![]() |
চাকমা রাজা ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়, ড. কামাল স্যার ও এডভোকেট নিকোলাস)। |
রাঙামাটি র্যাপ কেইসটি খুবিই জটিল আকার ধারন করেছে। আজ আপ্রান চেষ্টা করেও শুনানি পয্যন্ত যাওয়া গেলনা।
মামলার Back ground হচ্ছে, ১ম ওল্ড ১৪ নং কোর্টএ ভিক্টিমের পক্ষে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ খুশী কবিরসহ দেশের ৬ জন বুদ্ধিজীবী কেন নিজ জিম্মায় যেতে দেওয়া হবেনা জানতে চেয়ে রিট দায়ের করলে, রাস্ট্রের পক্ষে ডিএজি স্পরশকাতর বিষয় তাই জানার জন্য ১ দিন সময় চেয়ে নেয়। যথা সময়ে মামলার দিনে আবার রাষ্ট্র ১ সপ্তাহের Stand Over নেয়। এরি মধ্যে ষড়যন্ত্র পাকাপোক্ত তারা চুপি চারে victim এর বাবার নামে একটা ওকালতনামা দিয়ে বাবার জিম্মায় যেতে দেওয়ার জন্য এনেক্স ২০ নং কোর্ট এ
রিট করে পুলিশ প্রটেকশনে বাবার জিম্মায় যাওয়ার জন্য কোর্ট থেকে ডাইরেকশন পেয়ে যায়। ইতিমধ্যে ষড়যন্ত্র আমাদের গোচরে আসলে ১৪ নং কোর্টকে অবহিত করি কোর্ট আমাদের অভিযোগ আমলে নেয়নি। এবিষয়ে সিনিয়রের সাথে আলাপ করে বিষয়টি আজকে ২০ নং কোর্টকে অবহিত করার সিদ্ধান্ত হয়। একটা রিট পেইন্ডিং থাকা অবস্থায় এটা কিভাবে হয়। এবং ড.কামাল স্যার, রাজাবাবু ও রিটকারীরা উপস্থিত থাকবেন। কোর্ট চেম্বার জাজে যেতে পরামরশ দেয়। তাই দুই ঘন্টার মধ্যে CMP ফাইলিং করে চেম্বার জাজে যাওয়ার প্রক্রিয়া করতে করতে চেম্বার জাজ কোর্ট নেমে যান। এরপর জাজের খাস কামরায় নিয়ে যাওয়া হলে, দেখা যায় ঐ পক্ষ Cavet দিয়ে রেখেছে। তাই জাজ সাহেব এটরনি জেনারেলের উপস্থিতি ছাড়া শুনানি করা যাবেনা বলে জানিয়ে দেন। ইতিমধ্যে বিকাল ৫টা এটরনি সাহেব চলে গেছেন। তাই কোর্ট আগামী রোববার মামলাটি টপ ওয়ানে রেখেছেন। আর উক্ত CMP নিষ্পত্তি না হওয়া পয্যন্ত ভিক্টিমকে যেন স্থানান্তর করা না হয় তার জন্য আপীলকারী উকিল Cartificate প্রদান করেছেন। যা হসপিটাল কতৃপক্ষ, এস পি, ডি সি কে অবগতি দেওয়া হয়েছে।
এই মামলার চুড়ান্ত রেজাল্টের জন্য রবিবার পয্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। সকল উদগ্রীব মানবতাবাদী মানুষদের জ্ঞাতার্থে পোষ্টি দিলাম।
* রাণী ইয়েন ইয়েনকে পুলিশ মেরেছে ও ধরে নিয়ে গেছে. কোথায় নিয়ে গেছে তা জানা যাচ্ছে না.
* ভলান্টিয়াকেও পুলিশ মেরেছে....
পুলিশ বলপ্রয়োগ করে মেয়েদের নিয়ে গেছে!...রানী, এক ভলান্টিয়ারকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করেছে, আহত!... এই মুহুর্তে হাসপাতালে আছে এমন একজনের মতে, রাণীকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা ট্র্যাস করে জানা যাচ্ছে না; তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না! তবে মেয়েদের সাথে যে মারমা মেয়ে ভলান্টিয়ারকে ছিলো তাকে মেরেছে, কিন্তু এখন পাওয়া গেছে. সে-ই দেখেছে রাণীকে মারতে; তাদেরকে একসাথে মেরেছে. এখনো রাণীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না.
মেয়েদেরকে জোর করে নিয়ে যাওয়ার সময় ভলান্টিয়াররা যারা নীচ তলায় ছিলো তাদেরকে বের করে দিয়েছে তারপর তালা মেরে দিয়েছে. আর উপড়ে যারা ছিলো তাদেরকে সেখানে আটকে রেখে উপড় ততেও তালা মেরে দিয়েছে.
রাণীও ভলান্টিয়ারকে মারধোর ও নিখোঁজের সংবাদটি প্রথমে এক আইনজীবী ফোনে জানিয়েছেন.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন