাঙালর পবিত্র রমজাম মাজ। এ মাজত ইশকুলত লাম্বা এক্কো বন্ধ এল’। এ বন্ধ দিনত আমি দিঘীনালা উপজেলাত ১১য়ান জাগাত(হাই আ প্রাইমারি ইশকুল) চাঙমা লেঘা শেঘেয়্যাই চাঙমা সাহিত্য বা আ সাঙু পাঠাগার তপ্পেত্তুন। ইয়ত দাঙগু এলিয়েন্স চাঙমা এল’ মর ছাবা সান। বানা কি সিয়ান? না, তে মরে নানা কিজু পরামর্শ দিদ’। আ দাঙগুবী শ্রেয়সী চাঙমা, দাঙগু রিকন চাঙমা(তারা দ্বি জনে মাস্টর, বাবু ছড়া ফ্রেন্ডশিপ ইচকুলত), দাঙগু রির্টান চাঙমা(বাঘাইছড়ি, বাবুছড়া) আ দাঙগু উজ্জ্বল চাঙমা চাঙমা(বাবু ছড়া হাই ইচকুলর মাস্টর) তারারে ইধোত ন তুলি ন পাঙর। তারার এজালে চাঙমা লেঘা কোর্সু দোলে দোলে থুম গরি পারা যিয়ে।
ইক্যে কধা কত্তে, হাজাছড়া জোড়া ব্রীজ জনিয়র ইচকুলত ২৩ জুন চাঙমা লেঘা শেঘা যাদে জীপ গাড়ি ন’ পেন্যাই এক্কান হোন্ডা নেযা পয্যা। তে মত্তুন ৮০ তেঙা চাই। শেজে ৭০ তেঙালোই দর গরি লত্ দিলুঙ। মর এক্কান পাজা অহলদে মুই পাত্তে ভাগে বাঙাল গাড়িত কম উধোং। কিত্যাই, বাঙাল্যা যুনি কন এক্কান অয়? ইদোত উদে ২জুন লংগদু কধা। ৩০০ উগুরে ঘর ছেই বানে দ্যুন। সিত্যাই চাঙমা গাড়িত গরি জোড়া ব্রীজ গেলুঙ। সিধু যেন্যাই মরে এক্কো মিলে কত্তে(তে, চে রুয়ে মুই ভাড়া দেদ্যা), আ দা কত্তুন এযর? দিঘীনালাত্তুন। তে কল দিঘীনালাত্তুন জোড়া ব্রীজ একজন ৩০ তেঙা, দ্বি জন অলে ৫০ তেঙা হোন্ডা ভাড়া। মুই চাঙমা ইজেবে বিশ্চেস আঘে মরে ন থোগেবাক। সে বিশ্চেস মর লারে লারে জাঙারে ধরের।
২০১৫ সাল। দিন - পুর ইক্যে ইদোত নেই। চাঙমা লেঘা শেঘা যাঙর উত্তর রেংকায্যা হাই উচকুলত। মেরুং স্টেশনত লামিনে ম এক্কো ইচকুলর সমাজ্যা লাগত পিয়ঙ। তে মত্তুন পুজোর গরে মুই কন কুম্পানিত চাগুরি গরঙ। তা ধক বুঝি হোচ গরি কলুঙ, ‘চাঙমা সাহিত্য বা’।
-বেতন কদক পাচ?
- আপাতত ন’ পাঙ। দ্বি-তিন বজর যাদে লাখ উগুরে বেতন পেম।
এই কধায়ান শেজ অধে ন’ অধে মরে চা দোগাত আহদত ধরি থানি নিল। পেজেহ্ পেজেহ্ পুজোর গরে নানাঙ কধা। শেজে তারে দোলে বুজে কলুঙ- “চাঙমা সাহিত্য বা এক্কো অলাভ জনক সংস্থা। আমা কাম মাগানা গরানা, দেচ-জাত কোচপেন্যাই ইয়ানি গরি, চাঙমা সাহিত্যরে বিশ্ব সাহিত্য ইজেবে থিদ গরিবাত্যা। তরে লাখ উগুরে যে বেতনর কধা কলুঙ সিয়ান অলদে আমি এযাবত ৩০০জনরে চাঙমা লেঘা শিঘিয়েই। এযেত্তে বজরত যুনি যার যার মা ভাচ্ছোই ইচকুলত লেঘা শিঘি পান। তারাও চাঙমা লেঘা পারন ইজেবে চাকরী পেবাক। যুনি দুর্নীতি ন অয়। ৩০০জনত্তুন যুনি ১০জনে চাগরি পান তারা বেতন ১৫ আজার ধরল্লে ১০জনর বেতন ১৫০,০০০ আজার টেঙা। তরে এই কধায়ান কবার চেনেই এক্কো চা বকশিষ পেলুং।”
বেগ শেজে লক্ষীছড়ি উপজেলাত চাঙমা লেঘা কোর্স চালু গরিবাত্য দাঙগু সুমন চাঙমা লোই(সদস্য, সাঙু পাঠাগর) এবজর মার্চ মাজত সিধু গেলঙ। ১নং লক্ষীছড়ি ইউনিয়নর চেয়ারম্যান্যেলোই এগত্তর অই খবর পেলঙ উপজেলা চেয়ারম্যান্যে নেই। ঢাকা কামে যিয়ে। তারল্লোই কধাবাত্তায় কোর্সু দিন - পুর বানিলং, এপ্রিল ৭দিনত কোর্সু ফগদাঙি গরানা। বেক্কানি তাত্তুন পরামর্শ গরি এলঙ। শুগনছড়ি দেয়ান পাড়াত্তুন দাঙগু প্রদীপ চাঙমা তারে ফাঙগরা যেইন্যাই উপজেলা চেয়ারম্যান্যে তারে আগে ন মাধেনেই এক্কা কুজুক কুজুক পেন্যাই প্রদীপ্যা মরে ফোনে কয়দ্যা দা, তুই এক্কা উপজেলা চেয়ারম্যান্যেলোই কধা কোইচ। কধা কোইনেই চেয়ারম্যান্যে মরে কল- “ইধু(লক্ষিছড়িত) কন্না কন্না কাম গরত্তে?......শুন, ইয়ানি অলদে বৃহত্তর বিষয়-সাহিত্য বিষয়। এচ্যে বাংলাদেশ কমেলেত্তুন ধরি সাহিত্য নিনেই গবেষনা গরেত্যা। আন্দাজ্যা অহ্লে ন গাত্তো। .................এম পাশ পদে ঘাদে। দিঘীনালাত দ আর বেজ। বানা চিগেরেত খেই খেই থানদে - জুয়া খেলা খেলে খেলে। ..... তুমি আন্দাজ্যা দ’ শেঘে গেলে ন’ অহব। তোমালেই কধা কনা যথেষ্ট দরগার এল ....................(১৭ সাল কধা)”।
আঘে কোই অয়্যা উপজেলা চেয়ারম্যান্যে ন’ থানার আ ইউনিয়ন চেয়াম্যান দাঙগু প্রবীল চাঙমার সল্লা পরামর্শলোই গরবা বলা যেব কারে কারে বেগ থিক গরা অয়্যা। এই কধানি শুনি পল্যে মনত এক্কা দর সম্যে। কধা আঘে, “পদ ফুরোই সাঙু দুয়োরত, কধা ফুরোই নানু দুয়োরত। ইয়ান চিন্দে গরি নানু তগেই ৭এপ্রিল লক্ষীছড়ি পিএফসি ইচকুলত “চাঙমা লেঘা কোর্স” ফগদাঙ গচ্ছে। খামাক্কাই কোম ইয়ত আমার আত্তো আজারউগুরে তেঙা করচ অহলেয়ু আমি কোর্সু গরি পাচ্ছেই (চাঙমা লেঘা শিঘিয়ে পেলং বানা ৩ জন। তারায়্য ভুজলি চুগত্তুন এযন)। ইয়ান এই কনচুসুক্যা দিন মাধানত দাঙর পাওত্তি ভিলি মনে গরঙ।
আ আমা নুয়ো তপ্পা বা নুয়ো পিরিহ্ কধা ভাবিলে গত্তনাত কাজি দিন্যাই মরিবার মনে কয়। তারা ফেসবুক বাদে কিচ্ছু ন’ বুঝন। কুধু গেলে এক্কো দোল ছবি আপলোড দি পারিম, কন কিয়োঙত, কন তানজাঙত, কন রিঝেং-ঝুরঝরিত না পর্যটনত। বেগে এচ্যে রঙ্গতামাশাত মিজি থেবার চান। ইন্দি ঘর উন্দোরবু উদে র্আ পরের খবর নেই। ইয়ান মুই তারারে দুচ দিবার ন’ চাঙ। দুচ্ছান আমার রাজরর চেলাউনর। মুই বিশ্চেস গরঙর আমা চাঙমা জাত্তো তলে পরিয়্যা নয়। যুগে যুগে তারা সুয়োল গরি এত্তন। রেয্য পর রেয্য শাসন গরি ইচ্ছুন। সে বংশর পুঅ/ছাউন এধক্যে অহনার দাঙর কারন আঘে।
যা ওক, গেলদে ২৩, ২৪ আ ২৫ জুলাই মাজত চাঙমা সাহিত্য বা আ সাঙু পাঠাগার এই দ্বিবে জধা দিঘীনালাত তিন দিন সং যারা মুজুঙর দিনত আদামে আদামে, ইচকুলত, কলেজত চাঙমা লেঘা শেঘেবাক তারারে ট্রেনিং গরা অয়্যা। এই ট্রেনিঙত্তুন বুঝি পাচ্ছোঙ আজলে জাত্তোরে কোচপিয়ে মানুচ এয আঘন। কিত্যাই বারেজ্যা দিনত, উরহুজ্যা ঝরত তারা নিআলসি গরি ট্রেনিং গচ্ছোন, নিজ খরচে। তারা ইমে গচ্ছোন, সাপ্তাই দ্বি’ঘন্টা জাদত্যাই নিজ জীংহানিত্তুন খরচ গরিবাক।
এচ্যে সময়র গঙারে বেক্ বদলি যিয়ে, বদলি যিয়ে হিল চাদেগাঙসমুত্তু গোদা পিত্তিমীর ধক। যক্যে ভারদত কালা মেঘ চাগা ভেদা দের সক্যে মোদি বেক্কুনরে মিটিঙত দাগিলে বেগে উজে যিয়োন। মাত্তর, আমি? এই উত্তর তোমা সিধু। মুই ন’ কলুঙ। তবে ইক্যে মর আঝায় বুক ভরি যার ইয়ান ভাবিনেই, দেচ আহ্লেয়্আয মা মা ভাচ্ছান আহজি ন’ যেব’। কিত্যাই নুয়ো পিরি জাগি উত্তন।আমারে নাঙান জনে নানাঙ ধক্যে গরি এজাল দেদন। মালছড়ি উপজেলা চ্যোরম্যান্নে ২০ আজার তেঙা এজাল দিল’। মা ভাচ্ছোই সাহিত্য চযযা গত্তন। এধক্যে নালে আহদিলে হিলর ছড়াগাঙ ঝালাব্বর অহব, গাজে গজে নানাঙ ফুলে তম্বাস ছিদিব। মোন-মুড় এ্যাইল অহ্ব। যিধু যেই, যিধু থেই এই অমূল্য দরপ্পান লগে নি পাবিবং। ইধোত গাদে রাঘ হিল চাগোঙ বাদে আমা কন কিত্যা জাগা নেই।

শনিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৮

অবুঝ হৃদয়ে লিপিটুকু




প্রণয় বায়ূর ন্যায় নিরাকার। ওটা স্পর্শ করা যায়না, তবে অনুভবনীয়, দেখা যায়না, কিন্তু বোঝা যায়। প্রেমিকের প্রেম -দুনিয়ার এই অনাহূত অতিথিটি বহু রূপী। সে কখনো আসে স-সাগরা পৃথিবীর স¤্রাটের বেশে, কখনও বা আওলীয়া - পীর - ফকীরের বেশে। পৃথিবীর অতি প্রাচীর এই অতিথিটি কিন্তু যে বেশেই আসুক না কেন, প্রেমিক - প্রেমিকার কাছে সে চির নতুন - চির বরণ্য। বায়ূর ন্যায় সে নিরাকার হলেও এই প্রেম – অতিথির ভক্ত জন কিন্তু পূর্ব হতে পায় তার চরণ ধ্বনি। তাই এই ঈপ্সিত জনের আগমনে পূর্বাভাসে প্রেমিক - প্রেমিকা সাজায় তাদের বরণ ডালাঃ তারপর তারা অনুভব করে কখন তাদের অলক্ষ্যে সে যেন স্থান নিয়েছে হৃদয় মাঝেঃ অর্থাৎ স্বপ্ন বাস্তবের তুলির টানে রূপ পেয়েছে।
প্রেমিক একবার অবাক হয়ে দেখে, তার নয়নের মণির মাঝে স্থান পেয়েছে একখানা মুখ যাহুরপরী ন্যায় কাল্পনিক নয়, আলোছায়ার খেলা নয়অ সে খানা পরিচিত – অতি পরিচিত। এরপর তার অতি পরিচিত মুখখানা ঘুরতে ঘুরতে থমকে দাঁড়ায় চোখের সম্মুখে ও প্রেমিক অনুভব করে তার অবস্থিতি। ভেঙ্গে যায় তার স্বপ্ন। স্বপ্ন রূপ ধরে তার কল্পনা। অথাৎ শূন্য হতে সত্যেও সন্ধান পেয়ে নতুন আবিষ্কারের আনন্দেও সে উঠে অধির।
তার এ নতুন তথ্যেও গোপনীয়তা কিন্তু বেশী দিন অপ্রকাশ থাকেনা। হঠাৎ একদিন হয়তো “শুক্লা” তার মা’ কানে কানে বলেছে, শুনেছিস মা’ পিসি বিউটি কাকার বাবুর সাথে প্রেম করেছে। আর যায় কোথায়? তড়িৎ গতিতে গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এই প্রেমে পড়লে ভাব হয় উদাসীন উদাসীন, চাহুনীবেচেরা, বেচারা গতি বিধি সন্দেহ জনক, কাজে অকাজে সময় নষ্ট, মন আনন্দহীন – ছনপ্রবণ। নিরাশার প্রবাহে অন্তরটা করে থৈ থৈ। অর্থাৎ রক্তহীনতা সমস্ত প্রকার লক্ষনেই থাকে প্রাচুর্য। তাই প্রেমিকের অবস্থা দেখে তাকে সহানুভুতির চেয়ে মায়া করেতে ইচ্ছে করে বেশী।
রাজাধি রাজার ক্ষেত্রে প্রেমে পড়াটা খেয়াল, আউলিয়া - পীর – ফকীরের ক্ষেত্রে বন্দেগী বা উচ্চচাঙ্গের একটা মারফতী মার্গের দুর্বোধ কথা অবতারদের বেলায় লীলা-খেলা। আর রাম-রহিম শ্যামদের ক্ষেত্রে? লাম্পট্য! অথাৎ প্রথমে কানা-কানি, তারপর হৈ চৈ, পরিশেষে - প্রেমিকস্যলাঠোষীধি। যার ফল - চ কিংবা ছ’ব ঝাড়ের সদ্য কাট। গিত ওয়ালা হাত দুয়েক এক কঞ্চির মিঠে কড়া মাত্র কয়েকটি ঘা! আমাদেও হতভাগা দেশে এটাই হল প্রেমের পরিণতি।
সুতরাং এপথে যাত্রা না করা ভালো। এ পথে যে যাত্রা করে সে সহজে সুখি হতে পারেনা। কারণ এ পথ স্বগীয় হলেও সমাজের কাছে অভিশপ্ত। এ পথ প্রথমে মধুর, তারপর অপরিহার্য - শেষে অনুতপ্ত। কিন্তু তা হলে কি হবে? এ পথে চির সত্য সংজ্ঞা জানা থাকার সত্তে¡ও শত শত তরুন - তরুনী উনেমত্তের ন্যায় ছুটে চলে এই অনুতপ্ত পপথের অভিশপ্ত প্রেমের দুর্বার আকর্ষণে। হায় নিয়তী! বিধি লিপি অখÐনীয়। ললাট লিখন পরিহাসের ‘অপু’ আজ এই অভিশপ্ত পথের নয়া যাত্রী।
অপু, তুমি কান্ত হও; নতুবা কাঁদবে; তোমার অশ্বের বল্গাকষ, তা না হলে ধরাশায়ী হতে হবে। এ পথে সহজে কেউ সাফল্যের জয় মুকুট পরে গন্তব্য স্থলে পৌঁছাতে পারে না।
এ পথে সমাজে শ্যেন দৃষ্টি সদা জাগ্রত। ভেবে দেখো লাইলী - মজনুর কথা, নুয়োরাম- চান্দবীর কাহীনি। পেরেছে কি তাদের কেউ ঈপ্সিত - স্থানে তরী ভিড়াতে?
ও হো অভিশপ্ত পথের নয়া – যাত্রী! তুমি বিরত হও; নতুবা ভাগ্যে তোমার ‘মহাজনো যেন গতঃ সপন্থায়।
বিবেকের এত সর্তকবাণী সত্তে¡ও বেচারা ‘অপু’ নিজেকে সংযত করতে পারলনা। সে বিউটি’র প্রেম - দনিয়ায় ভাসলো তার জীর্ণ তরী।
বর্তমানে দু’জনই এস.এস.সি পরীক্ষার্থী। অপু ছোট মেরুং হাই স্কুল হতে আর বিউটি বাবুছড়া হাই স্কুল হতে। অপু আজ তার চলার পথের সর্বক্ষণের বন্ধু। হয়তো কোন সুকর্ম ফলে তারা দু’জনে দেখা - দেখি। তারা দু’জনে একই ঘরে লোজিঙে থাকে। অর্থাৎ অপু চাচাতো ভাইয়ের বাড়িতে। ইনি কবাখালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক। আর অপর ভাবী শুক্লা মা ও সবৃদা বাহিরে যান। সুতরাং তারার অবর্তমানে বাসায় বেশ কয়েকদিন ধরে খেলা-ধুলা, আমোদ-প্রমোদ ও নানান ভাবে মেলা মেশায় ভেতওে দিয়ে ্্এক জনে আর ্একজেেনর কাছে মনের মানুষ অর্থাৎ একজনকে না দেখলে অর একজনে থাকাটা বিষম কষ্ট কর ও বিষাদে। যেন তাদের কে মনে হয় রাধামন - ধনপদি।
টুকরো মেঘ জমে হয় ঘনীভূত; ঘনীভূত মেঘ জমে করে বৃষ্টি সৃষ্টি; আর বৃষ্টি জমে হয় বরফ। তেমনি বিউটি - অপু অবাধ মেলা-মেশায় দু’জনের মধ্যে সঞ্চার হলো পরস্পরে প্রতি আকর্ষণ আর বিক্ষিপ্ত আকর্ষণ জমে একদিন আত্মপ্রকাশ করলো প্রেমাকারে।
বিউটি ভাবে, অপু তার জীবন চলার পথে বন্ধু। অপু ভাবে বিউটি সাথে তার সমন্ধটা ভাই-বোন; বন্ধু হওয়ার ইচ্ছা থাকলেও তা কল্পনায়। সে ভাবে নারী ছলানময়ী। আর সে...........................................?
তাই বিউটির প্রেম দরিয়ার সে তার জীর্ণ তরী ভাসালেও কখনও সে তরী মাত্রায় বাইওে যায় না; অতিক্রম কওে না সীমা।
বিউটি, কিন্তু তা পছন্দ কওে না। সে ভাবে অপু তাকে বুঝি ভুল বুঝছে। তাই যেন এড়িয়ে চলতে চায়।
অপু তার বড় ভাইয়ের আত্মমর্যাদা সম্বন্ধে সদা সজাগ। তাই সে নিজেকে আদব - কায়দার কৃষ্টি পাথরে ঘষে চায় বড় ভাইয়ের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করতে। বিউটি কিন্তু চায় নিজেকে অপু’র মাঝে বিলিয়ে দিতে।
অপু ভাবে নারী ছলনাময়ী বিউটি তাকে নিয়ে ফার্ন করছে; বিউটি ভাবে অপু তাকে পরীক্ষা করছে। কিন্তু তাদেও পরস্পওে এ ভুল ভাঙ্গল যে দিন তারা দু’জনই পড়াধ্যানে মগ্ন। এস.এস.সি পরীক্ষা শুরু হয়েছে সপ্তাহ ধরে। নিরব নিথর রাত চারিদিকে অন্ধকার; শুধু আকাশের বুকে তারার মেলা আর বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলছে। মাঝে মাঝে দু’ একটি জোনাকি পোকা মিট মিট করে জ্বলছে। মানুষের আনাগোনা নেই বললে চলে। এমন সময় বিউটি কিছুতে ঘুমাতে পারছেনা। অপুকে না বলার কথাগুলো বলার জন্য তীরবিদ্ধ পাখির মতো ছটফট করছে। শুধু বই খুলে চেয়ে আছে, কিন্তু পড়ে না; আবার ঘুমিয়ে পড়ে কিন্তু ঘুম নেই। শুধু দু’চোখে ভাসে অপুর প্রতিচ্ছবি। বিউটি অপুকে নিয়ে ভাবতে লাগল। “দাদা, তুমি কি জান না, আমি যাকে ভালোবাসি সে ছেলেটি হলে তুমি। আমি যে শুধু তোমাকে না দেখলে থাকতে পারিনা। আমি যে তোমাকে ছাড়া আর কাউকে ভাববার সময় পাইনা। আমি তোমাকে না দেখলে থাকতে পারিনা। াামি সব সময় তোমার পাশে থাকতে চাই। দাদা, তুমি আমাকে তোমার হৃদয়ে স্থান দাও।”
আর অপু, ঘুমের বিভোর। সেই নিজেকে সামলে নিয়ে কোন মতে ঘুমিয়ে গেছে। শয্যা সুপ্ত অবস্থাতে বিউটি তার রুম থেকে বেরিয়ে এসে অপু রুমে ঢুুকে অপুর নাকে টিপে ধরলে অপুর ঘুম ভাঙে।
অপু: কে তুমি অমন করলে কেন?
বিউটি: দাদা, তুমি এত ঘুমাও? কেন জানিনা আমার দু’নয়নে ঘুমম আসেনা। তুমি কেন বোঝনি
আমার কষ্টতা। দাদা, আমার বুকটা ধরে দেখো।
অপু: ধরলাম।
বিউটি অপুর দু’হাতে ধরে বিছানা হতে তুলে দু’জনে হাতে হাত ধরে ঘরের বাহিরে আম গাছে নিচে বসে পড়ল।
বিউটি: যে হাত ধরেছি সে হাত ধওে মরতে চাই দাদা। বায়ূ ছাড়া মানুষ যেমন বাচঁতে পারেনা,
তেমনি তোমাকে ছেড়ে আমিও বাঁচবোনা।
অপু: চিজী, আমি যদি তামাকে আমার জীবনে না পায় এই পৃথিবীতে আমার বেঁচে থাকা কোন
লাভ নেই। আমার জীবনে সমস্ত ভাবনা শুধু তুমি। আমি তোমাকে পেয়ে আমার জীবনে
আলোর প্রদ্বীপ খুঁজে পেয়েছি।
বিউটি: দাদা, তুমি আমা জীবনে সুখের প্রদ্বীপ খঁজতে গিয়ে আমাদের ভালোবাসাটুকু ভুলে গিয়ে
আমার কাছ থেকে দূরে যাবেনাতো?
অপু: না ছিজী। আমি যে তুমি ছাড়া কিছুতেই ভাবতে পারিনা। আমার সম্স্ত কল্পনা জুড়ে শুধু তুমি।
বিউটি: দাদা, আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচবোনা। জানিস দাদা, আমি তোমাকে ছাড়া এক মুহুর্তেও জন্য
ভুলে থাকতে পারিনা। সবসময় তোমাকে কাছে পেতে স্বাদ জাগে।

কিন্তু আজ!!! অপু জীবনে বয়ে এলো এক অমানিশা ঘোর অন্ধকার। সুখ-দুঃখ মানুষের চির সাথী। তাই মানুষ হারনো ধন ফিরে পেলে যেমন আনন্দ পায় তেমনি অপু প্রত্যাশিত বস্তু না পাওয়ার বেদনা মুষড়ে পড়ে। অপু এত ভালোবাসা সত্তে¡ও অপু জীবনকে অনেক দূর ঠেলে দিয়েছিল। যে ফুল দিয়ে মালা গাথিয়ে সারা জীবনকে সুখের থাকার স্বপ্নের জাল বিস্তার করেছে সে ফুল তাহাকে বেদনা ভরে রেখেছে। অপু সকল স্বপ্ন, আশা আকাঙ্খাটুকু ভেঙ্গে দিয়ে অবুঝ নরম হৃদয়ে এক শোকের ছায়া বয়ে এনে দিয়েছে। জানিনা অপু জীবনে কোথায় কি হবে। হয়তো এমন শূন্য হৃদয় নিয়ে মরতে হবে। আজ অপুর পানে কেউ নেই; সেই ছেড়া ফুলের দুগন্ধ অপুকে আতঙ্গ করে ফেলেছে। জীবনে কোন শান্তি আভাস নেই। আমিও ভেবে ছিলাম এই ফুল অপুকে সুখী করবে কিন্তু সে আশা নিষ্ফল। সে আশা আজ নিরাশায় পরিণত হলো। সত্যি অপু আজ হতভাগা- আভাগাঅ ঙহপব ঁহষঁপশু. অষধিুং ঁহষঁপশু. দুঃখের ভরাক্রান্ত হৃদয়ে লেখা অপু বিরহের লিপিটি হুবহু তলে ধরলাম।

ও গো মোর প্রাণের পুষ্প বিউটি, এই আমর ক্ষুদ্র নগণ্য লিপিটি পড়লে জানি ভাটা পড়া সাগরের তরঙ্গ মালা প্রবল ভাবে তোমার হৃদয়ে জোয়ার বয়ে আসবে। তবুতো না লিখে পারলামনা লক্ষীটি। শুধু কি তাই? আরো বেশী অন্তরের দোলা দেয় তোমার কোমল নরম তুলতুলে হাতে লেখা বেদনা ভরা প্রেমের গান গুলো। যা তুমি লিপির সাথে সংযুক্ত করেছিলে:
যদি আকাশ ধরে রাখে ঐ নীলকে
সাগর বেঁধে রাখে ঐ নদীকে(২)
তবে আমিও রাখবো বেঁধে তোমাকে
এইবুকে এইবুকে\
ফুলের যেমন গন্ধ আছে পথ হারাতে সুখ
তেমনি তুমি আমারী আছো থাকো যত দূর(২)
পারবোনা বুলে যেতে তোমাকে আমি
আঁকবো তোমার ছবি দু’চোখ\
নদী যেমন ঝর্ণা আছে মেঘের আছে নীল
তুমি আমার শুধু আমার হবে দু’জনার মিল(২)
পারবেনা কেড়ে নিতে কেউ তোমাকে
থাকবো দু’জন সুখে-দুঃখে\

কাল সারা রাত দু’টি চোখেতে
ঘুম আসেনি ভেবে তোমাকে
তুমি আমার জীবন তুমি আমার মরণ
আছো সুখে-দুঃখে ছায়ার মতন(২)
দিন কেটে যায় রাত কাটেনা
তুমি ছাড়া কিছুউ ভালো লাগেনা
মন ছুটে যায় তোমার কাছে
আছো তুমি আমারী বুকেরী মাঝে
তুমি আমার জীবন................
..........................ছায়ার মতন\
স্বপ্ন আমার তোমকে ঘিরে
থেকো পাশে আমারী যেওনা দূরে
যাবনা আমি তোমকে ছেড়ে
রাখবো বুকের মাঝে তোমাকে ধরে।
তুমি আমার জীবন................
..........................ছায়ার মতন\

ও গো বিউটি আদরের বোনটি আমার, জানিনা কী অপরাধ করেছি বা কী দোষ আমার? তবুও ক্ষমা চাাইছি। যেখানে প্রীতি টান সেখানে ক্ষমা চাইতে নেই। জানিনা এমন কেন হলো। হয়তো আমার কোন ব্যবহার বা কথায় আঘাত পেয়েছ, যার জন্য তোমার এই নীরবতা, এত অনাদর, এত নিষ্ঠুরর মুক্ত কণ্ঠে স্বীকার করি যদি অপরাধ করে থাকি তাহলে নিজ গুনে ক্ষমাা করে দিও। আমাকে হারালে তোমার কোন ক্ষতি হবেনা। আমাকে ভুল বুঝনা। রুল বুঝে চলে যাওয়ার চেয়ে ভুল ভেঙ্গে দেওয়ার ভাল। মুধর বিচ্ছেদ সেটাও মধুর। তুমি আমার অন্তরে পরিচয় পাওনি?
মানুষ যাকে দেবতা আসনে বসায় তার কাছে আঘাত পেলে সহ্য করা হয় কঠিন। আমি না গেলে তুমি ভুল বুঝবে। ভাববে রাগ করছি। না, রাগ নেই । তবে আমার অভিমান আছে। যদি কিছু বলে থাকি বা অভিমান করে থাকি সে তো তোমার কাছেই করেছি। তুমিই তো আমাকে সাহস দিয়েছ। আমি চাই যদি আমি কোন অপরাধ করে থাকি তাতে তুমি কঠোর ভাবে বিচার করুণ। যদি বলো তুমি আর এসোনা, আসবোনা কোন দিনই। শুধু ভাবব আমার সততা, আমার ভালোবাসা ধুলোর মিশে গেছে।

ছিজী বিউটি, তুমি আমার জীবনে একদিন প্রেমে শতদল হয়ে ফুটেছিলে আর তুমি দীর্ঘ দিন ধরে নিষ্ঠুর প্রেমের অভিনয় করে পালিয়ে যাচ্ছো। শুধু প্রতিদানে দিয়ে যাচ্ছো ব্যর্থতা ছবি। আর সে ব্যর্থতা অনলে আমার বুকের মধ্যে গুমরে কেঁদে উঠে। তবুও ভালবাসা এমন দুর্গম যে ভোলা যায়না, যাবেনাওনা। তাই ভুলে যেতে পারিনি তোমাকে। শুধু তোমার মঙ্গল কামনা করছি প্রতি মুহুর্তে।

ছিজী, আমার জীবনটাই একটা নাটক। কেন তুমি আমাকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে যাচ্ছো। পালিয়ে যাচ্ছো কেন? আর সে ভুল বোঝার মামুল দিতে হচ্ছে আমাকেই। তুমি জানো, আমি হিসাব করেনি কোন দিনই।

ও গো সোহাগী বোনটি আমার, তোমার কত স্মৃতি আমার মনে পড়ে। মনে পড়ে তোমা শ্রæতি মধুর কণ্ঠে গাওয়া প্রেমের গানগুলির কথা। মনে জাগে তোমার দেওয়া প্রীতি উপহার। সে প্রীতি উপহার আমাকে তোমার সমস্ত স্মৃতি জাগারিত করে দেয়। খুলে দেয় প্রেমের উমক্ত হাওয়া। সৌনালি বাতায়নে শীতল করে দেয় আমার অশান্ত মনকে, নিভে দেয় বুকের জ্বলন্ত আগুন; তাই তো তুমি সত্যি পবিত্র প্রেমিক হয়ে থাকবে তোমার পবিত্র ভালবাসা আমার হৃদয় মন্দিরে তুমি মোরস্মৃতি, তুমি মোর প্রথম, তুমি মোর শেষ। কে বলেছে তুমি আমার পাশে নেই, আমার মন বলেছে তুমি আছো, তোমার স্মৃতি উজ্জ্বল হয়ে জ্বলছে আমার হৃদয়াকাশে।

হে ভগবান, তুমি কেন বিদায় শব্দটি সৃষ্টি করে ছিলে! বিদায় শব্দ শুনাবার আগে আমাকে কেন মৃত্যু দিলেনা কেন? কেন? কেন?
প্রতিদিন বিছানায় শুয়ে শুয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ি। বিভিন্ন চিন্তায় সারা রাত ঘুম হয়না। অনেক জল্পনা-কল্পনা উদয় হয়। একমাত্র মনকে শান্তনা দিই, চিজী! তুমি আমাকে ভুলে গেলেও আমি আ---মি তোমাকে ভুলে যেতে পারিনি, পারবোনা। এ সংসারে যতদিন বেঁচে থাকি ততদিন ছিজী বিউটি তুমি আমার হৃদয়ে আকাশে ধ্রæবতারার মত স্মৃতি হয়ে জ্বলবে। বস্তুতঃ পক্ষে ছিজী আমাকে ভুলে যেতে পারেনি কখনো ভুলে যায়নি। জানিনা এত আঘাত, এই নীরবতা। তাই এই পরিণতি। কিন্তু ছিজী, তোমার আমার ব্যবধান ৩০০-৩৫ কিঃমিঃ। অথচ এই ৩০-৩৫কিঃমিঃ ব্যবধানে মাঝে তুমি আমার হৃদয়ে মন্দিরে, দু’নয়নে সারাক্ষণ ভেসে থাকো। মনে হয় যেন আঁকাশে উদিত পূর্ণিমার চাঁদ। ছিজী, এত কিছু বাধা বিপত্তি থাকার সত্তে¡ও আমি যেমনি ছিজী তোমাকে ভুলে যেতে পারিনি, আমার পবিত্র ভালবাসাকেও তুমি কখনো অন্তর থেকে মুছে ফেলো না।

হায়! ছিজী..... তুমিম এত নিষ্ঠুর, আমাকে এত সহজে তুমি দূওে সরিয়ে দিলে। মনে পড়ে না, সে রাতের কথা? মনে পড়ে বলেছিলে “দাদা, তোমাকে ছাড়া আমার কিছুই ভালো লাগেনা। তুমিহীন আমার অমানিশা ঘোর অন্ধাকার। তোমাকে পেলে ভাঙ্গা ঘরে থাকলের মনে করবো স্বর্গে বাস করছি।”

বিশ্বাস করো সেদিন কেন জানিনা আমার দু’চোখে জলে ভরে উঠেছিল আমার এই ছন্ন ছাড়া জীবনে ¯েœহ মমতা প্রেম ভালোবাসা এক আশ্চার্য ভাবে। তোমার উৎসাহে, তোমার কল্যাণময় মায়া-মমতায় আমি ধন্য। ভুলবোনা কোন দিনও।

হয়তো তুমি ভুলে যাবে, কিংবা মনে রাখবার চেষ্টা করবেনা। যদি তোমার বিবেক বলে কোন জিনিস থাকে তাহলে তোমার মনকে প্রশ্ন কর তাহলে উত্তর পাবে।

তুমি কি জাননা ছিজী, আমি কী চেয়েছি তোমার কাছ থেকে শুধু বিশ্বাস, ¯েœহ আর শাসন। করুনা নয়, দয়া নয়। তুমি এমন বদলে গেলে কেন? স্মরণ হয় কি একদিন তুমি বলেছিলে, “দাদা, তোমার সঙ্গে আমার পরিচয় ভগবানের রহস্য। শুধু তাই নয়, আমি পালিয়ে গেলেও তুমি আমাকে বেঁধে রাখবে কঠিন শাসনে। এই বিশাল পৃথিবীতে তোমাকে আমার নিজের মনে করেছি।” আর বলেছ, “আমি আজীন তোমার কাছে থাকবো ছায়ার মতন।”

তবে কি আমি গরিব বলে বলেই এত অবহেলা! হায়রে! ছিজী, তোমাকে বলেছিলাম হিসাবে আমি বাহিওে অর্থে চেয়েও বড় আমার মন। আমার মন তুমি হারিয়ে দিওনা। মনে নেই তোমার। আমি এক দিন বলেছিলাম তুমি বলেছিলাম তুমি আমার জীবনে শেষ নারী। নিজের প্রাণে চেয়ে বেশী দেখি। তোমাকে ভালোবেসে যদি আমার অপরাধ হয়, তাহলে তুমি আমাকে শাস্তি দাঙ। কিন্তু অবহেলা করোনা।

কিন্তু মানুষের মন বড় অশান্ত। বড় চঞ্চল। নদীর মত। তোমাকে ঠোাকাতে মন চায়না। ভুলে গেলেও কি ভুলে থাকা যায়। কেমন কওে ভুলব তোমাাকে। ছিজী, সেই নলকূপে ¯œান করতে গিয়ে তুমি আমাকে দিয়ে ছিলে প্রেম ভালোবাসা এক স্বপ্ন, দিয়ে ছিলে তোমার পরিচয়, জেনে নিলে আমার বংশের পরিচয়, কেড়ে নিলে আমার অন্তর। কে জানে স্বপ্ন ভরা সেই সব স্মৃতি আর আসবেনা আমার জীবনে।

ওগো ছিজী নয়নের কাজল আমার, আমি গরীব হতে পারি কিন্তু তাই বলে কি আমার কোন অধিকার নেই? যে সাহস, যে অধিকারর দাবী তুমি আমাকে দিয়েছো তারই দাবীতে বলব, সহজ হয়ে যা, মান অভিমান ত্যাগ কওে আগের মত হতে পারনা? আমি চাই তুমি যে আমাকে শাসন করবে ভালবাসা কোন স্বার্থ নিয়ে নয়। কেন তুমি আমাকে ভুল বুঝেছ। জানো একটা ভুলের জন্য আমার মনে কোন পাপ নেই। শুনুন একটি বার, তাকান আমার দিকে। শুধু একটিবার বলুন আমার প্রতি তোমার কোন রাগ নেই।

ওগো মোর ছিজী, তুমি আমাকে ভুল বুঝলেও আমি তোমাকে ভুল বুঝিনি। তুমি আমকে যতদূর সরাও পারবেনা । ছিজী, কেন তুমি আমার এত ¯েœহ ভালোবাসা দিলে, কেন আপন জন ভেবে নিয়ে ঠাঁই দিলে তোমার বুকে। সেই মায়া মমতাময়ী তুমি এত নিষ্ঠুর! কেন? কেন? কেন?

ছিজী তুমি ¯েœহের ডিঞ্জির কেটে চলে গেছ। বেশ করেছ। আমিও এই জন কোলাকল হতে দূরে বহু দূরে লতা-পাতা ঘেরা নির্জন কোন এক বনবীথি তলে একখানি ছোট্ট কুড়ে ঘরের বাস করতে পারলে বাঁচতাম। কিন্তু বনের পাখি ধরে এনে পিঞ্জরী বদ্ধ করলেও তার বন্য স্বভাব যায়না, সব সময় দৃষ্টির খাঁচার দুয়ারটির দিকে।

আমি জানিনা ছিজী, তুমি আমার শুধু আমার - আমার পাশে থাকবে। অন্যেও কাছে যাবে কেন? আমি কখনো অসহায় পঙ্গুর মত দু’চোখে তা সহ্য করবো না; মেনে নিতে পারিনা। ছিজী, ওগো মোর প্রাণের ছিজী আমার, অন্তরে কত আশা ছিলো তোমাকে নিয়ে সুখের নীড় বাধবো। রচনা করবো প্রেমের স্বর্গ, যেখানে থাকবেনা কোন সমস্যা, সেখানে থাকবে শান্তির বাতায়নে আনন্দের জোয়ার। স্মরণ করো ছিজী, কেঁদে কেঁদে বিছানায় তোমার বুকে হাত রেখে তোমাকে প্রতিশ্রæতি দিয়েছিলাম, আমি চিদিন তোমর হয়ে থাকবো। জানা- অজানা অবস্থা মনের অগোচরেকত দুঃখ দিয়েছি, আমার জন্য কত শরীরিক মানসিক আঘাত সহ্য করেছো, সমস্ত অপরাধ তুমি ক্ষমা করে দিও।

ছিজী, তোমাকে আর্শীবাদ করি তোমার জীবনে বয়ে আনুক হিমালয়ে চির অনাবিল শান্তির সুবাতাস। আকাশ বরিষণ করুন তোমাকে পুষ্প বৃষ্টি। ছিজী, তোমার কাছে আমার একান্ত অনুরোধ, আমাকে ভুল বুঝনা ছিজী। আমার স্মৃতি তোমার পবিত্র অন্তর থেকে মুছে দিওনা কোন দিন। জানি তোমাকে আর পেলামনা ইহকালেতবু তোমার প্রতিশ্রæতি দিচ্ছি যদি বেঁচে থাকি আপদে-বিপদে চিরদিন তোমার পাশে থাকবো। যদিও তুমি এখন আর আমার পাশে নেই, কিন্তু তোমার হাজারো স্মৃতি, হাজারো কাহিনী আকাশে নিভু নিভু তারার মতো আমার অন্তরে জ্বলবে। আমাকে প্রেমিক রূপে বরণ করে নিয়ে নারী হিসেবে যে সতীত্ব আছে তা সব আমার জন্য বিলিয়ে দিয়ে ছিলে। কোন দি ব্যতিক্রম করনি। আমার কত অশ্রæ তুমি মুছে দিতে, আমাকে শান্তনা দিয়ে ছিলে, “দাদা, তুমি যদি সত্যি আমাকে ভালোবেসে থাকো তোর বুকে দুঃখ বেদনা মুছে যাবে।” আজ আমার কেউ নেই সে শান্তনা বাণী শোনাতে। কেউ নেই, নেই কেউ আমার। জীবনে যা কল্পনা করেনি কিন্তু বাস্তবতায় আমার বুকে চাপা দিয়ে রয়েছে। শ্বাস আমা রুদ্ধ হচ্ছে, চারিদিকে দেখছি কুয়াশা ঘেরা অমানিশা রাতে ঘোর অন্ধকার।
কল্পনা তমি এত নিষ্ঠুর এত নির্মম?
তুমি কল্পনা কল্পনা ক...ল্প....না.....।

ছিজী, তোমার সাথে আমার পবিত্র প্রেমের পরিনতি রেখাপাত হলো। এলো যুবনিকা। প্রেমের বিরহ বেদনা বুকে নিয়ে শুধু ঘুরছি আর ঘুছি। যে দিকে যায় সেদিকে কেবল তোমার প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়, মরিচিকার মত। হায়ওে অবুঝ মন বুঝনা কেন! শত চেষ্টায় শত আর্তনাদে, শত কান্নায় ফিরে আসবেনা ছিজী, প্রাণের ছিজী। পাষাণে গড়াব স্তুর মাঝে বিলিন হয়ে গেছে আমার মন মাতানো হৃদয় জুড়ানো রুপসী ছিজী। জ্¦লুক আমার অন্তওে শুধু আগুনআগুন। না আর কিছু বলব না শুধু বলব তুমি মোর স্মৃতি, ভালোবাসা শেষ কোথায়?

ওগো চিজী, সমস্ত কিচু ওজন করা যায় কিন্তু ভালোবাসা ব্যথা, প্রেমিকা হারানো ব্যথা ওজন করা যায়না। পর্বতের চেয়ে ভারী সাগরের চেয়েও গভীর - অটল। প্রেমের বিরহ বেদনা হৃদয়ে বিদায়ক মর্ম স্পর্শী তুলনাহীন। তার চেয়ে অধিক যন্ত্রনা দায়ক ব্যর্থ প্রেম, ব্যর্থ ভালোবাসা, সে কালের এটম বোমা বর্তমান সভ্যযুগে পারমাণবিক বোমার চেয়ে উপ্তত্ত বিষাদের।

ওগো পুষ্প ছিজী, ভুল বুঝে তুমি তোমার হৃদকে আমার থেকে সরিয়ে আনতে পারবে, লিপ্সা রূপের মোহে পেশী শক্তির বলে অর্থের অহংকার দেখিয়ে মানুষকে হীরন এবং নগণ্য মনে কওে একজন পবিত্র প্রেমিকের কাছছ থেকে পবিত্র ভালবাসা ওপর আঘাত হেনে প্রেমিক প্রেমিকা হাজারো স্মৃতি প্রেমের সংলাপ প্রেমের করুন ইতিহাস কেড়ে নেয়া যায় না প্রেমের জ্বলন্ত শিখা, জ্বলন্ত আগুন।

সৃষ্টিকর্তা বিশ্ব মানবহিতের জন্য তাদের মঙ্গলার্থে আমাদের মাঝে প্রেমপ্রীতি ভালবাসা সৃষ্টি করেছিলেন। বিলিয়ে দিয়েছেন মানবের মাঝে। যারা এই ধ্রæব সত্যকে অস্বীকার করেন প্রেমিক প্রেমিকা ভালবাাসার মাঝে অন্তরায় নরাধম-নর পশাসদেও ধিক্কার জানায়। তাদেও অপকর্মে বিচার হবে প্রেমের সমাধিতে।

হায়রে বিধি! হায় নিয়তি! কল্পনা তুমি কি সত্িয কল্পনা নও। সকালে পূর্ব দিকে উদিত হয়ে পশ্চিম দিকে অস্ত যায়। আসে সন্ধ্যা জনমানব সব ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু আমি শুধু তোমার কল্পনায়। যেন দিনকে মনে হয় যুগ রাতকে মনে হয় শতাব্দী। ঘুমিয়ে যায় পৃথিবী। শান্ত পৃথিবী, জোনাকীরা মিট মিট আলোর মাঝে সারা রাত ঝি-ঝি পোকা ডাকে। তুমি যে ঝিঝি পোকার মত কল্পনা। তুমি কখনো ঘুমিয়ে পড়োনি। শ্রাবনে মেঘগুলো মতো, হেমন্তের সেই সাদা মেঘ টুকরো মতো সারাক্ষণ আমার দু’নয়নে ভেসে থাকো। এমতাবস্থায় তোমার নরম তুলতুলে হাতে লেখা চিঠি পড়ি বার বার। তার কয়েকটি অংশ এখানে লিখলাম।

আওজর দাদা,
তোমাকে ছাড়া এখন অন্য কাউকে ভাবতে ঢেলে দিও না ডাস্ট বিনের ময়লার মত করে।
দাদা, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর কিভাবে থাকবো তোমাকে ছেড়ে। ভেবে দেখো পরান।

ইতি
@টু

হায়রে বিধি লিপি! এতো ভালোবাসার সত্বেও আমার হৃদয়ে স্থান হলো না। তুমি জান না ছিজী, আমি তোমাে তৈরি কওে রেখেছি। আমি যে তোমাকে সবচেয়ে বেশী ভালবাসি।
ওগো চিজী স্বপ্নের বোনটি আমার, এত কিছু প্রতিশ্রæতি দেওয়ার সত্তে¡ও এত কিছু বলার, করার ও লিখার স্বত্তেও কেন আমাকে এড়িয়ে চলো। আমি কি তোমার কাছে অন্যায় করেছি? যদি ভ’লে কোন অন্যায় কওে থাকি ক্ষমা করে দিও। প্লিজ। বারবার মনে পড়ে সেই অতীতে স্মৃতির কথা। দু’জনে তুমি আর আমি নলকূপে গোসল করা, পরীক্ষা কেন্দ্রে আসা-যাওয়া আর রিক্সায় করে স্টেশনে ঘুরা ইত্যাদি হৃদয়ে আমার আজো দোলা দেয়। আর সবচেয়ে স্মৃতিময় দু’জনে গভীর রাতে বের হয়ে জোনাকি পোকা সাথে খেলায় মেতে গেলাম। স্মরণ হয় কি তোমার? যা শত চেষ্টা করেও ভুলতে পারছি না। আজ কি এক মুহুর্তেও তোমার সে পুরোনো স্মৃতিগুলো মনে আছে? না, তুমি সব ভুলে গেছ। যদি ভুলে যাবে তবে কেন আমাকে ভালবাসিলে? কেন???

শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

কোচপানা এয’ আঘে - ইনজেব চাঙমা


দুগর পাঞ্চালি পরহ্ং দিনপত্তি,         
            আমনর বুগত পারহ্ কুরিহ্ কুরিহ্।

দাঙর মনবলা মানুচ দেঘঙ তিগুচ্যা ইধু,
কধক আওজি তারা ম’ ইধু।
তারারেয়্য দেঘঙ পত আহ্’রান
            এক্কো দুগর মানেই পত্তো (সাধারণ পথিক) সান।

যারা সুদোম মজিম থান
তারয়্য দ’ বেগে  নিজরে আভরেয়্যন
            দুগর ভাগ্য ইধু।

মর অতালিয়ে মনান
এধক দুগর আঙারা,
যিয়োথিয়ো সাল্যেঙত মুই
            তুয়ো আহ্’দং বুক কামরে কামরে।

এ মেহ্’য়ে বলা চোগত হয়দ’ একজন
বাজ্জে আঘে অই ভাঙা জুম’ ঘরত
দুগর গধা ভাঙি যাই
ধের ধেহ্’রে নাল বেই যাই দি চোগত।

নানাঙ ধক, নানাঙ রঙ মানুচ
নানাঙ মন, নানাঙ চেঙেরা-
পিত্থিমীত লুধুংমরা গরি পরি আঘে বেক।
কি আওচ আঘে তারার
            চিত নেই সময়র ইধু?

দয়ে নেই এ পিত্থিমীত তুয়ো আঘে লাঙ (প্রেম)
            অতালিয়ে চিতদিঘোল কোচপানা এয আঘে।
২৮/০৯/২০১৮ইং(রেত: ১০:০০টা) কাচালং কলেজত্তুন ফিরি।




মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

মা! - দাঙগু ইনজেব চাঙমা

ছবি: সুখেন্দু চাঙমা


উরগুম্যা দেবা সান ন’ মাদচ
ন’ বুলর, বানা আহ্নজাবাত দাবা দি
সানা ভুরবোত বজি
নিগুচ নিগুচ থানর।
চোক চেলে রাঙা, চুল জেধেরা
কি এধক আভিল্যাচ?
কবে মা? তুই আমারে।

মা! মা!! ও মা!!!
আমি দ’ ছাবলক অয়েই
এ্যাধো শিরে মোজুরি পারি
তর কি এধক কিত্তে চিদে?
কবে মা? তুই আমারে।
ও পুত! শুনি থাগ’ কঙ তমারে ভাঙি
ম’বুগর গরেঙর কধানি,
ছাবলক অইয়ো দাঙর কধা নয়-
তুমি দ’ আহ্’জে ফেল্লো জাদর সাহিত্য, সংস্কৃতি আনি।
ম’ ভাঝে ন’ মাদ’
ম’ আহ্’দে বুন্নে উরোন পিরোন ন’ রেন’
পর’ দরপ্পানি গম ভাব’
ইত্তুন বেচ আভিল্যাচ কি থেই পারে!
মরে তুমি ভাঙি ক’।
ত’ বাবা নেই, ত্যুঅ দ’-
রানি পিদি জংকানিত দাঙর গল্লুং তমারে।
তমা চোগত তলে
ইক্যে,
ঘর পাদা ধুজি নেই মাজারা
তুয়ো দ’ তুমি ন’ বুঝর
তুমিয়্য অই গেলা ছেত্রা।
ইক্যে মুই কারে নিনেই
বুক বানিম?
কা আঝায় দিন তোরেম?
তোমারে ভাবি থেনেই
কি মুই ভুল গচ্ছোঙ?
কধে চাঙ,
তুমি মরে কি বুক বানি দিবা?
না, মুই সন্দভাচ মাদঙর।
মর দুচ, বেক মর দুচ
ম’ কবাল গম অদ’
পর ভাঝে লেঘা শিঘি ন’ পেদা,
সক্যে,
নিজ’ ভাঝে নিজ’ অহ্’রগে
সাহিত্য চচযা গরি
মান, বজমান কোরেদা।

জীংকানি- দাঙগু ইনজেব চাঙমা


জীংকানি আর’ এক্কান নাঙ কি দুক?
আমল গরি ভাবঙ,
আঙুল’ পাপ গনং,
যোক - বিয়োক - গুন - ভাক বেক গরি চাঙ
কন’ কিচ্ছুত মেলেই ন’ পারঙ।

ভাবং গাচ্ছুন নিনেই,
তারায়্য দ’ ম’ সান!
এক খেবত ফুলে পাগোরে
পেইখ’ কিজিক-কাজাগে ফাগোনর মিধে আহ্’জিয়ে
সাতমাচ্যা গুর’ ধক;
অনসুর বিঝু জগরা রুজি ঝরে।
আর এক অক্তত?
কি থাই তার?
পাদা, ফুল-ফল ঝুরি যেই
পিগিরে জেরেবার ব’ নেই।
কি আঝায় বাজি থাই?
ফাগোন চোত মাজ্যা ধাঙধাঙ্যা খরানত
দাঙর আঝা সবন বুগত বানি
তিগুচ্যা থাই থিয়ে।
ইআনর নাঙ কি জীংকানি?
যিয়েনরে নিনেই বার গরি,
দি চোগত সবন বুনি নিআলঝি গরি,
ঘুরঘুচ্যা বারিঝে ঝরত
সে সবন সে আঝা
ধংগা ভাঙি যাই, মিজি যাই ফুত্তে বালুচরত।
ইআন নাঙ কি জীংকানি?
নুয়ো ঝরে কোর উদে,
পিত্থিমীআন এ্যাইলে সাজে
গাজে গাজে ফুল ফুদোন
নানাঙ পেইখ গীদ’ সুরে
জাগি উদে মা মেদেনি
ইআনর নাঙ জীংকানি।

সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

দৃষ্টি অাকর্ষন ও অামার মতামত


ছবি: ফেসবুক থেকে নেয়া

Pragati Khisa১১:৩০ টা / ২০/০৯/২০২৮ কপি করা
দৃষ্টি অাকর্ষন অামার মতামত
_------------------
এখন চাকমা সাহিত্যকে এগিয়ে নেবার সময়। চাকমা ভাষা লিখন পদ্ধতি নিয়ে নিখুঁত বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ করার সময় নয়। চাকমা শব্দ কো্ষ, লিখন কথনের জন্য উপযোগী শব্দ বের করে অানা এখন সময়ের দাবী। পরিলক্ষিত হয় যে, এখন অনেক চাকমা শব্দ মূল উচ্চারণ হতে কবিতায়, গানে বিকৃতভাবে লেখা হচ্ছে। তৎমধ্যে একটি বহুল বিকৃত শব্দ হচ্ছে কোচপাং শব্দটি। গানে কবিতা এই শব্দটি অহরহ দেখা যায়। জুনি পুক্কুন অাগাজে অাগাজে উরোদন। অথচ জোনাকি পোকারা মানুষের চেয়ে বেশি উপরে তো উড়ে না, তাহলে অাকাশে অাকাশে শব্দটি ব্যবহার হবে কি করে? ভোর হলো দোর খোল কবিতাটি চাকমা অনুবাদ করে নিজের নামে বন্দোবস্তী করে নিয়েছেন। অামাদের সাহিত্যের প্রয়োজনে অনুবাদ সাহিত্য অাসতে পারে সেটার সাথে অামি একমত। কিন্তু মূল লেখককে অপমান করার অধিকার তো কারোর নেই।সৃজনশীলতা অাইনে অপরাধ বটে। তাছাড়া চাকমা ভাষা নিয়ে যারা গবেষণা করছেন, পড়াশুনা করছেন, লেখালেখি করছেন তারা কেউ ঐক্যমতে নেই। প্রত্যেকেই নিজের মতামতকে ভর করে এগিয়ে নিতে চাই। অন্যের মতামত/সুপারিশ গ্রহণে তারা রাজী নয়।এখানে অামিত্ব প্রবলভাবে চেপে বসেছে তাদের মাথায়। অনেকের পোষ্ট দেখলে মনে হয় বাংলা বর্ণে যারা চাকমা ভাষায় লেখালেখি করে তারা যেন অপরাধ করছে।তারা কারান্ত, মাজ্যা ইত্যাদি নিয়ে কথা বলেন। সম্প্রতি একটি শব্দ দেখলাম সেটি হচ্ছে লেবাঙ ফলা। লেবাঙ কি? লেজ অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে কিনা জানি না। যদি তা হয়েই থাকে লেবাঙ শব্দটি কতোটুকু মাননসই সেখানে? গুইয়ো লেজরে চাকমায় লেবাঙ 'ন। লেবাঙ শব্দটি কি সার্বজনীনভাবে লেজ বা লেশ অর্থ বহণ করে কি? নাকি বগলের মতো ঠিক রূপে তারা বলতে চেয়েছেন লেবাঙ এর মতো এই চাকমা বর্ণটি তার ব্যাখ্যা নেই। ধরণের বহু শব্দ দেখা যায় যে শব্দগুলি বুঝতে হলে/ চাকমা বর্ণগুলি শিখতে হলে অামার মতো অনেক জনকে স্কুলে যেতে হবে নুতনভাবে। অামার কথা হচ্ছে গবেষণা চলুক, লেখালেখি চলুক সবটাই চলুক এক সাথে। লেখালেখির উপর সময়ে এতো বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা দরকার নেই। শব্দ ভান্ডার যোগার করার কাজ অব্যাহত থাকুক। গবেষণা থাকুক অব্যাহত। একটি সময়ে সব পানি মিশে যাবে সাগরে। সে অপেক্ষায় থাকুন
টীকা : চাকমা বর্ণের উচ্চারণ বা চাকমা ভাষাটি চাকমা ভাষাতে থাকতে দিন, সহায়তা করুন। চাকমা ভাষা/বর্ণমালা উচ্চারণের আদলে রুপান্তরিত করা হতে বিরত থাকুন। নইলে ইতিহাসের পাতা ছাড় দিবেনা আপনাকে আমাকে

 মন্তব্য গুলো:-
Pragati Khisa কবি সুকান্তে কথায় বলি ক্ষুধার রাজ্য গদ্যময়। অামার কাছেও পৃথিবীটা তার বিপরীত নয়। অর্থাৎ অাজ সকালে অফিসে যাবার পূর্বকালে অামার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওয়ালে চাকমা সাহিত্য চাকমার চাকমাভাষা চিন্তা দুয়ের সমন্বয়ী চিন্তার সাধন সম্পর্কে একটি স্ট্যাটাস্ট প্রয়োগ করি। স্ট্যাটাস্টটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হবার পর পরই অনেক সুভিজ্ঞজন এর স্বপক্ষে সুচিন্তিত যুক্তিসংগতভাবে উত্তম মতামত তুলে ধরেছেন যা অামাকে প্রচন্ডভাবে উৎসাহিত করেছে।এ জন্য অামি সংশ্লিষ্ট সবাইকে শ্রদ্ধাভিনন্দন ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। কিন্তু অামার দুঃখ এই যে, ক্ষ

Injeb Changma পাত্তুরুতুরু দা, গম লাগিল। মর এক্কান কুজোলী দা, তমা সান দাঙর দাঙর অজল অজল চেলা কবি, সাহিত্যিকউনে চাঙমা ভাঝে ফেসবুক পত্তিক স্ট্যাটাস লিঘিলে আরআমা ভাচ্ছান অজল অভ সক্যে স্বগীয় নুয়োরামে সুগে থেবমনান শান্তি পেব
Pragati Khisa অজল চেলা কবি??? চরদে চরদে গাজ পাদা বাজ পাদা খেইপারিবং ' দা
Injeb Changma দা, কধা আন কুন্দি নিলে খবর পেলুঙ। খালিক মুই সেধক্যে গরি ভাবঙ।ইআন ভাবি পারচ, অতি ভক্তিয়ে চোরে লক্ষণ। ঝু ঝু। ইমে খেলুং দা।মুই কন জাদত জনম নিলুং, যে জাদর প্রমিত ভাচ নেই
Pragati Khisa হা হা হা দাদো মন বেজার পেলেদে নে?
Injeb Changma না দা, কধাআন এনে বেচ কলুঙ দা। সেনে ক্ষেমা চাঙর দা
Susamoy Chakma Injeb Changma what do you mean ; IMe/Eme
Injeb Changma মানে কি; ime /
স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনুবাদ করা হয়েছে

Mrittika Chakma আমা সিধু বৈয়াকরনি উইলিয়াম কেরী,রাজারাম মোহন, ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর,.মনিরুজ্জামান জনম লোয়ন চিদে নেই
Subash Chakma আরো জনম লদন স্যার বহুত। তুমি কিচ্ছু নয় আর স্যার....!
Susamoy Chakma janam lole koti ki ? @ Subash chakma.
Subash Chakma Susamoy Chakma দা, স্যার দাঘিরে পাট্টা দেদন আর সেনে হংগে
Susamoy Chakma Patta pebar dorkar neido, Chena bomonore chinode poida no lage .@Subash chakma
Subash Chakma je amattei problm dw da, because siyani keu na keu lalon gori etton, vach,hodha,rw bikriti
Pragati Khisa তারা দগত্যা আহচ্ছি পরি পায় গলজি পাদা নয় আরাঙ বিস্কুদর পাদা

Subash Chakma গম লাগিলো দা। লেবাঙ্ চাকমা মাজারার কোন চিহ্ন আছে বলে শুনিনাই জীবনে। সেটি শুনার পর বৈদ্য সমাজের কাছে বহুবার জানতে চেয়েছি যারা কিনা যুগ যুগ ধরে চাকমা হরফসমূহ বাঁচিয়ে রেখেছেসমন,তারাও চিনেন না। সুতরাং তাদেরও মতামত এটি কারোর নতুনভাবে ব্যক্তিগত সৃষ্টি
Pragati Khisa সুবাস দোঙ, অামি এক সময় একটি ছড়া খুব মজা করে অাবৃত্তি করতাম। তা হলো -পলনা পাগল দবনা পাগল সাধু বেশে, গুরু পাগলা মুচকি মুচকি হাঁসে, সাগারেত পাগালা অট্টাহাঁসি হাঁসে, সামাল দেবে কি সে? জাদ যাবে ভেসে( ছড়াকার অামি নয় প্রয়াত হর ভান্তে)
Subash Chakma অহ্য় অহ্য় দা
Shanti Moy Chakma ধন্যবাদ দা, দোল যুক্তি তুলি ধুরিলে
Pragati Khisa অাপনাকেও ধন্যবাদ দাদা
Gautamlal Chakma চাকমা সাহিত্য চর্চার ক্ষেত্রে- শব্দের মূল উৎস দেঘা অবশ্যই প্রয়োজনীয়তা আছে শব্দের উৎসমূল থেকে চাকমা ভাষায় কি ভাবে এসেছে এবং তার ব্যবহার হচ্ছে তা অবশ্যই দেখতে হবে পাপাপাশি ধ্বনি বানান রীতি খুব সহসাই করার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমি ব্যক্তি গত ভাবে মনে করি তবে এটা হলপ করে বলতে পারি আমি ভাষা বিশেষজ্ঞ নই বিষয়গুলো দেখার জন্য জন্য প্রয়োজন হয়ে পরেছে একটি এপেক্স বোডি
একজন সাধারণ পাঠক মাত্র তাই বিষয়ে বেশী কিছু বলা সম্ভব নয়
ধন্যবাদ জানাতে হয় কবি, লেখক প্রগতি খীসা মহাশয়কে এমন একটি গুরুত্বপূরণ বিষয় তুলে ধরার জন্য
Annesha Chakma যথার্থ আজু
Stalin Chakma ভালেদি থেলহ্ আজু। ঝু ঝু গজাঙরhttps://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/fac/1/16/2665.pnghttps://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/fac/1/16/2665.pnghttps://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/fac/1/16/2665.pnghttps://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/fac/1/16/2665.pnghttps://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/fac/1/16/2665.png
Bhante Prajnapal পাত্তুরুতুরু
Dangu Prakriti Changma জু' জু'জু' দা, ভজমা গম লাগিলো কধায়ান,
Dangu Prakriti Changma জু' জু'জু' দা, ভজমা গম লাগিলো কধায়ান,
Rita Chakma দাদা, প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এই কারনে যে,আমি কিছু কথা পরামর্শের আলোকে উত্থাপন করবো তাতে মনে কষ্ট নিবেন না দয়া করে।আমরা যারা নতুন লেখিয়ে তাদের অনেক ভুল- ত্রুটি থাকতেই পারে! এখানে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। আর যার যেখানে ভুল হচ্ছে,সেই পোস্টে মুরুব্বিগণ(যাঁরা চাঙমা ভাষা নিয়ে গবেষণা করছেন) সঙ্গে সঙ্গে সেই লেখাতে কমেন্ট করে ভুল ধরিয়ে দিয়ে সাহায্য করা উচিত বলে মনে করি। তাতে ভুর শুধরানো অনেক সহজ হতো।আমরা সকলেই ছোটবেলা থেকে বাংলা ভাষায় পড়েছি,সর্বোচ্চ ডিগ্রী অর্জন করেও অনেক সময় বাংলা ভাষায় লিখতে যেয়ে বানান ভুল লেখা,ভাষার মাধুর্যতা না জানা ইত্যাদি নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা হিসেবে অহরহ দেখি; যা রীতিমত হাস্যকর ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় বটে! আর হঠাৎ করে বলা হচ্ছে নিজ ভাষায় লিখুন! কোন নির্দশনা নেই,কোন ব্যাকরণ নেই, হঠাৎ মনে হলো যেভাবে বলি সেভাবেই লিখি না হয়।এভাবেই লিখছি সবাই।তবে, আমি অনেক মুরুব্বিদের কাছে মেনশন করে জিজ্ঞাসা করেছিলাম এরকম,- "আমরা মুখে যে শব্দটা যেভাবে বলি সেভাবে কেন লিখি না? "যেমন- "হধা" হাঙারা,হারু,হেবাং ইত্যাদি ""বর্ণটি কেন "" লিখতে হবে? দুঃখজনক ভাবে কেউ সদুত্তর দেইনি! তবে? আমরা কার কাছে যাবো? বিচারহীনতায় অন্যায় যেভাবে পার পেয়ে যায়,ঠিক সেভাবে মুরুব্বিগণের উদাসীনতা এবং কিছুটা অহংবোধ এজন্য দায়ী নয় কি????
Dhira Kumar প্রগতিবাবুকে ধন্যবাদ জানিয়ে সহমত জানাচ্ছি। এসঙ্গে।"চাকমা'' শব্দটি কখনো কখনো "চাঙমা'' লেখা হচ্ছে। এব্যাপারে আপনার মতামত কামনা করছি। সর্বাগ্রে আমার মতামত হচ্ছে, চাকমা-এর জায়গায় চাঙমা লিখে জটিলতায় যাওয়া হচ্ছে কিনা?
KiKo Dewan কধায়ান ভারী মর মনত পল্ল আজু।।চিত্তেই শেয়ার গরলুঙ।।
Ananda Prava Chakma ধন্যবাদ দা, গম লাগিল মর
Sultan Ahmed Sona বিতর্ক থাকবেই তারপরেও কাজ করতে হবে আপনাদের সাফল্য কামনা করি
Bhante Indrapal First of all , I would like to offer my hearty congratualation to the Chakma language's investigators . Thank you so much to all of you who are researching about of the Chakma characters , language and culture in now -a-days . Actually it gives me much pleasure really that the investigated on our mother tongue . I'm offering my virtuous merits and metta to all of you . I conclude my congratualatroy message with a prayer that that the research on Chakma language under its leadership will steadily develop into an oasis for enlightening Chakma cultural works for the most needy and will shine even more brightly as a beacon of intellect and understanding in the time to come already . I extend my best wishes to the fruitful reasearchs and great success of the Chakma characters , language and culture in the world . May all sentient beings , devas , nagas , Enemies and creditors from the past to the present Rejoice and share in this meritorious deed ~ Sadhu ! Sadhu ! Sadhu !
প্রথমত, আমি চাকমা ভাষার তদন্তকারীরা আমার আন্তরিক congratualation অফার করতে চাই আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ যারা চাকমা চরিত্র, ভাষা সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করছেন এখন--দিনে আসলে এটা আমাকে খুব আনন্দ দেয় সত্যিই যে আমাদের মা জিহ্বার উপর তদন্ত করে আমি আমার সৎ জবাবদিহি এবং metta আপনাদের সবাইকে অফার করছি আমি একটি প্রার্থনা নিয়ে আমার congratualatroy বার্তা উপসংহার সে যে, এর নেতৃত্বে চাকমা ভাষার উপর গবেষণা চাকমা চাকমা চাকমা চাকমা আসো পৃথিবীর চাকমা চরিত্র, ভাষা সংস্কৃতির দারুন reasearchs reasearchs দারুন আমার শুভ কামনা প্রসারিত করলাম সকল সচেতন, devas, নাগারা, শত্রু অতীত থেকে বর্তমান আনন্দ শেয়ার করুন এই মেধাবী কাজ ~ সাধু! সাধু! সাধু!

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...