শুক্রবার, ৩ আগস্ট, ২০১৮

তারা পারিবাক

বাবুছড়া মুখ হাই ইচকুলত দাঙগুবি শ্রেয়সী চাঙমা।
পার্বত্য চট্টগ্রামত ১৮৬৩ সালত পল্লে ইচকুল খুল’ অয়ে “চন্দ্রঘোনা বোর্ডিং ইচকুল” নাঙে। ইয়োত চাঙমা আ বার্মিজ লেঘা শেঘা অয় (পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ি সাহিত্য চর্চা নব জাগরণ - শুভ্র জ্যোতি চাঙমা)। নানাঙ কারণে পরে চাঙমা লেঘা বাদ দিয়্যা অয়ে। সমারে বার্মিজ লেঘয়্য। এচ্যে ২০১৮ সাল। ২০১৭ সালত পার্বত্য চুক্তিমজিম হিলত তিনান আদিবাসিউনর মা ভাচ্ছোই আ চিজি দাঘী বই পিয়োন। দুগ’ কধা অলদে মাস্টরুন পরে ন’ পাত্তন। নানাঙ সমাচ ভালেদি কাম্মো তারা নানাঙ ধক্যে গরি মা-ভাঝর মেইত বুঝি কাম চালাদন।
ইক্যে বেগত্তুন বেচ চোগত পরে “চাঙমা সাহিত্য বাহ্’ নাঙে এক্কো জধা। তারা কামানি ফেসবুক, প্রথম আলো, কালের কন্ঠ আ অনলাইন পেপারত্তুন খবর পেই নানাঙ জাগাত মাগানা বই ভাগ গরি দেনা সমারে সমারে তারা চাঙমা লেঘা শেঘে যাদন নিআলঝি গরি। কোরেয়্যা - পেদেয়্যা গরি  কাম গত্তন। তারা এক্কান সবন মা-ভাচ্ছানরে পরান ফেরে দেনা। জাদর সাহিত্য সংস্কৃতি আ ওক্কোর গোদা পিত্থিমি বুগত পোতপোত্যা গরানা। যিক্কে ভাবানা সিক্যে কাম চালে যাদন। তারা চোগত-মুয়োত এ দাঙর সবন দিঘি দিঘি রেত্তো পরি ঘুম ন’ যান।
মাইচছড়ি ইচকুলত দাঙগু এলিয়েন্স চাঙমা
২০০০ সালত ১ জানুয়ারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসত চাঙমা সাহিত্য বাহ্ থিদব্বর গরা পর পর তারা মা ভাচ, সাহিত্য ভালেদিত্তেই কাম গরি যাদন। গেল্লে ২৬ জানুয়ারি ২০১৮ দিঘিনালাত চাঙমা সাহিত্য বাহ্ অফিস  ফগদাঙি খলাত চাঙমা সাহিত্য বাহ্ বানেয়্যা দাঙগু দেবপ্রিয় চাঙমা কোইয়ে-
“চাঙমা সাহিত্য বাহ্ এক্কো অরাজনৈতিক আর অলাভজনক বাহ্। ইবে চাঙমা ওক্কোর, ভাচ, সাহিত্য, সংস্কৃতির গবেষণা আর উজন্দি গরিবার এক্কো জধা। ইবে ১৮ বঝর আগে ২০০০ সালর ১ জানুয়ারী ঢাকা ভার্সিটি ক্যাম্পাসত থিদেববরী অয়।
৮-আন উদ্দেশ্য লোইনে চাঙমা সাহিত্য বাহ-র থিদেববরী অইয়ে।  সিয়ানি অত্তে-
·        চাঙমা পজ্জন, উপন্যাস, বানা, পালা, দাগকধা, ছড়া, একবাচ্যে কধা থুবানা, কাবিদ্যাঙি গরানা, ছাবানা আ সংরক্ষণ গরানা।
·        গবেষণা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ, মেলা, পাঠচক্র ফাংশান গরানা।
·        চাঙমাপিডিয়া রচনা, সম্পাদনা, আর ছাবানা।
·        ভাচ-সাহিত্যরে বিশ্বত চিনপুচ্চো গরানা আর বিশ্বসাহিত্য বানানা।
·        দেশীয় আর আমত্মর্জাতিক জধালোই সর্ম্পক গরানা।
·        চাঙমা ভাজত্তুন বিদেশী ভাচ আর বিদেশী ভাজত্তুন চাঙমা ভাজত অনুবা গরানা।
·        চাঙমা আর্কাইভ সেন্টার বানানা।
·        চাঙমা একাডেমি থিদেববরী গরানা
 ১৮ বঝর আগেদি চাঙমা লেঘা লিঘিবার জু এলদে বানা আধে লেঘিবার। আমার ভারি আওচ অদ- কম্পিউটারলোই লিঘিবার। নানান এক্সপার্ট ইদু অত লোলি গলস্নং- কন উপায় পা ন’ গেল। সবন কালিক থেই গেলগোই। চাঙমা লেঘা দেঘেবার শেঘেবার সিদি-দিরার- আগজে ২০০৪ সালত পার্বত্য উপমন্ত্রীর এজাল পেইনে আমি ১০০০ আন চাঙমা কীবোর্ড বানেলং। সিদি গেল চাঙমা লেঘা আর বার গরিবার জিনিস।
কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কোইয়ে- যে মানুচ্চো নিজ ভাচ, নিজ লেঘা ন জানে- আর শিক্ষিত বিলি দাবি গরে- মুই তারে শিক্ষত কোই ন’ পারং। আমি সিয়ান যেকোন কারনে ওক- আমি আমা লেঘাআন ন’ পারি। আমার বারবার আওচ এল ন’ পারন্যে মানযোরে শেঘেবার। সে ধারাজে- আমি ২০০৪ সালর সেপ্টেম্ব মাজত তৎকালীন পার্বত্য উপমন্ত্রীরে দাঙর গরবা ইজেবে ফাং গরল্লং আ তে চাঙমা লেঘা শেঘানা ফগদাঙ গরল্লং
তারপরে আমি শেঘেলং- রাঙামত্যে নভেম্বর ২০০৪ সালত আর ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালত ঢাকাত। এধক্যেন গরি দীঘিনালাতয়্য  শেঘানা অল। আমি পার্টনারশীপ গরল্লং চাঙমা সংস্কৃতি গোষ্ঠী আর সাঙু পাঠাগারলোই। আমি ইক্কে কোই পারি ২১০১ জন মানজোরে আমি চাঙমা লেঘা শেঘেলং। 
মাটিরাঙ্গাত চাঙমা লেঘা শিক্কে কোর্স ফগদাঙি।
২০০০-২০১৮ সং আমার সাকসেস কদ’ গেলে কোই পারি-
1.      ১০০০ চাঙমা লেঘার কীবোর্ড বানানা অইয়ে।
2.  ২১০১ জন মানজোরে চাঙমা লেঘা শেঘানা অইয়ে।
3.    চাঙমা সাহিত্য পত্রিকা ১৪ সংখ্যা সং ছাবানা অইয়ে আ এয’ ফগদাঙ গরা অর। আ ৩০০আন চাঙমা লেঘা চার্ট বানা অইয়ে।
4.      দাঘকধা ১৪০০, ছড়া ৭০ বো, বানা ৫০ আন, পালা ২ বে থুবানা অইয়ে।
5.     আর কিজু মানজো ইদু----আমা সবনান পার গত্তে দেনা। ইক্কে কিজু মানুচ আমা সান চাঙমা লেঘার উজন্দি সবন দেঘন।
6.     চাঙমা লেঘার নীতি নির্ধারন গত্তে আর সরকারর নানান কামত(যেমন: ল্যাংগুয়েজ ব্রিজিং) অবদান রাঘানা।
7.     পিএইচডি ক্যান্ডিডেটরে পিএইচডি গবেষণাত এজাল দেনা”
ইক্যে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ দাঙর এক্কো বটগাজ সান ধেলাত্তুন  ধেলা অই যার। এচ্যে রাঙামাত্যা, খাগাড়াছড়ি ধপদভা গরি কাম চলে। যারা চাঙমা সাহিত্য বাহ্ বাবদা তলে কাম গত্তন তারারে মুই বুগত্তুন ছাগিতল্লে অতালিয়ে চিতদিঘোল ভালেদি আ কোচপানা জানাঙর। 
মুই বারবাঙানে এক্কান কধা কঙ- “ এজাল আ ভালেত দি আন জিসিন সং অলে পিত্তিমীত যে কন’ আগাত্যা কাম উবে পারে।” এচ্যে যারা এ কামানি নিআলঝি গরি জাত্তোরে কোচপেনেই গত্তন তারা মনর আ ধনর এজাল দি পারলে তারাত্যাই এ কামান গত্তে বা সাল্যাঙত লুমদে কায় আ উজু অভ। সিত্তেই এচ্যে তারা ফান্ডিঙর কধা বার বার কধন-
“এ কামানি গত্তে মানজে ধনর এজাল দিবার ন’ চান। আমা সমাজত মহাজন মানচ থেলেয়্য দানবীর ভারি কম। আমি চিন্তে গরির- কি গরিনে ফান্ড বানানা যায়- নলেন সবনানি সবন থেই যেবগোই। আমি বাক থুম ন গরিনে কামত খেমা দিবার ন চেই।  কন দানবীর মানজোর দান পেলে চাঙমা সাহিত্য বা তা কধানি উদোত তুলিব বারার।” 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?

বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...