বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২
পাবর্ত্য চট্রগ্রামের আদিবাসীর সংবাদ
শনিবার, ১১ জুন, ২০২২
উইকিপিডিয়ায় চাকমা ভাষায় তথ্য মিলবে: বিপ্লব রহমান
জ্যোতি চাকমা নাম রিবেং ইউনি থেকে সরানো হয়েছে- ইনজেব চাঙমা
ইন্টারনেটভিত্তিক মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ায় এবার যুক্ত হতে যাচ্ছে চাকমা
ভাষা। বাংলা, বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরি ও সাঁওতালি ভাষার পর এটি বাংলাদেশের
চতুর্থ ভাষা, যা উইকিপিডিয়ায় যুক্ত হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন,
উইকিপিডিয়ায় চাকমা ভাষা যুক্ত হলে এই ভাষার শিক্ষার্থী ও আগ্রহীদের জন্য তো
বটেই, গবেষকদের জন্যও অনেক সুযোগ সৃষ্টি হবে।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, চাকমা ভাষাকে ইন্টারনেটজগতে যুক্ত করতে গত ডিসেম্বর
থেকে শুরু হয়েছে এই ভাষায় উইকিপিডিয়া (সংক্ষেপে উইকি) নির্মাণের কাজ।
কিছুদিন আগে প্রথমে চাকমা ইউনিকোড ফন্ট এবং ইউনিকোডভিত্তিক চাকমা টাইপিং
সফটওয়্যার 'রিবেং ইউনি' চালু করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এখন নির্মাণ করা
হচ্ছে চাকমা ভাষার উইকি। চাকমা উইকি নির্মাণে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের অংশ
হিসেবে উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিয়েছেন একদল
তরুণ চাকমা লেখক। তাঁরা চাকমা জাতিগোষ্ঠীর সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি,
কৃষ্টি, রীতিনীতি, ঐতিহ্যসহ বাংলাদেশ ও বিশ্বের নানা বিষয়ের ওপর নিবন্ধ
চাকমা ভাষায় অনুবাদের কাজ করে চলেছেন। চাকমা উইকিকে সমৃদ্ধ করতে নতুন নতুন
নিবন্ধ লেখার কাজও চলছে পুরোদমে।
চাকমা ভাষা জানেন এবং কম্পিউটারে চাকমা ভাষা লিখতে পারেন- এমন যে কেউ এখন
থেকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া চাকমা উইকিতে
[http://incubator.wikimedia.org/wiki/wp/ccp] অবদান রাখতে পারবেন।
উদ্যোক্তাদের মতে, জ্ঞান-বিজ্ঞান যেহেতু একটি ক্রমবিকাশমান প্রক্রিয়া, তাই
অন্যান্য ভাষার উইকির মতো চাকমা উইকিও প্রতিনিয়ত হালনাগাদ করতে হবে। এ কাজে
তাঁদের প্রচুর সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবী প্রয়োজন। বাংলা উইকির জন্য 'বিএন',
ইংরেজি উইকির জন্য 'ইএন' এবং সাঁওতালি উইকির জন্য 'এসএটি'-এর আদলে
আন্তর্জাতিক মান নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (আইএসও) ল্যাঙ্গুয়েজ কোড হিসেবে চাকমা
উইকির এক্সটেনশন হচ্ছে 'সিসিপি'।
জানা গেছে, চাকমা ভাষায় উইকি নির্মাণকাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন জ্যোতি চাকমা ও
সুজ মরিজ চাকমা। এ দুজন মিলে কিছুদিন আগে চাকমা ইউনিকোড ফন্ট এবং
ইউনিকোডভিত্তিক চাকমা টাইপিং সফটওয়ার 'রিবেং ইউনি'র উদ্ভাবন করেন। নেপথ্যে
তাঁদের সহযোগিতা দিচ্ছেন বাংলা উইকির অন্যতম উদ্যোক্তা ও উইকিমিডিয়া
বাংলাদেশের নির্বাহী সদস্য ড. রাগিব হাসান। উদ্যোগটিকে স্বাগত জানিয়ে রাগিব
হাসান বলেন, 'উইকিপিডিয়ায় আদিবাসী ভাষাগুলোর অংশগ্রহণে মুক্ত জ্ঞানচর্চার
জগত আরো সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে। বাংলাদেশের তরুণ চাকমাদের অংশগ্রহণে চাকমা ভাষায়
উইকিপিডিয়া দিন দিন বিকশিত হবে বলে মনে করছি।' তিনি চাকমা উইকিতে
বাংলাদেশের পাশাপাশি সারা বিশ্বের চাকমা জনগোষ্ঠীর তরুণ প্রযুক্তিপ্রেমীদের
সক্রিয় অংশগ্রহণ কামনা করেন।
জ্যোতি চাকমা ও সুজ মরিজ চাকমা কালের কণ্ঠকে বলেন, নানা কারণে তাঁদের
মৌলিক মানবিক অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ায় এখন হুমকির মুখে পড়েছে চাকমা লেখ্য
ভাষা। এ অবস্থায় নিজেরাই নিজেদের ভাষা রক্ষা করতে উদ্যোগী হয়েছেন। এরই অংশ
হিসেবে তাঁরা চাকমা উইকির কাজ শুরু করেছেন।
জ্যোতি ও সুজ মরিজ জানান, নির্মাণাধীন চাকমা উইকিতে আগ্রহী যে কেউ তাঁর নিজ
জাতিসহ সারাবিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞান, সংস্কৃতিবিষয়ক তথ্য বা ছবি যুক্ত করে
মাতৃভাষার পৃষ্ঠপোষকতা করতে পারবেন। তাঁদের আশা, চাকমা উইকি নির্মাণে
বাংলাদেশি চাকমারাই অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।
চাকমা উইকির নির্মাণকাজ সার্বিকভাবে তত্ত্বাবধান করছেন উইকিমিডিয়া
বাংলাদেশের নির্বাহী সদস্য ও বাংলাদেশি উইকিপিডিয়ান আলী হায়দার খান। তিনি
কালের কণ্ঠকে জানান, বর্তমানে উইকিপিডিয়া ইনকিউবেটরে চাকমা ভাষার
পরীক্ষামূলক উইকি নির্মাণকাজ চলছে। সেখানে চাকমা ভাষায় লিখতে-পড়তে জানা যে
কেউ নিবন্ধ, তথ্য ও ছবি যোগ করার কাজ করতে পারবেন। তবে সব কিছুই রয়েছে
প্রাথমিক পর্যায়ে। পুরো কাজটিকে এগিয়ে নিতে প্রয়োজন বেশ কিছু দক্ষ ও
নিবেদিত স্বেচ্ছাসেবী। তিনি আরো জানান, উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের লক্ষ্য এ
দেশের সব ভাষায় উইকিপিডিয়ার প্রসার ও সমৃদ্ধকরণের কাজ করা। এরই অংশ হিসেবে
তাঁরা চাকমা উইকি নির্মাণে আগ্রহী স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য বিভিন্ন কর্মশালা
করার উদ্যোগ নিয়েছেন। তবে চাকমা উইকি নির্মাণের মূল কাজ এগিয়ে নিতে হবে
চাকমা ভাষাভাষী স্বেচ্ছাসেবীদেরই। আর তাঁদের নেপথ্যে প্রযুক্তিগত সহায়তা,
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ দেবে উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ। সাঁওতালি ভাষার উইকিপিডিয়ার
প্রধান উদ্যোক্তা সমর মাইকেল সরেন এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, উইকিতে
আরো একটি আদিবাসীর ভাষা যুক্ত হলে শুধু জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চাই বিকশিত হবে
না, সারাবিশ্বেই ছড়িয়ে পড়বে বাংলাদেশের বহু জাতির ভাষা ও সংস্কৃতির গৌরব।
লেখক বিজয় কেতন চাকমা এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এটি
চাকমা জাতিসত্তার বিকাশের জন্যও অবদান রাখবে। তিনি নিজেও এ উদ্যোগে
সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, 'আমি চাকমা
উইকির জন্য সানন্দে নিবন্ধ লিখব। আমার ছেলেমেয়ে ও বন্ধুবান্ধব সবাইকে
স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই মহতী কাজে অংশ নিতে উৎসাহ দেব।'
উদ্যোক্তাদের সূত্রে জানা গেছে, চাকমা ভাষার উইকিপিডিয়ায় লেখার জন্য
আগ্রহীদের এই ভাষার ইউনিকোডভিত্তিক টাইপিং সফটওয়্যার 'রিবেং ইউনি' ফন্টের
প্রয়োজন পড়বে। আগ্রহীরা সহজেই http://uni.hilledu.com ওয়েবসাইট থেকে বিনা
মূল্যে চাকমা ইউনিকোড ফন্ট এবং টাইপিং সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে পারবেন।
গবেষকদের মতে, বাংলাদেশে প্রায় ৭৫টি ভাষাগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর বসবাস।
তাদের আনুমানিক লোকসংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ। তাদের মধ্যে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর
পরেই চাকমারা সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি।
দৈনিক কালের কণ্ঠ, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ০০:০০ |
সোমবার, ৩০ মে, ২০২২
চাাঙমা লেঘা ট্রেনিং আ তেম্মাং খলা: চাঙমা সাহিত্য বাহ্
চাঙমা ভাচ্চান এক্কান উজু সুরুঙ ভাচ। যার নেই কন' কুজুরো-কাজারা, কুলুক কালুক, যে ভাঝত নেই মুই তারে চিগোন গুরিম, দাঙর গুরিম। বেক্কুন সঙ, বেক্কুনরে সমান চোগে চেনে কধা কো অয় যিয়ান যদবদে এক্কান দোল সুধোম/খাচ্চেক। যিয়ান ভাচ্চানর এক্কান সাম্যর উপাদান।
গেল্লে ২৮ মে ২০২২ খ্রি. চাঙমা সাহিত্য বাহ্ তপ্পেত্তুন খাগাড়াছড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট হল রুমত দ্বি’দিন সং চাঙমা লেঘা ট্রেনিঙত পল্যা দিনোত নকবাচ্যা গরবা এল' খাগারাছুরির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জনাব গোলাম মো. বাতেনদাঘি আঝিল থেই এ কধা কোইয়ে ।
গোলাম মো. বাতেনদাঘি আর’ বাইনি গরি কোইয়ে- বাংলা দেচ্চান যুনি এচ্যা সোনার দেচ অয়দি অয় সালে এ দেঝর নানাঙ জাদর নানাঙ ভাঝর কারণেই ওপাচ্ছি। আমা পার্বত্য চট্টগ্রামত চাঙমা সুমুত্তো আর' যে ভাচ যে সংস্কৃতি আঘে সিয়ানি ছারা বাংলাদেচ তুজিমপুরো ওই ন পারে।
তে আর' কয় বাংলাদেচ্চান জুনি অয় এক্কো সোনার মুকুট সালে আমা ভাচ, আমা সংস্কৃতিআন সে মুকুট্টুর এক্কো দামি রত্ন (মানেক)। ভাচ অলদে এক্কান নিত্য বদোল্লি জিনিস। এচ্যা কেল্যা গুরি এত্তে এত্তেই আধুনিক অয়। ইক্কু যে আমি আধুনিক বাংলা ভাচ দিগির ইয়ানও সেদোক্যা বদ'লদে বদ'লদে, সোর গত্তে গত্তে ইধ্দুরোত এচ্চি। আ ভাচ্চান দোল তুজিমপুরো বানাদে উধোর লোয়ি আরবি, ফারসি ধোক্যা নানাঙ ভাঝর র'।সে লগে বাংলা একাডেমিও বানা অয়। আমার আমা ভাচ্চান দোল, পোতপোত্যা, তুজিমপুরো বানেবাত্যা চেলে যেন অন্য ভাজর র’ উধোর লো পোরিবো সেন আমা ভাচ, আমা ঘাচ্চারা আ ধক অহ্ত রাগেবাত্যা খামাক্কায় আমাত্তুন উঝে থা পোরিবো। নিজো ভাজর ধক,ঘাচ্ছারা, মাজারা খামাক্কায় ধুরি রাঘা পোরিবো যেন আমি অন্য ভাজর সেরে সুমি আমা ভাঝর খাচ মাজারা/চিন (স্বকিয়তা) আন আরে ন ফেলেবার উচ্চান আমারে দি গেল'।
তে আহ্’ভিল্যাচ খেই কল- চাঙমা ভাচ্চান নানাঙ কারণে তা মাজারা আরে ফেলার। মর যে চাঙমা সমাজ্যা তারা বেচভাক কন্নে নাকি চাঙমা ভাচ্চান মা মুওত্তুন সুনি সেনে পারি খালিক লিগি ন পারি। সিয়ান মরে ভজান দুক দে।
শেজে চাঙমা সাহিত্য বাহ্’রে বাইনি গরি কল- চাঙমা সাহিত্য বাহ্ এচ্যা যে কামান গরি যার নিআলচি, নেই তুচ্যা গরি ভাচ্চানরে তিগে রাগেবাত্যা আ চাঙমা লেগা সিগেয়্যা সাত্থুয়াউনোরে ট্রেনিং দেনা সান্যা সেত্তোমান দাঙর এক্কান কাম আহ্’দত লনায় তে চাঙমা সাহিত্য বাহ্’রে পাত্তুরুতুরু।
গেল্লে ২৮ মে ২০২২ খ্রি. ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৯ বাংলা, ২৫৬৬ বুদ্ধাব্দ শনিবার চাঙমা সাহিত্য বাহ্ তপ্পেত্তুন যারা নানাঙ জাগাত চাঙমা লেঘা শেঘান সিত্তুন ৩৫ জন সাত্থুয়াদাঘিরে নিনেই “ভাষা হল মনের দৈন্যতা ও কূপমন্ডুকতা থেকে বেড়িয়ে আসার শক্তিশালী মাধ্যম” এ মুলুক কধাআন মুজুঙে রাঘেই খাগড়াছড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট এ হলরুমত চাঙমা সাহিত্য বাহ্ তপ্পেত্তুন ২ দিন সং চাঙমা লেঘা সাত্থুয়াদাঘি ট্রেনিঙ খলা জুগল গরা অহ্’য়্যা। ইয়োত খলানানু গিরি গচ্ছে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরা কমিতি জধানানু সুনানু ইনজেব চাঙমাদাঘি। আ নকবাচ্যা গরবা ইজেবে সরিত অহ্’য়্যা খাগড়াছড়ি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইটিসি), গোলাম মো. বাতেনদাঘি। মুলুক গরবা ইজেবে সরিত অয়ে খাগড়াছড়ি সরকারি মহিলা কলেজর প্রভাষক (ইংলিশ) ও চাঙমা সাহিত্য বাহ্ নীতি নির্ধারণী কমিটির সাবাঙ্গি সুনানু কৃতি চাকমাদাঘি।
কোচপানা কধগি এল চাঙমা সাহিত্য বাহ্ থিদ’ গরিয়্যা আ চাঙমা সাহিত্য বাহ্ নীতি নির্ধারণী কমিতির জধানানু সুনানু দেবপ্রিয় চাঙমাদাঘি আ খলাপচজোনি গিরি গচ্ছে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরা কমিতি দাঙর কাবিদ্যাং সুনানু প্রজ্ঞা আলো তালুকদারদাঘি।
ট্রেনিঙত বরকল, নান্যাচর, বাঘাইছড়ি, লক্ষীছড়ি, খাগাড়াছড়ি, গুইমারা, মালছড়ি, দিঘীনালা আ পানছড়ি উপজেলাত্তুন সরিত অলাক ভিলে চাঙমা সাহিত্য পত্রিকারে কোইয়ে চাঙমা সাহিত্য বাহ্ গরা কমিতি ভান্ডালি কাবিদ্যাঙ সুনানু রিমি চাঙমাদাঘি।
শনিবার, ১৪ মে, ২০২২
যে বন্দাবো পোতপোত্যা গচ্ছে অঝাপাত তারলাই চেই পদক
কেন আঞ্চলিক স্বায়ত্ব শাসন?
বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...
-
"পার্বত্য চট্টগ্রাম রেগুলেশন-১৯০০" চিটাগং হিল ট্র্যাক্ট (পার্বত্য চট্টগ্রাম) রেগুলেশন ১৯০০ এখনো কার্যকর একটি আইন। এ রেগুলেশনটির ...
-
১ বাবুছড়া ক্যাম্পের অপরিসর আঙিনায় সৈনিকরা জলপাই রঙের ম্যাট বিছিয়ে রাইফেল পরিষ্কারে ব্যস্ত। প্রতিমাসে একবার গোটা ক্যাম্প জুড়ে চলে পরিষ্কার ঘষ...
-
বাংলাদেশ খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির নিকট পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শাসনতান্ত্রিক অধিকার দাবীর- আবেদন পত্র গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভাবী ...