বুধবার, ৪ মার্চ, ২০২০

সরকাররে চেই ন’ থেবং, আমি আমা কাম গরিবং: বাঘাইছড়ি আ লংগদু উপজেলাত তেম্মাঙ


বাঘাইছড়িত তেম্মাং
চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা ডেস্ক: ২০১০ সালত গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেচ সরকারে রাজ দাগি কোইয়ে- এ দেঝর ভাঝত্যাই এক্কান বাবদা আ এক্কান মানচিত্র পিয়ে। এ দেঝর বেক ভাষানি আমি রক্কে গরিবং। ২০১৪ সালত্তুন ধরি খামাক্কাই অন্য আদিবাসীউনত্যা মা ভাঝর বই প্রাইমারিত শেঘা অভ’। মাত্তর দুগ’ কধা ২০১৪ সাল এনেই নানান ছলনা দিয়্যা। নানান অনটনর কধা কোইয়ে। সক্যে আর রাজ দাগি কোই ২০১৫ সালত আদিবাসী চিজিউন আহ্’দত বই তুলি দি পারিবার। মাত্তর সিআনয়্য বানা মুয়ো কধা বাদে কিচ্ছু নয়। এ পর দি বঝর ভিদি যানার পর ২০১৭ সালত বই পেলাক।  মাত্তর দাঙর দুন্ধুগর কধা এজ’ আদিবাসী বই ইক্কুলত পড়া ন’ অহ্’য়।
এ দুগত্তুন সরান পেবাত্যাই চাঙমা সাহিত্য বাহ্ হিল চাগিদাঙ বাদেয়্য ঢাকাত চাঙমা লেঘা শিঘানা কোর্স চালে যার। যেন সরকার উদ্দেচ্ছোআানি পত্থম গত্তে উজু অহ্’য়। এ পোইদ্যানে গেল্লে ০৩ মার্চ ২০২০ ইংরেজি কাচালং সরকারি কলেচ আ ০৪ মার্চ ২০২০ ইংরেজীত লংগদু কলেজত দাঙর তেম্মাঙ অই যেল’ চাঙমা সাহিত্য বাহ্ সাবাঙ্গীউনর। তারা ২০১৯ সালত রাজ দাগি কলাক- ২০২০ সালত্তুন ধরি আদামে আদামে চাঙমা লেঘা কোর্স জুগল গরিবার। সে কধা পত্থম (বাস্তবায়ন) গরিবত্যাই তারা এ তেম্মাঙ ভিলি চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরা কমিতি জধানানু সুনানু ইনজেব চাঙমা চাঙমা সাহিত্য পত্রিকারে কোইয়ে। সরকার আঝা বোই ন’ থেই যে যিঙরি পারে কাম গরি যেবার চাঙমা সাহিত্য বাহ্ বেক সাবাঙ্গীউনে জুগল অই আঘন।
লংগদুত তেম্মাং
এ তেম্মাঙ খলাবোত নিজে ইনজেব চাঙমা আহ্’জিল অই কল- “মুই নিজরে কোচপাং। নিজরে যনি সত্যি সত্যি কোচপেলে দোল এক্কান আদাম সাজেবার সবন দেঘে। যে আদামত বেগে মা-ভাচ পারিবাক, চাংলা আ চাংলিশ ভাঝে ন’ মাদিবাক।” এ আঝা রাঘেই বেগে লেঙে লেঙে, ফোঃবে ফোঃবে অহ্’লেয়্য কাম গরি যেবার ইমে (প্রতিজ্ঞা) গরিলাক।

মঙ্গলবার, ৩ মার্চ, ২০২০

বাংলাদেশে অাদিবাসীদের মধ্যে প্রথম ইঞ্জিনীয়ার মিঃ পুলিন চন্দ্র দেওয়ান এর সংক্ষিপ্ত জীবনপুঞ্জিঃ ধীমান খীসা



পুলিন চন্দ্র দেওয়ান ১৯১১ সালের জানুয়ারী মাসে বর্তমান খাগড়াছড়ি জেলার সদর উপজেলাধীন খবংপড়িয়া (খবংপুজ্যা) গ্রামে 'লারমা গোজা পিড়েভাঙা গুত্তি'(চাকমাদের গোত্র)র এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম ছিলো উগ্রমনি দেওয়ান ও মায়ের নাম জুরপুদি দেওয়ান। তিনি অামার পিতামহ গগন চন্দ্র খীসার অাপন জ্যাঠাতো ভাই। তিনভাই ও চার বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার কনিষ্ঠ। তাঁর শৈশব ও কৈশোর কেটেছে খবংপড়িয়ার নির্মল প্রকৃতি ও অালো বাতাসের সান্নিধ্যে। খুব অল্প বয়সেই তিনি পিতৃহারা হন। বাবা মারা গেলে বড় ভাই রমেশ চন্দ্র দেওয়ান ও বিমল চন্দ্র দেওয়ানের উপর তাঁর লেখাপড়ার দ্বায়িত্বভার ন্যস্ত হয়। ছোটকাল থেকেই তিনি অত্যন্ত মেধাবী ও কঠোর পরিশ্রমী ছিলেন এবং মনে সবসময় উচ্চাশা পোষন করতেন। তাইতো বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা ও শত প্রতিকুলতার মাঝেও তিনি তাঁর লক্ষ্য থেকে বিচলিত হননি। তাঁদের সময়ে রাজন্যবর্গ ও সামন্তপ্রভূদের প্রভাব এতই প্রকট ছিলো যে, তৎকালীন সময়ে সাধারন চাকমাদের উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করা সহজসাধ্য ছিলোনা। সেরকম প্রতিকুল পরিবেশেও সমস্ত প্রতিবন্ধকতাকে ডিঙিয়ে তিনি সাফল্য ছিনিয়ে এনেছিলেন এবং অাদিবাসীদের মধ্যে সর্বপ্রথম ইঞ্জিনীয়ার হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন।
শিক্ষাজীবনঃ
অদম্য মেধাবী এ ব্যক্তিটির শিক্ষাজীবন শুরু হয় Khabong Parya Lower Primary School (বর্তমানে খবংপড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়)এ। সেখানে ২য় শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর খাগড়াছড়ি অাপার প্রাইমারী স্কুলে(বর্তমানে খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়) ভর্তি হন। উল্লেখ্য যে, তৎকালীন সময়ে Lower Primary School(L.P.School)গুলোতে ১ম ও ২য় শ্রেণি, Uper Primary School(U.P.School)গুলোতে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণি এবং Middle English School (M. E. School)গুলোতে ৫ম ও ৬ষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত চালু ছিলো। খাগড়াছড়ি অাপার প্রাইমারী স্কুলে ৪র্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর তিনি বর্তমান রাঙ্গামাটি জেলাধীন নানিয়ার চর উপজেলার অন্তর্গত বুড়িঘাট মৌজার মহাপ্রুম মিডল ইংলিশ স্কুলে ভর্তি হন এবং সেখানে ৬ষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন। অতপর উচ্চ শিক্ষার্থে তিনি রাঙ্গামাটি হাইয়ার ইংলিশ স্কুলে(বর্তমানে রাঙ্গামাটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়) চলে যান এবং সেখান থেকে তৎকালীন কলকাতা বোর্ডের অধীনে ১৯৩১ সালে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন (ম্যাট্রিক) পাশ করেন। ম্যাট্রিক পাশের পর তিনি ঢাকার অাহসান উল্লাহ ইঞ্জিনীয়ারিং ইনষ্টিটিউটে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে সিভিল ইঞ্জিনীযারিংএ কৃতিত্ব সহকারে ডিপ্লোমা পাশ করেন। তৎকালীন সময়ে এ প্রতিষ্ঠানটি বাংলা, অাসাম ও উড়িষ্যায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনীয়ারিং পড়ার জন্য একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে খুবই প্রসিদ্ধ ছিলো।
কর্মজীবনঃ

প্রথম ইঞ্জিনীয়ার মিঃ পুলিন চন্দ্র দেওয়ান
১৯৩৩ সালে পার্বত্য চট্টগাম জেলায় প্রথম ডিস্ট্রিক্ট ইঞ্জিনীয়ার পদে নিযুক্ত হন। পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে এ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনীয়ার ও ১৯৫৮ সালে এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনীয়ার হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। দীর্ঘ অনেক বছর সফলতার সাথে সরকারি দ্বায়িত্ব পালনের পর ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে চাকুরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
পারিবারিক জীবনঃ
তিনি কাচালং ঘনমোর মৌজার স্বনামধন্য হেডম্যান শশী মোহন দেওয়ানের জৈষ্ঠ কণ্যা নিরুপমা দেওয়ানের সাথে বিবাহ বন্ধনে অাবদ্ধ হন। তাঁদের ঔরসে তিন পুত্র ও ছয় কণ্যা সন্তানের জন্ম হয়। চাকুরিকালীন সময়ে রাঙ্গামাটিতে অবস্থানের কারনে তিনি সেখানে স্থায়ীভাবে বসতি করেন এবং ১৯৮৬ সালের ২রা জুন রাঙ্গামাটির নিজ বাসভবনে ৭৫ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
তাঁর চেষ্টা, অধ্যবসায়, লেখাপড়ার প্রতি গভীর অাগ্রহের কারনে তিনি বাংলাদেশে অাদিবাসীদের মধ্যে সর্বপ্রথম ইঞ্জিনীয়ার হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। খবংপড়িয়ার মাটির সন্তান হিসেবে তাঁকে নিয়ে অামরা(খবংপড়িয়াবাসীরা) এখনো গর্ব বোধ করি।

পাহাড়ীকা - অপুর বিকাশ চাঙমা

পাহাড়ীকা চাঙমা বানা এক্কান নাঙ নয়, নয় এক্কো মিলে আ এক্কো মা। তে এক্কো সমাচ ভালেদি কাম্মো। যে কামর বলে বাজি আঘে মানচ্চোর মুয়ে মুয়ে, থেব’ যুগে যুগে, কালে কালে। জেধক দিন সং হিল চাদিগাঙ থেব’, থেব’ এ দেঝর সরা গাঙ। জেধক্যে গরি ফুল পিবির পিবির মিদে মিদে বোইয়েরত দুলি দুলি থান, রেদো আগাজত তারাউন জলন। পুগ আগাজত পূন্নিমা জুনান পহ্র সিদিব, সিদিব’ পুগ’ সে রাঙা বেলান।

কন্না সে পাহাড়ীকা: চাঙমা সার্কেল মিঙিনি গাঙত এক্কান দোল ভরন পিরোন আদাম যে আদামান দেঘিলে পূন্নিমা জুনান লাজে মু ফেরায়। অজল নিজ’ মোন-মুড় বুক সিরি হ্ঙো বেঙা গরি বেই যিয়ে সে চংড়াছড়ি গাঙ পারত সিগোন এক্কো ভিদেত ১৯৮১ খ্রি. ২৩ সেপ্টেম্বর পাহাড়ীকা চাঙমা জনম অহ্’য় ২৯ নং ছোট মেরুং মুইজ’ হেডম্যান স্বগীয় সুনানু সুশীল জীবন চাঙমা আ সুনানু মেরুনী বালা চাঙমার দোল কোচপানা এক্কান সংসারত। কনসুচুক্যা দিন মাধান নিজ’ ঘরপাদা জাগা ফেলে ১৯৮৬ সালত ভারদত শরনার্থী জীংকানিত দাঙর-দিঙর অই ১৯৯৭ সালত নিজ’ আদামত ফিরি এজন। তারা দি ভেই, দি বোনর সেরে দি’ জনর তলেদি পাহাড়ীকা চাঙমা। লেঘাপরা জীংকানি থুম গরি ২০০৩ সালত আসার মাচ বাজেই ছড়া আদামত সুনানু তরুনী কুমার চাঙমা আ সুনানু বিজয় শোভা চাঙমা বেগ’ দাঙর পুঅ ইনজেব চাঙমার ঘরনি ইজেবে এজে।
পাহাড়ীকা চাঙমা চিগোনত্তুন ধরি কাম্মো। কন’ কাম তার আগাথ্যা নয়। ভারদত তা’ বর ভেই সুনানু রাইটার চাঙমা ইরুক হেডম্যান লেঘাপরা থানাকিজে পরি গেলে পাহাড়ীকা চাঙমা খাদি, কজাল (ঝলা) বুনি বিজি লেঘাপরা খরচ তা বাপরে বল দিদ’। আ নিজ’ লেঘাপরা খরচ থুবেদ’। মানচ্চোলই কন’ দিন কোল ন’ বাজায়। নিজর খুহ্’তি অহ্’লেয়্য কন’ সুয়োল ন’ গরিদ’। তা বাবা হেডম্যান ইজেবে তারা ঘরত গ’ গ’ মানুচ এজন। কধ জেলে ফা আগুন ন’ মরে। তার বর বোন ভেই থেলেয়্য কন’ পিজুম নেই গরি ভাত রানি লোবিয়ত গত্তে তার কন’ বিরিং বারাং নেই। সেনে তার এ গুন কারণে তারে বেক্কুনে চিজি দাগন। তার গুর ভেই টুয়েন চাঙমা মরানা সং বেহ্ ন’ দাগি চিজি দাগি জিয়ে।

১৭ বঝর সংসার: সুনানু ইনজেব চাঙমার সুনানু  পাহাড়ীকা চাঙমা জধন অহ্’য় ২০০৩ সালর আসার মাচ। এক্কা কধা ন’ কলে ন’ অহ্য়- ১৯৯৪ সালত ভারদত্তুন যক্যে পাহাড়ীকা চাঙমা নিজ’ ঘরপাদা জাগাত বেড়া এল’ সক্যে ইনজেব চাঙমালোই পত্থম দেঘা। এ দেঘা তারা দাঙর এক্কো ইধোত গাদে রাঘেবার দিন অভ’ তারা কন’ দিন ভাবি ন’ পারন। দি’ জনে এক সমারে জালা লাগেয়্যন। যনিও ইনজেব চাঙমা জালা লাগে ন’ জানে। ১৯৯৭ সালত ভারদ’ শরনার্থীউন আমনর ঘরপাদা সাগিনত বেক্কুন ফিরি এজন। সক্যে হ্ডেম্যান্নেরে গজি লবাত্তে তা মুউজ’ মানুচ্ছুন মেরং প্রাইমারি ইক্কুলত থুব অলাক। তারে দুলে দগরে গজি ললাক। সে সভাবোত ইনজেব চাঙমা এল’। সিয়োত তারা দি খেপ দেঘা। এ পর ১৯৯৮ সালত চংড়াছড়ি বরাদমত “ভিক্ষারি ছেলে” যাত্রা দিলাক। সক্যে পাহাড়ীকা চাঙমা খাগাড়াছড়িত লেঘা পড়া গরিদ’। ঘরত কি এক্কান গরজে এলে তেয়্য যাত্রা চা গেলে ইনজেব চাঙমালোই দেঘা। ইক্যে গরি তারা দি’ জনে একজনে আর একজনর কায় গেলাক। মাত্তর তারা ভাঙি কোই ন’ পারন- “মনর কোচপানা কধা।” বানা ভাবে বুঝা যায় একজনে আর’ একজনরে ন’ দেঘিলে থেই ন’ পারন। চোগত্তুন আহ্’জি যেলে তগা তুগি গরন। এক দিনে ইনজেব চাঙমা পাহাড়ীকারে চিদি লেঘিল’। সিত্তুন ধরি তারার কোচপানা কধা মুয়েদি কোই ন’ পারিলেয়্য চিদি দি দি গরিদাক। পরে সমাজ্যা ঘরত বেড়েম্মো গরি পাহাড়ীকা চাঙমা ইনজেব চাঙমা দাগিদু বেড়া এজে। এ পদত সমাজর মানু”উন ভারি সজাক। পরে বেগে খবর পেলাক তারা দি জনর কোচপানা কধা। তারা ঘরর মানুচ্চুন ন’ চান ইনজেব চাঙমালোই তার জধন ওক। সিত্তুন ধরি কন’ বেইল সুক নেই পাহাড়ীকা চাঙমার। পত্তিক বেইল ভাত খাদে ইনজেবরে লালি মারিদাক। সিআনি তার সহ্য ন’ অহ্’য়। ধারা ধারা চোগ’পানি লোই এক দিনে ইনজেবরে চিদি লেঘিল’- “পরান, তুই যনি মরে সত্যি সত্যি কোচপাচ মত্তুন দুরত যা। খামাক্কাই পরান, তুই খবর পাচ এ কধাআন ম’ মুয়োত্তুন ন’ এজে। ত্যুঅ কোই পাঙর। লেঘদে আহ্’ত গিরগিরাই। ত্যুঅ লেঘি পাঙর। আঝা গরঙ মর মঙ্গল তবনা গরিবে।
তা ১ বঝর পরে লেঘিল- “পরান, তুই মরে দুরত নেযা। ত’ ছারা মুই সুগি অই ন’ পারিম। বিশ্চেস গর পরান, তরে দুরত যেবার কোইয়ং সিত্তুন ধরি কন রেত ঘুম নেই গরি তোড়ে দুঙর। মরে যুনি সত্যি সত্যি কোচপাচ মরে বাজা পরান। ত’ ভাঙা ঘরত থেলেও মর স্বর্গ। না অহ্’ ম’ মরা মুআন দেঘিবে।”  ..........................................................................................................................................
[থুম ন’ অহ্’য়। ইবে এক্কো উপন্যাস। লেঘিয়্যাবো আঝা গরের ২০২১ সাল ফেব্রুয়ারিত ফগদাঙ অভ।]

শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

আর ১৫ বঝর ৫ মাচ ১৯ দিন পর ঢাকাত চাঙমা লেঘা শিঘিয়্যা পরবোয়াউনরে সার্টিফিকেট দিয়্যা অহ্’ল




২০০৪ সাল, সেপ্টেম্বর ৭ তারিক চাঙমা সাহিত্য বাহ্ উদ্যোগে ঢাকা ট্রাইব্যাল হোস্টেলত চাঙমা লেঘা কোর্স ফাংফগদাঙ গচ্ছে সক্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম উপমন্ত্রী সুনানু মণিসবন দেবান। তা সমারে আহ্’জিল এল’ আদিবাসী লেখক সঞ্জীব দ্রং দাঘি। যা বেক আদিবাসীউনর এক্কান দাঙর চেদন এই যায়।
নানান অনটনে আর ঢাকাত চাঙমা লেঘাশিঘানা কোর্স গরা ন’ অহ্’য়। গেল্লে ২১ জুলাই ২০২০ সালত জুম্ম কালচারাল একাডেমিত চাঙমা সাহিত্য বাহ্ উদ্যোগে তিন মাজ্যা চাঙমা লেঘা শিঘানা কোর্স ফাংগদাঙ গরানা ১৫ বঝর ৫ মাচ ১৯ দিন পর আর’ ঢাকাত চাঙমা লেঘা শিঘিয়্যা পরবোয়াউনরে সার্টিফিকেট ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ সাল এক সিজি কেনত সার্টিফিকেট দিয়্যা অইয়ে।
চাঙমা কালচারাল একাডেমি ভবনত এ কেজ্জোআন গরা অইয়ে। কেজ্জোআনর পত্থম ত্রিপিটক পাঠ গচ্ছে সুনানু রিটন চাঙমাদাঘি। আ চাঙমা সাহিত্য বাহ্ যার অবদানে পিত্তিমীত সিদি পচ্ছে সে স্বগীয় পাহাড়ীকা চাঙমারে ইধোত তুলি ১ মিনিট অলর গরি তানার পর চাঙমা সাহিত্য বাহ্ ফাংফগদাঙ গীত শুনা অইয়ে।
এ খলাবোত খলানানু সুনানু মোহন চাঙমা(সাত্থুয়া, ওমর আলী ইক্কুল এন্ড কলেচ), সুনানু স্মৃতি বিকাশ চাঙমার খলা পজ্জনীয়ে পাত্তুরুতুরু কধগী সানানু তপন চাঙমাদাঘি।

এ খলাবোত নকবাচ্যা গরবা এল’ চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরা কমিতি জধানানু সুনানু ইনজেব চাঙমা, মুলুক গরবা এলাক চাঙমা সাহিত্য বাহ্’র গরা কমিতি দাঙর কাবিদ্যাঙ সুনানু সম্ভুমিত্র চাঙমা, সুনানু রতন বিজয় চাঙমা, সুনানু দিলীপ চাঙমা আ মঞ্জুমিত্র চাঙমাদাঘি।
কধগীউনে কলাক- “এক্কো জাত পিত্তিমীত বুগত থিগী থেবার চেলে ভাচ আ অঝাপাত শিঘানা খামাক্কাই সাতকাম। তারা আঝা রাঘেই অহ্’লাক মুজুঙর দিনতয়্য নিআহ্’লচি গরি কাম গরিবার।




মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

দূঃখ- 𑄌𑄋𑄴𑄟 𑄛𑄳𑄢𑄧𑄉𑄴𑄉 𑄖𑄛𑄧𑄥𑄴

কানাডার সর্বচ্চো বিচারালয় দেখতে গিয়েছিলাম আজকে দেশের রাজধানীতে । সেই এক অনুভূতি নিয়ে ঘরে ফিরলাম। কাজের জন্য দুতাবাসে গেছিলাম। ঘরে ঢুকতেই এক ছোট বোনের বার্তায় জানলাম , আমার অন্যতম সহযোদ্ধার ( ইনজেব দা) দুঃখজনক খবর। বড় ক্ষতি হয়ে গেল তার যা আর ফিরে পাওয়ার নয়! বাস্তবতা মেনে নিতে হবে সবাইকে। আমরা সবাই এই পথের পথিক। দূঃখ!

সবকিছু পেছনে ফেলে রেখে শুরু হোক অবিরাম পথচলা - Pragati Khisa (14 ফেব্রুয়ারি, 8:10 AM-এ ·)

সকল অানন্দোজ্জ্বল সৃষ্টি বিলয়ধর্মী
তাই অপ্রমত্ত হও।
ওঠো, জাগো।
তোমার মনের অন্ধ বিবরে জ্বেলে রাখা
কামনা চেরাগ নিভে দাও

প্রজ্জ্বলিত করো প্রজ্ঞার দীপাবলি।
মানব জাতির কাছে এটাই তথাগত শাস্তার অন্তিম শিক্ষা।

অতএব, অামাদের কাছে কারোর জীবনপাতে কোন অশ্রুপাত নেই। তবুও মাঝে মধ্যে এমন কারো কারো মৃত্যু ঘটে তাতে শুধু অশ্রুপাত নয়, তার প্রজন্মের হৃদয়াকাশে ঘটে যায় বিনামেঘে বজ্রপাত।চাঙমা সাহিত্য বাহ্ কর্ণধার স্নেহভাজন শ্রী ইনজেব চাকমা চারু'র সহধর্মীনি পাহাড়ীকা চাকমার অকাল জীবনপাত তারই প্রোজ্জ্বল উপমা।
স্নেহভাজন ইনজেব চাকমা'কে অামরা যখন বলি-বিশ্বজুড়ে চলছে মিছিল, অালোর মিছিল, স্বজাতির ভাষা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতির অাবাহন সৃষ্টির মিছিল, চলছে অধিকার অাদায়ের বজ্রকন্ঠে চিৎকার, কেওক্রাডং হতে অঝলচুগ পর্যন্ত যে মূহুর্তে চলছে অঝাপাতের মিছিল, অামরা যখন বলি এগিয়ে যাও ইনজেব ভাইয়া অারো সম্মূখে এমনতর সময়ে তার প্রাণ শক্তির মূলস্রোতধারা নিভে যাওয়া সত্যিই বেদনার। তবুও অাশায় বুক বাঁধি এই বলে যে, প্রিয় ইনজেবকে যে কিনা অপ্রমত্ত ভালোবাসা বিলিয়ে দিয়ে তিলে তিলে ইমারতের মতো করে গড়ে তুলেছে তার পবিত্র মরদেহের পুষ্পিত কফিন অামাদের কাছে একদীপ্ত প্রত্যয়ের অঙ্গীকার। তার সমস্ত কফিন ভরে ওঠুক ফুলে ফুলে অার চাঙমা সাহিত্য বাহ্ পতাকার চাদরে মোড়ানো হয়ে ওঠুক পূরোটা কফিন।
মানুষ জানুক, দেখুক অার অনুধাবণ করুক একজন সহধর্মীনি স্বামীকে কতটা যোগাতে পারে প্রাণশক্তি?
সুপ্রিয় ইনজেব মনের অপূর্ণ অাকাংখার দহন বুকে জ্বেলে রেখে অারো এগিয়ে যাও সম্মূখে। থেমে যাওয়া নয়, সবকিছু পেছনে ফেলে রেখে শুরু হোক অবিরাম পথচলা। পরপারে তুমি ভালো থেকো অনেক অনেক বেশি।
১৪-০২-২০২০

ইনজেব দার কাছে ফাগুনের চিঠি:Pragya Alo Taluckder 14 ফেব্রুয়ারি, 9:28 AM-এ ·

ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনদের একটু স্পেশালভাবে ভালোবাসা প্রকাশ করা হয়। এই দিনটি হয়তো হাজারো কর্মব্যস্ততার মাঝে একদিনের জন্য হলেও প্রিয়জনদের নিয়ে চিন্তা করার একটি দিন। কিন্তুু সে দিনটি যদি হয় প্রিয়জন হারানোর একটি দিন তখন সেটা কেমন বেদনার তা আমার প্রকাশ করার কোন ভাষা নেই!
ইনজেব দা আপনাকে কতদিন ধরে চিনি তা হয়তো কম কিন্তু যতদিন ধরে চিনি তাতে আপনার প্রতি ভালোবাসাটা অনেক আর অনেক। আজকের এইদিনে আপনার হারিয়ে যাওয়া প্রিয় মানুষটিকে হয়তো চিনিনা এখনো কিন্তু আপনার চির বৈশিষ্টের গুণে আমি জানি উনি কেমন হবেন। আর উনার প্রতি আপনার ভালোবাসাটাও।
আপনার কষ্টের ভাগ হয়তো নেওয়া যাবেনা। অন্যদিকে আপনার এখানে এসে আপনার প্রতি আমার ভালোবাসা প্রকাশের যে সুযোগ সেটাতেও আমি অংশগ্রহণে ব্যর্থ! তাই এখান থেকেই আমার সমবেদনা জানানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারলামনা। তার জন্য আমি খুবই দুঃখিত।
আপনি জানেন পৃথিবীর কোন কিছুই স্থায়ী নয়।কি ফুল কি পশু কি মানুষ! আমরা এই পৃথিবীতে শুধু নিজের কর্মের দ্বারাই নিজেদের চালিত রাখি। আর এটি এমন যে তার জন্য কাউকে ধরেও রাখতে পারিনা কিংবা সঙ্গেও নিতে পারিনা! আমরা ক্ষণিকের জন্য এই পৃথিবীতে এসে দুঃখের সাথে যুদ্ধ করতে থাকি। অনেকেই ভুলে যাই আমার কি করা উচিত! আর বাস্তবতাকে আমরা মেনে নিতে পারিনা, এখানেই আমাদের পরাজয়। শুধু আশার কথা হলো আমরা কিছুদিন পরে হলেও সেই করুণ কালো অধ্যায়কে ছুঁড়ে ফেলে দিতে সক্ষম হই। আর নতুন করে স্বপ্ন বানতে পারি আপন গতিতে।
আমি জানে আপনার স্বপ্ন কি। আর এও জানি আপনার স্বপ্নের সাথে আমাকেও গেঁথে ফেলেছেন। কারণ এই স্বপ্ন যে শুধু একজনের নয়! পৃথিবীর প্রতিটি শোষিত জাতির এমন স্বপ্ন থাকে যা হয়তো প্রায় ঘুমন্ত। আপনি আমাদের মাঝে সে ঘুমন্ত স্বপ্নকে জাগিয়ে তুলেছেন। হ্যাঁ, তাই আজ আমরা আমাদের মাতৃভাষায় লেখালিখি করতে জানি। এটা আমাদের অন্য কারোর সাথে যুদ্ধ নয়! যুদ্ধটা বরং আমাদের নিজেদের সাথেই। তাই আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতি ধরে রাখার এই যুদ্ধে আবারো আপনাকে খুব তাড়াতাড়ি ফিরে পাবো এই প্রত্যাশা রাখি।
পরিশেষে ভাবির আত্মার সৎগতি কামনা রইল। ভালো থাকুন আপনি, ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল প্রাণী।
★★ সাধু সাধু সাধু ★★

সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

তোমার মত বড়ভাই পেয়ে সত্যি অনেক অনেক গর্বিত আমি- সোহেল চাঙমা

পৃথিবীতে খুবই কম মানুষ আছে যারা সমাজের জন্য নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করতে পারে। কিন্তু যারা সমাজের জন্য কাজ নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে তাদের নামও মানুষের হৃদয়ে শতাব্দী থেকে শতাব্দী পরও থেকে যায়।
দাদা,তুমিও নিজের পরিবারে অনেক কিছু অভাব থাকলেও সমাজকে কোনোদিন সেই অভাবে থাকতে দাওনি।সেই ছোটকাল থেকে দেখে আসছি কিভাবে সমাজের জন্য কাজ করে চলতেছ।জুম্মদের অস্তিত্ব রক্ষা করার জন্য একদিনতো নিজের জীবনকেও বিলিয়ে দিতে বসেছিলে।হয়ত ভগবানের অশেষ কৃপায় সেই মৃত্যুর দরজা থেকে রক্ষা পেয়েছিল।কিন্তু মৃত্যুর দরজার থেকেও বেঁচে গিয়েও অনেক বছর পরিবারকে ছেড়ে থাকতে হয়েছিল অনেক কষ্টে। এখনো তুমি বসে নেই।নিজের জুম্ম জাতের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও অস্তিত্ব রক্ষা করার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে চলতেছ।
তোমার একটা দিন যায়নি মনে হয় পরিবারের যেকোনো সদস্য থেকে বকা না খেয়ে।বিশেষ করে মা। মা'তো প্রতিনিয়ত বলত যে(পোবু ভালেদ ন অব আার,পর বালেত্তি)এই পুত্র টা জীবনে উন্নতি করতে পারবেনা শুধু অন্যর জন্যে।আরও বলত মানুষের কাজ করে কি লাভ এদিকে নাতনিগুলো ভালোভাবে পড়তে পারছেনা।আরও অনেক কিছু।কিন্তু এটাও সত্যি যে,এই পৃথিবীতে খুবই কম মা-বাবা আছে যারা চায় নিজের ছেলে-মেয়েরা সমাজের জন্য কাজ করুক,সংগ্রামী হোক, বিপ্লব করুক।
এটা কোনোদিন আশা করিনি তোমার জীবনে এরকম অবস্হা পরতে হবে।আাজকে ভাবী(বুজি) যে আমাদের ছেড়ে চলে গেছে এটা কিন্তু পরিবারের যেকোনো সদস্য থেকে তোমাকে বেশি প্রিয়জন হারনোর আগুনে জ্বলতে হবে।কিছুওতো করার ছিলনা।আসলে জীবনে চলতে গেলে সব কিছু স্বাদ গ্রহন করতে হয়।প্রিয়জন পাওয়ার আনন্দ,হারানো শোক সবকিছু।এগুলা সারা আসলে জীবন অপূর্ণ মনে হয়।তবুও এই হারানোতা কিন্তু ব্যাতিক্রম।
কিন্তু ভাবীও(বুজি) তো তোমাকে অনেক সাহাযা করেছে তোমার এই সমাজকে সাহায্য করার ব্যাপারে। আামার মনে হয় কোনোদিন তোমার এই কাজে বাধা সৃষ্টি করেনি।তুমি সাংসারিক কাজে উদাসীন হলেও ভাবী(বুজি)তোমার যে একটা মেয়ে আর একটা ছেলে তাদেরকে কোনোদিন অভাবে থাকতে দেয়নি।টাকা না থাকলে অন্যর কাছে দৈনিক কাজ করে পরিবারের খরচ,ছেলে-মেয়েদের পড়াশুনা খরচ জুগিয়েছে।এগুলো কি কম!


ভবিষ্যৎ অনেক অন্ধকার। জোনাকি রাও আলো দেখাচ্ছেনা আমাদের।তবুও আমরা চলেছি গুতিকয়েক মানুষের অবদান নিয়ে।যাদের অবদানে আজকে আমি নিজেকে জুম্ম বলে পরিচয় দিতে পারতেছি সারা পৃথিবীর মধ্যে।
আমি মনে করি তুমিও শোক ভুলে আরও বেশি সমাজের জন্য কাজ করে যেতে পারবা।
সবকিছু অন্ধকার হলেও একদিন এই অন্ধকার থেকে আলো ছিনিয়ে আানতে হবে।ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পৃথিবীতে টিকে থাকার মত আলো জুগিয়ে যেতে হবে।
যেহেতু আমাদের মা-বাবা চাকরি করেনা তাই একটু অভাব দিয়ে বড় হয়েছি।জীবনের সবকিছু অভাব পেয়েছি।কিন্তু একটা জিনিষের অভাব মনে হয় কোনোদিন পায়নি,তা হচ্ছে বইয়ের অভাব।জীবনকে যখন থেকে বুঝতে পেরেছি, জীবনকে জানতে চেষ্টা করেছি।এই অভাবটা পেলে হয়ত আজকে আমিও এই জায়গায় আসতে পারতাম না।
ভাবী মরেও মরেনি সে বেঁচে থাকবে তোমার কাজের মাধ্যমে। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য তুৃমি যে অবদান রেখে যাচ্ছ একদিন সত্যি ভাবীকেও পাওয়া যাবে সেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্য।এই অবদান প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম মনে রাখবে।
দিনশেষে,
তোমার মত বড়ভাই পেয়ে সত্যি অনেক অনেক গর্বিত আমি।





বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

“এয’ নিজ’ দাবে, নিজ’ গরজে মা ভাচ, অঝাপাত শিঘি”

ইরুক বিচ্চায়ন ইন্টারনেদর যুগত পিত্তিমিত্তুন বহুত ভাচ আ ওক্কোর লুগি জাদন্নোই। আমার চাঙমা লেঘা আ ভাচ্চানয়্য চচ্চা ন’ থানার লুগি যেবার অক্ত। ১৮ বঝর আগে ২০০০ সালত পল্যা জানুয়ারীত এক ঝাক ভার্সিটি, মেডিকেল আ ইঞ্জিনিয়ারিঙত পোর্বায়া লগে মিলিনে চাঙমা সাহিত্যর পহ্’র ছদক চাঙমাউন ইদু আ পিত্তিমি ইদু ছিদিনে চাঙমা সাহিত্যরে বিচ্চসাহিত্য ইজেবে থিদব্বরী গরিবার অতালিয়ে ধারচ লোইনে “চাঙমা সাহিত্য বা” নাঙে এ Linguistic জধাবো বানা অয়ে। আমার আর’ লক্য আ উদ্দিচ্য অলদে, চাঙমা একাডেমি থিদব্বর গরানা, চাঙমা সাহিত্যিকউনরে মান গজানা, অজল অজল গবেসনা গরানা। ইয়ানি এক্কান রুটিনর কাম ইজেবে আমি ২০০৪ সালত্তুন ধরি এয’ সং চাঙমা লেঘা শিঘানা কোর্স চালে যের। ২০১৮ খ্রি. সং আমি ২৬৪২ জনওে চাঙমা লেঘা শেঘেলং। এচ্যে যারা হিল চাদিগাঙর বারে আঘন তারা হিলচাদিগাঙত্তুন দুরত থাগত্তে থাগত্তে মানুচ্ছুন কধ’ গেলে জাদর ভাচ, ওক্কোর আ সাহিত্যিত্তুনয়্য ফারক অই যাদন্দোই। অক্তে অক্তে বহুজনরে দেঘা যায়দে, নিজ’ মা ভাচ চাঙমা ভাচ্ছানয়্য পরি ফেলাদন। আরেককিত্তেন্দি, মিজোরাম সি.এ.ডি.সি- এ বাংলা ওক্কোর তুলি দিয়্যা, অরুনাচলর চাঙমাউনে বাংলা ওক্কোর মাদেই ন’ জানন আ তিবিরে চাঙমাউনেয়্য বাংলা ওক্কোর তুলি দেদন। তারা বানা চাঙমা ওক্কোর, চাঙমা লেঘা জানন, লেঘন আন্তজার্তিক ভাচ ইজেবে ইংজেজিয়্য জানন। ইক্যে আমি চাঙমা অইনে চাঙমা লেঘা ন’ পাল্লে লারে গরি আমা জাদর দাঙর কত্তা মিজোরাম, অরুনাচল আ তিবিরে চাঙমাউন্দোই ফারক অই যেবংগোই। সং সং চাঙমা অইনে আমি কার’ কধা ন’ বুঝিবং। যিক্যে গরি মিয়ানমার’ চাঙমাউন্দোই কধা কোই কি গল্লে বুঝা বুঝি ন’ অই। কারন আমি এব’ বাংলা ওক্কোরলোই লুদুপুদ আঘি। চাঙমা ওক্কোর, চাঙমা লেঘা ন’ পাচ্যগরি আমা পুয়ো/ঝিউনে কেনে জাদর দাঙর কত্তা অরুনাচল, মিজোরম, তিবিরে, বিহার, কক্সবাজার আ আরাকানর চাঙমাউন্দোই কুদুম্ব রাঘেবাক? এধক্যে গরি আমি তারাল্লোই লারে লারে গরি চাঙমা লেঘা শেঘানা অলিবর কারনে আমি ফারক অই যেবংগোই। আর এক্কান দাঙর কধা অলদে ইক্যে বাংলা ক্লাশ টুত সং মা ভাঝর বই দিল। দুগর কধা অলদে আমি সে বইয়্যন পড়ে ন’ পারির। মাত্তর আমি “চাঙমা সাহিত্য বাহ্’র কাম্মোউনে সিআনি অবার দিদং ন’ চেই। সেনে আমি দিঘীনালা, মালছড়ি, পানছড়ি চাগালাত মা-ভাঝর বই পড়েবাত্তে আমি সাত্থুয়া জুগোল গজ্জেই। আমি চেই জাদ’ ভেই বোনুনে ভিন চাগালাত বা যে যিদু থায় জাদ’ লেঘা চাঙমা লেঘা পাত্তোক। আমি তারারে শেঘেবং। আ সেত্তেই এ জুগলনা।
আমার এ চাঙমা সাহিত্য বাহ্ বোত আঘন তারা যে যেঙরি পারন চাঙমা লেঘা শেঘে যাদন।চাঙমা সাহিত্য পহ্’র সিদি দেদন হিলাহিলিত, ঘনাঘনিত লুমে দি যাদন।
আঝা রং তুমি বেগে খবর প’ আগেদি ঢাকাত্তুন চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা নাঙে এক্কো চাঙমা ওক্কোর, ভাচ আ সাহিত্য বিসয়ক ম্যাগাজিন ছাবা অয়। ইক্যে দিঘীনালাত্তুন ধারাদিঘলী গরি ছাবা অয়। আমি চাঙমা সাহিত্য বাহ্’ তপ্পেত্তুন সে চাঙমা সাহিত্য পত্রিকাবো ফগদাঙ গরি আ হিলচাদিগাঙরর কনাকনি, ঘনাঘনিত্তুন ধরি ঢাকা, চাদিগাঙ আ ভিন দেজত যিদু যিদু চাঙমা জাত ভেই বোনুন থান, সিদু চাঙমা ওক্কোর, ভাচ আ সাহিত্যর পহ্’র ছদক লুমে দি যেল্লোই।
তে, তমা সিদু আমার কুজোলী-
“এয’ নিজ’ ধাবে, নিজ’ গরজে মা ভাচ, অঝাপাত শিঘি”

রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

উল্টাছড়ি হাই ইক্কুলত তিন মাজ্যা চাঙমা লেঘা সার্টিফিকেট কোর্স আরগানি


ভাঝর মাস ২০২০ খ্রি.। বাংলাদেশ সাধীন অনার ৪৮ বঝর ভিদি জেল মাত্তর, দুগর কধা এজ' এ দেঝর চিগোন চিগোন জাদর ভাচ আন্ধারত মিজি আঘে।
এধক্যে চেদনত্তুন চাঙমা সাহিত্য বাহ্ খাগাড়াছড়ি জেলা ধেলা উদ্যোগে গেল্লে ৩০ জানুয়ারি ২০২০ খ্রি. উল্টাছড়ি হাই ইক্কুলত চাঙমা লেঘা শিঘানা আরগানি গরা অইয়ে।

শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

কমলছড়ি পাইলট হাই ইক্কুল আ নান্যাচর কলেজত পত্থম চাঙমা লেঘা সার্টিফিকেট কোর্স ফগদাঙ

নান্যাচর কলেজত কোর্স ফগদাঙ
চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা ডেস্ক: এক্কান ভাচ বাজে রাঘে বাত্তে, এক্কান ভাচ পিত্থিমী বুগত থিদব্বরীত্যাই চাঙমা সাহিত্য বাহ্ নিআহ্’লচি গরি কাম গরি যার। সে ধারাদিঘলী কামর নালে এচ্যে ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ইং রোজ শুক্কর বার বেন্যামাধান ১১ টায় অক্তত নান্যাচর সরকারি কলেজত তিন মাজ্যা চাঙমা লেঘা সার্টিফিকেট কোর্স ফাংফগদাঙ গরা অয়্যা।

কোর্স ফাংফগদাঙ গচ্ছে সাবেক্কং ইউনিয়নর ২ নং ওয়ার্ড মেম্বার সুনানু রিপেল চাঙমা। ফাংশানানত খলানানু এল’ চাঙমা সাহিত্য বাহ্ নান্যারচর উপজেলা ধেলা জধানানু সুনানু সুপায়ন চাঙমা, মুলুক গরবা ইজেবে এল’ চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরা কমিতি জধানানু সুনানু ইনজেব চাঙমা, নান্যাচর ধেলা এজাল জধানানু, কবি পাভেল চাঙমা আ নান্যাচর ধেলা ভান্ডালি কাবিদ্যাঙ সুনানু কাহিনী চাঙমাদাঘি।

কধগীউনে কলাক “চাঙমা ভাচ্ছান থিদ’ গরিবাত্যাই যা গরানা দরগার সিআনি গরিবাত্যাই বেক্কুনে উজে এজানা দরগার।

এ অক্তত খাগাড়াছড়ি সদর উপজেলা “কমলছড়ি পাইলট হাই ইক্কুলত চাঙমা লেঘা কোর্স ফাং ফগদাঙ গরা অইয়ে। ইয়োত চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরাকমিতি ভান্ডালি কাবিদ্যাঙ সুনানু শ্রেয়সী চাঙমা, দিঘীনালা কলেজ ধেলা ভান্ডালি কাবিদ্যাঙ সুনানু যুথিকা চাঙমা, খাগাড়াছড়ি জেলা ধেলা এজাল জধানানু সুনানু তোষী চাঙমাদাঘি আহ্’জিল অই কোর্স ফাং গরা অইয়ে।

শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২০

দুখ্যে মানব সেবিয়্যা “মানবকি কল্যাণ সংঘ”(মাকস) এ তিন বঝর পুন্নো ২০২০ খ্রি.

জানুয়ারি ৫, দুখ্যে পিড়িল্যা মানজর কায় থেইয়্যা জধা “মানবিক কল্যাণ সংঘ” তিন বঝর পুন্নো অহ্’ল। নানাঙ অনটনে ৫ জানুয়ারি দিন্নো পালে ন’ পারিলেয়্য ৩১ জানুয়ারি মাকস এ জনমপুর পালা অইয়ে। এক্কান কধা ন’ অহ্’লে ন’ অহ্’য় এ দিন্নো এমপি কুজেন্দ্র ত্রিপুরা নকবাচ্যা গরবা ইজেবে থেবার কধা থেলেয়্য তা’ মাহ্ অসুক থানার এ খলাবো আহ্’জিল অই ন’ পারে।
বেন্যা মাধান ১০ টা খাগাড়াছড়ি জিরো মেইল “হিল ফ্লেভারস রেস্টুরেন্ট” হল রুমত বেন্যা পর্বত কিংসুক চাঙমা খলা পজ্জোনীয়ে খলানানু মাকস এর এজাল জধানানু তাপস ত্রিপুরা।
খলা আরগানিত কোচপানা কধগী মাকস’র এজাল দাঙর কাবিদ্যাঙ সুনানু সৌরভ চাঙমা জধাবো কামানি ইধোত তুলি যারা মাকস সমারে এলাক আ যারা মাকস কায় থেনেই এজাল দি জাদন তারারে পাত্তুরুতুরু জানেয়্যা।
এ খলাবোত মুলুক গরবা ইজেবে এলাক- উন্মেষ’র জধানানু সুনানু বিটন চাঙমা, বায়েপ’র সংস্কৃতি আ শিক্খা বিষয়ক কাবিদ্যাঙ সুনানু বিপর্শী চাঙমা, গরীব শিক্ষার্থীর কল্যাণ সংঘ’র সল্লাদার সুনানু লায়ম দেওয়ান, চাঙমা সাহিত্য বাহ্’র জধানানু সুনানু ইনজেব চাঙমা আ ইন্সপেক্টর (পুলিশ) সুনানু প্রিয়দর্শী চাঙমাদাঘি।
জারা মাকস’র নিআহ্’লচি গরি কাম গচ্ছোন তারা মান দেনার সমারে সমারে খলানানু বেক্কুনরে কোচপানা, ভালেদি আ পাত্তুরুতুর জানেই সভা থুম গরি দিয়্যা।
বেল্যা মাধান ২ টা দি পর্ববো আরগানি গরা অইয়ে। ইয়ো খলানানু এল’ মাকস’র জধানানু সুনানু শান্তিময় চাঙমা। সভা আরগানিত গরবাউনরে ফুল আ খাদি দিন্যাই গরবাউনরে গজি অইয়ে।
শিক্ষাবিদ সুনানু তাতুমণি চাঙমা, পানছড়ি হাই ইক্কুলর সাত্থুয়া বাসুদেব চাঙমা, কবি সুনানু আলোময় চাঙমা, লুদিক’র জধানানু রতœ উজ্জ্বল চাঙমা, কবি আ সাত্থুয়া ভদ্রসেন চাঙমা, বিদিজিয়্যা খাগাড়াছড়ি সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান বিউটি রাণি ত্রিপুরা, মানেই সেবিয়্যা সুজন চাঙমা, কার্বারি এসোসিয়েশন, খাগাড়াছড়ি জেলা সভাপতি রনিক ত্রিপুরা আ কবি রনজিত চাঙমাদাঘি।
তারা বেগে মাকস’র কামানি বাইনি গরি কলাক- “আমাত্তুন মুজুঙে আক্কোই জা পরিব’ লেঙে লেঙে ফোঃবে ফোঃবে অহ্’লেয়্য। ইত্তুন সরে ন’ এবার আ দোল দোল নক্ষত্র জনম দিন্যাই বেক জধাউন এক অই কাম গরিবার আঝা, মুজুঙে উজে জেবার আওচ গরিলাক।

মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৯

বেগর এজালে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ মুজুঙে আক্কোই যার-যেব

এচ্যে ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ খ্রি. মঙ্গলবার বেন্যা মাধান ১০ টা চাঙমা সাহিত্য বাহ্ পানছড়ি ধেলা আঞ্জামে চেঙ্গী সারিবালা স্মৃতি মহাবিদ্যালয় ধনর আ মনর এজালে পানছড়ি চাগালা বেক চাঙমা লেঘা সেন্টারর সার্টিফিকেট আনি দিয়্যা অইয়ে।
খলা পজ্জোনী চাঙমা সাহিত্য বাহ্ পানছড়ি ধেলা এজাল দাঙর জধানানু সুনানু পিংকি চাঙমা, চেঙ্গী সারিবালা স্মৃতি মহাবিদ্যালয় অধ্যক্ষ কিরণ চাঙমা খলানায়ে কবিদ্যা কনা আরগানি গরা অহ্’য়। ২৫ জন কবি আওজি মনে কবিদ্যা কলাক। কবিদ্যা কনা থুম অনার সমারে সামরে সার্টিফিকেট দেনা সভা আরগানি গরা অহ্’য়।
ইরুক বিচ্চায়ন ইন্টারনেদও যুগত পিত্তিমিত্তুন বহুত ভাচ আ ওক্কোর লুগি জাদন্নোই। আমার চাঙমা লেঘা আ ভাচ্চানয়্য চচ্চা ন’ থানার লুগি যেবার অক্ত। ১৮ বঝর আগে ২০০০ সালত পল্যা জানুয়ারীত এক ঝাক ভার্সিটি, মেডিকেল আ ইঞ্জিনিয়ারিঙত পোর্বায়া লগে মিলিনে চাঙমা সাহিত্যর পহ্’র ছদক চাঙমাউন ইদু আ পিত্তিমি ইদু ছিদিনে চাঙমা সাহিত্যরে বিচ্চসাহিত্য ইজেবে থিদব্বরী গরিবার অতালিয়ে ধারচ লোইনে “চাঙমা সাহিত্য বাহ্” নাঙে এ Linguistic জধাবো বানা অইয়ে। আমার আর’ লক্য আ উদ্দিচ্য অলদে, চাঙমা একাডেমি থিদব্বর গরানা, চাঙমা সাহিত্যিকউনরে মান গজানা, অজল অজল গবেসনা গরানা। ইয়ানি এক্কান রুটিনর কাম ইজেবে আমি ২০০৪ সালত্তুন ধরি এয’ সং চাঙমা লেঘা শিঘানা কোর্স চালে যের। ২০১৯ খ্রি. সং আমি ৭৬৮৩ জনরে চাঙমা লেঘা শেঘা অইয়ে ভিলে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ জধানানু সুনানু ইনজেব চাঙমা কোইয়ে।
এ মিলনি খলাবো সরিত অইয়ে কধগীউনে কলাক
“এচ্যে যারা হিল চাদিগাঙর বারে আঘন তারা হিলচাদিগাঙত্তুন দুরত থাগত্তে থাগত্তে মানুচ্ছুন কধ’ গেলে জাদর ভাচ, ওক্কোর আ সাহিত্যিত্তুনয়্য ফারক অই যাদন্দোই। অক্তে অক্তে বহুজনরে দেঘা যায়দে, নিজ’ মা ভাচ চাঙমা ভাচ্ছানয়্য পরি ফেলাদন। আরেককিত্তেন্দি, মিজোরাম সি.এ.ডি.সি- এ বাংলা ওক্কোর তুলি দিয়্যা, অরুনাচলর চাঙমাউনে বাংলা ওক্কোর মাদেই ন’ জানন আ তিবিরে চাঙমাউনেয়্য বাংলা ওক্কোর তুলি দেদন। তারা বানা চাঙমা ওক্কোর, চাঙমা লেঘা জানন, লেঘন আন্তজার্তিক ভাচ ইজেবে ইংজেজিয়্য জানন। ইক্যে আমি চাঙমা অইনে চাঙমা লেঘা ন’ পাল্লে লারে গরি আমা জাদর দাঙর কত্তা মিজোরাম, অরুনাচল আ তিবিরে চাঙমাউন্দোই ফারক অই যেবংগোই। সং সং চাঙমা অইনে আমি কার’ কধা ন’ বুঝিবং। যিক্যে গরি মিয়ানমার’ চাঙমাউন্দোই কধা কোই কি গল্লে বুঝা বুঝি ন’ অই। কারন আমি এব’ বাংলা ওক্কোরলোই লুদুপুদ আঘি। চাঙমা ওক্কোর, চাঙমা লেঘা ন’ পাচ্যগরি আমা পুয়ো/ঝিউনে কেনে জাদর দাঙর কত্তা অরুনাচল, মিজোরম, তিবিরে, বিহার, কক্সবাজার আ আরাকানর চাঙমাউন্দোই কুদুম্ব রাঘেবাক? এধক্যে গরি আমি তারাল্লোই লারে লারে গরি চাঙমা লেঘা শেঘানা অলিবর কারনে আমি ফারক অই যেবংগোই”
কধগীউনে আর’ কলাক-
“আর এক্কান দাঙর কধা অলদে ইক্যে বাংলা সরকাচ্যা এ বঝর আমারে ক্লাশ টুত সং মা ভাঝর বই দিল। ইআন এ্যানে এ্যানে ন’ পেই। কধক চোগ’ পানি, লো ধালানার পর বাংলা দেঝর স্বাধীনতা ৪৬ বঝর পর আ পার্বত্য চুক্তি ১৮ বঝর পরম ভাঝর বই পেলং। দুগর কধা অলদে আমি সে বইয়্যন পড়ে ন’ পারির। মাত্তর আমি “চাঙমা সাহিত্য বাহ্’র কাম্মোউনে সিআনি অবার দিদং ন’ চেই।”
কধাআন এ সভাবোত সরিত অইয়ে মুলুক মুলুক গরবাউনে সল্লা পরামর্শ দিলাক।
সভাবো নকবাচ্যা গরবা ইজেবে এল’ পানছড়ি উপজেলা প্যানেল চেয়ারম্যান সুনানু চন্দ্র দেব চাঙমা, মুলুক গরবা ইজেবে এলাক- ২নং চেঙ্গী ইউনিয়ন পরিধর চেয়ারম্যান সুনানু কালাচাঁদ চাঙমা, চেঙ্গী সারিবালা কলেজর প্রভাষক সুনানু ইতি চাঙমা, চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরাকমিতি দপ্তর তথ্য আ গবেষণা কাবিদ্যাঙ সুনানু স্মরণিকা চাঙমা, চাঙমা সাহিত্য বাহ্ সল্লাদার, কবি-নাট্যকার সুনানু সবিতা চাঙমা বাংলা দেঝর সরকারত্তুন দাঙর মান পিয়্যা সুনানু সুজন চাঙমা, পজগাঙ হাই ইক্কুল সাত্থুয়া ইন্দ্র লাল চাঙমা, সংবাদিক, কবি সুনানু নূতন ধন চাঙমা, রুপসী চাঙমা রুপা, পরেশ চাঙমা, লব্দ চাঙমা সুমুত্ত পানছড়ি ধেলা সাবাঙ্গী দাঘি।
শেজে ১২৭ জন চাঙমা লেঘা পর্বোয়াউনরে সার্টিফিকেট দিয়্য অহ্’য়।


কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...